পুরোল্লিকু-দৰ্পণ । 8% હજી ! বৌধায়নের এই বচনাদির .অর্থ, স্মাৰ্ত্ত ভট্টাচার্য্য মহাশয়কৃত অর্থানুসারে লেখা হইল,—পিতা পিতামহ ও প্রপিতামহ এই তিন পুরুষ পিণ্ডভোজন করেন, এবং পুত্র পেীন্দ্র ও প্রপৌত্র ইহারাই সপিণ্ডনে পিণ্ড প্রদান করিবে। . আর ইহাদের মধ্যে জীবিতাবস্থায় যে পিণ্ডদান করে. সে মরণাস্তে সেই পিণ্ডভাগী হয়। এইরূপ সিদ্ধান্ত হইল,—মধ্যস্থিত পুরুষ জীবিতাবস্থায় পিণ্ডদান করিয়া, মরণান্তে অবশুই সে পিণ্ডভাগী হইবে, এবং ঐ ব্যক্তি জীবিতকালে অপরেরও পিণ্ডদাতা ছিল, সুতরাং মরণান্তে তাহাদিগের সহিত দৌহিত্রাদির দত্ত পিণ্ডেরও ভাগী হইবে । অতএব যে যে ব্যক্তি পিতৃগণের পিণ্ড প্রদান করিতে পারে, তাহারা অবিভক্তরূপে পিওরূপ দায় গ্রহণ করে। এই নিমিত্ত: অলিভক্ত ভ্রাত্রাদি দায়াদগণ সকলেই সপিণ্ড । “সপিণ্ডতা তু কন্যানাং সবর্ণনাং ত্রিপৌরুষী ।” যাহার স্বামীর সপিণ্ড, তাহারাই স্ত্রীলোকের সপিগু: ; আর অবিবাহিতা কন্যার পিতৃবংশে তিনপুরুষ পৰ্য্যন্ত সপিণ্ডত থাকে। পরে যখন সেই কন্যার বিবাহ হয়, তখন হইতে তাহার স্বামী-কুলে সপিণ্ডতা জন্মে। “অপ্রত্তানাং তথা স্ত্রীণাং সাপিণ্ড্যং সাপ্তপৌরুষম । প্রত্তানাং তৰ্ভূসাপিণ্ডাং প্রাহ দেবঃ পিতামহ: ॥” ইতি স্মৃতিঃ । বিবাহবিষয়ে অনুঢ়া কষ্ঠার পিতৃকুলে সপ্তমপুরুধ পৰ্য্যন্ত সপিণ্ডত থাকে। পরে যখন সেই কষ্ঠার বিবাহ হয়, তখন হইতেই স্বামী-কুলে সপিণ্ডতা জন্মে । পূরকপিণ্ডদান। "ত্র্যহাশোচে প্রদাতব্যং প্রথমে ত্বেকমেব হি । দ্বিতীয়েহহনি চত্বারি কৃতীয়ে পঞ্চ চৈব হি ॥ অথবা প্রথমে দেয়াস্ত্রয়ঃ পিণ্ডাঃ সমাহিতৈঃ। দ্বিতীয়ে চতুরো দদ্যাৎ ত্রীংস্ত দদ্যাৎ তৃতীয়কে ৷ সদ্যঃশোঁচে তু দাতব্য দশপিণ্ডাস্তথৈকল। পিণ্ডং শূদ্রায় দাতব্যং নবসু দিবসেযু চ । অশৌচান্তদিনে দেয়ং দশমং পিগুমেব চ ||”—ইতি পরাশরঃ । পুরকপিণ্ডে দশপিণ্ড দিতে হয়, সেই জঙ্গ উহাকে দশপিণ্ডও বলে । যেখানে ত্রিরাত্র অশৌচ হইবে, সেখানে প্রথমদিনে এক পিও, দ্বিতীয় দিবসে চারি পিণ্ড এবং তৃতীয়দিনে পাচ পিও, এই সমুদ্রয়ে দশ পিণ্ড দিবে। অথব{ প্রথম দিবসে তিন, দ্বিতীয় দিবসে চারি এবং তৃতীয় দিবসে তিন, সৰ্ব্বসমেত এক্ট, দশ পিণ্ড দিৰে . ,, . ... . . . .
- ङ्ग==
