পাতা:পুর্ব্ববঙ্গ গীতিকা (তৃতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Me (‘वशडांबा ७ जाश्डि”, १: 8००।) देश७ उान निक् श्ड फूिड // হইবে এবং তাহা হইলে শক ১৪৪৯ অব্দ ( ১৫২৭ খৃঃ অঃ ) পাওয়া बदेव । এইরূপে মহারাজা জয়নারায়ণ ঘোষালের পৃষ্ঠপোষকতায়, বহু বিজ্ঞ পণ্ডিতদের দ্বারা রচিত “কাশীখণ্ডের অনুবাদে তারিখ দেওয়া আছে ১৭১৪ শকাব্দ ও উহা দক্ষিণ দিক হইতে পড়িয়া পাওয়া যায়। অনেক সংস্কৃত কাব্যেও সর্বদা ‘অঙ্কস্ত বামা গতি’ নিয়ম প্ৰতিপালিত হয় না। সুপ্ৰসিদ্ধ ংস্কৃত গ্ৰন্থ ‘বল্লাল-চরিতে" আমরা এই নিয়মের ব্যতিক্রম দেখিতে পাই । কয়েক বৎসর পূর্বে ঢাকা রিভিউ” পত্রিকায় প্রকাশিত পণ্ডিত অমৃতানন্দ গুপ্ত কর্তৃক আবিষ্কৃত, রাজা হরিশ্চন্দ্র সম্পৰ্কীয় সাভারের শিলালিপিতে যে তারিখ দেওয়া আছে, তাহাও ডান দিক হইতে পড়িতে হইবে । সুতরাং মজুমদার মহাশয়ের এই যুক্তি টিকিতে পারে না । তঁহার সহিত আমার যে সকল পত্র ব্যবহার হইয়াছিল, তাহার সারাংশ এখানে দিবার প্রয়োজন দেখি না, কারণ র্তাহার প্রতিপাদ্য বিষয়টি ( যে বংশীদাসের গ্ৰন্থখানি আরও পরে রচিত হইয়াছিল) একটি ভুল গণনার উপর প্রতিষ্ঠিত এবং তাঁহাকে এই ভুলটি নির্দেশ করিয়া দিলেই তাহার সমস্ত যুক্তিতর্ক একযোগে ভূমিসাৎ হইবে। আমার বিশ্বাস তিনি গ্ৰন্থশেষে প্রদত্ত তারিখটি বিনাতর্কে সত্য বলিয়া মানিয়া লইবেন । তাহার গণনা ( যাহার ভিত্তি কবির বংশ-পরিচয়ের গ্রন্থ) অনুসারে বংশীদাস প্রায় ৩০০ বৎসর পূর্বে, ২ অৰ্থাৎ ১৬২৭ খৃষ্টাব্দে জীবিত ছিলেন । তিনি বলেন, “পুস্তকের শেষে উল্লিখিত তারিখ ( ১৩৯৭ শকাব্দ) অনুসারে গ্ৰন্থখানি ৪৫০ বৎসর পূর্বে রচিত হইয়াছিল।” তিনি বলেন, ইহা অসম্ভব। তিনি সমসাময়িক ইতিহাসের সাহায্যে ও বহুবিধ প্রমাণের বলে তর্ক করিয়া এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন যে বংশীদাস ঈশাখা অপেক্ষা অগ্রবর্তী হইতে পারেন না। কিন্তু তিনি কোথা হইতে পাইলেন যে বংশীদাস ৪৫২ বৎসর পূর্বে জীবিত ছিলেন ? গ্রন্থের শেষের তারিখ অনুসারে বংশীদাস ১৪৯৭ শকাব্দে জীবিত ছিলেন; এখন ১৮৪৯ শকাব্দ, সুতরাং তিনি ৩৫২ বৎসর পূৰ্বেকার লোক । // গ্রন্থের শেষে দেওয়া তারিখ, ১৫৭৫ খৃঃ অঃ এবং vitats দেওয়া'তারিখ