$е е পুরোহিত-দর্পণ । cन थ७ ।। প্রস্তরপাত্রে ভোজন করিলে—“বিষ্ণুরোমস্কেত্যাদি—প্রতিদিনং প্রয়াগস্বানজন্যফল-সমফল প্রাপ্তিকামঃ পাষাণাধিকরণক-ভোজনেতরভোজননিবৃত্তিক মহং করিস্থ্যে" । ৫ । শাকভোজন ত্যাগ করিলে—“শাকতোজমনিবৃত্তিমহং করিষ্ঠ্যে" এইরূপ অন্যান্য সংকল্পবাক্যেও সেই সেই বিষয়ের উল্লেখ করিবে । এই সকলের মধ্যে যিনি যেমন সমর্থ, তিনি তদকুরূপ করিবেন । পরে স্বক্তপাঠান্তে “ওঁ ইদং ব্ৰতং ময়া দেব গৃহীতং পুরতস্তব। নিৰ্ব্বিগ্নাং সিদ্ধিমাপ্লোতু প্রসাদাত্তব কেশব ॥ গৃহীতেহশ্বিন ব্রতে দেব যদ্যপূর্ণে ত্বহং ন্ত্রিয়ে । সম্পূর্ণং তন্তু ভবতু ত্বৎপ্রসাদাজ্জনাৰ্দ্দন ॥” এই মন্ত্র পাঠ করিবে । তারপর যথানিয়মে ব্ৰত করিয়া উত্থানদ্বাদশীতে, যথাবিধি বিষ্ণুর অর্চনান্তে পাঠ করবে।~~“ওঁ ইদং ব্ৰতং ময় দেব কৃতং প্রত্যে তব প্রভো । নুনং সম্পূর্ণতাং যাতু ত্বৎপ্রসাদাজনার্দন ॥" পরে ব্রাহ্মণকে ভোজনাদি করাইয়া দক্ষিণ ও অচ্ছিদ্রাবধারণ করিবে । নক্ত-ব্রত ৷ বৈশাখে কাৰ্ত্তিকে মাঘে যস্ত নক্তব্ৰতং চরেৎ । বিধানেন স গচ্ছেন্তু বিষ্ণুলোকমনাময়ম্ ॥—পাদ্মে । বৈশাখে, কাৰ্ত্তিকে বা মাঘমাসে যে ব্যক্তি বিধান অনুসারে নক্তব্রত করে, সে অনাময় বিষ্ণুলোক প্রাপ্ত হয়। দিবসস্যষ্টিমে ভাগে মন্দীভূতে দিবাকরে । নক্তং ততু বিজানীয়াৎ ম নক্তং নিশি ভোজনমূ। নক্ষত্রদর্শনান্নক্তং গৃহস্থেন বিধীয়তে। যতেfদনাষ্টমে ভাগে রাত্রে তস্য নিষেধন ॥—মৎস্য পুরাণ । দিবসের অষ্টমভাগে দিবাকর মন্দতেজা হইলে, সেই সময় নক্ত বলিয়া কথিত । সেই সময়েই মক্তব্ৰত করিবে । রাত্রিতে ভোজন করাকে নক্তব্ৰত বলে না । গৃহস্থগণ নক্ষত্র-দর্শন করিয়া নক্তব্রত করবে। যতিগণ দিবসের অষ্টমভাগে মক্তব্ৰত করিবেন । যতিগণ রাত্রিতে ভোজন করিবেন না । নক্তং নিশায়াং কুৰ্ব্বত গৃহস্থে বিধিসংযুক্তঃ । যতিশ্চ বিধবা চৈব কুৰ্য্যাত্তৎ সদিবাকরম্ ॥ সদিবাকরস্তু তৎ প্রোক্তমস্তিমে ঘটিকাদ্বয়ে। নিশানত্তম্ভ বিজ্ঞেয়ং যামাৰ্দ্ধে প্রথমে সদা —ইতি স্মৃতিঃ ।
