dèk 8 ভারতবর্ষ । খৰ্ব্ব হইয়া পড়িয়াছিল । ক্রমশঃ ধৰ্ম্মের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃত-ভাষার প্রণষ্ট গৌরৰ পুনঃ-প্ৰতিষ্ঠিত হইল । খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে গুজরাটের ও সৌরাষ্ট্রের নৃপতিবৃন্দের উৎসাহবারি-নিষেকে ধৰ্ম্ম ও সাহিত্য উন্নতির পথে অগ্রসর হয়। এক্ষণে, গুপ্তরাজগণের অভু্যদয়ে, খৃষ্টীয় চতুর্থ ও পঞ্চম শতাব্দীতে, হিন্দুধৰ্ম্মের ও সংস্কৃত-ভাষার পুর্ণ উন্নতি সাধিত হইল। গুপ্ত-বংশের নৃপতিগণ হিন্দুধৰ্ম্মের অনুরাগী-ব্ৰাহ্মণ্য-ধৰ্ম্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। ব্ৰাহ্মণে ভক্তিমান হইলেও-হিন্দুধৰ্ম্মে অনুরাগী হইলেও, গুপ্তগণ কখনও বৌদ্ধ বা জৈন ধৰ্ম্মের প্রতি অবজ্ঞার ভাব প্ৰকাশ করেন নাই। পরন্তু তঁাহারা সময় সময় বৌদ্ধ ও জৈন ধৰ্ম্মের প্ৰতি যথেষ্ট অনুরাগ প্ৰদৰ্শন করিতেন । দৃষ্টান্ত-স্বরূপ চন্দ্র-গুপ্তের এবং সমুদ্র-গুপ্তের বিষয় উল্লেখ করা যাইতে পারে। র্তাহারা উভয়েই বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী বসুবন্ধুর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। সিংহলরাজের অনুরোধে সমুদ্র-গুপ্ত বুদ্ধগয়ায় বৌদ্ধ মঠ নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন। সম্রাট নরসিংহ-গুপ্ত বালাদিত্য, নালান্দার বিহার-সংস্কারে কতকগুলি নুতন অট্টালিকা প্ৰস্তুত করিয়া দিয়াছিলেন। ধৰ্ম্মে সমদর্শনের আরও বহু দৃষ্টান্ত আছে। এই সমদর্শনের গুণেই গুপ্ত-গণ আজ “পৃথিবীর ইতিহাসে” শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করিতেছেন। পুষ্পমিত্র এবং সমুদ্রগুপ্ত যে অশ্বমেধ-যজ্ঞের সুচনা করেন, বৌদ্ধ-নীতির বিরোধী হইলেও, উহা হিন্দুধৰ্ম্মের পরিপন্থী নহে; পরন্তু উহা ব্ৰাহ্মণ্য-প্রধান হিন্দুধৰ্ম্মেরই অনুকুল। সৰ্ব্বধৰ্ম্মে সমদর্শনই গুপ্ত-গণের প্রভাব-প্রতিপত্তির মূলীভুত। ধৰ্ম্মে-বিদ্বেষ-ধৰ্ম্মহীনতার প্রকৃষ্ট নিদর্শন। গুপ্তবংশের রাজগণ অন্য ধৰ্ম্মে বিদ্বেষপরায়ণ হন নাই, পরস্তু সকল ধৰ্ম্মের সমন্বয় সাধন করিতে পারিয়াছিলেন ;-তাই তঁহাদের গৌরব দিগন্ত-বিশ্রাত । হিন্দুধৰ্ম্মের যে শক্তি প্ৰস্তুত হইয়া ছিল, গুপ্ত-সম্রাট সে শক্তি আয়ত্ত করিয়া লইলেন ;- ধৰ্ম্মশক্তির প্রভাবে ধৰ্ম্মরাজ্যের প্রতিষ্ঠায় প্ৰতিষ্ঠান্বিত হইলেন। হিন্দু-ধৰ্ম্মের পুনরুৎখানে, রাজশক্তি দৃঢ়-ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হইল। 米 মহারাজ গুপ্ত ও ঘটােৎকচ। খৃষ্টীয় দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে কুশন-বংশের অবসানে গুপ্তবংশের অভু্যুদয় পণ্ডিতগণ স্বীকার করেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন সময়ে গুপ্তগণের অত্যুদয় হইয়াছিল, তাহার আদিনিৰ্দ্ধারণে তঁহাদের গবেষণা পৰ্য্যুদস্ত হয় । তাই নানা ভাবে নানা গবেষণা দেখিতে পাই। গুপ্তগণের অভু্যুত্থান এবং অধঃপতনেও সেই একই সমস্যার উদয় হয়। বহু গবেষণার পর প্রত্নতত্ত্ববিদগণ স্থির করিয়াছেন,-গুপ্ত-বংশের প্রতিষ্ঠাতা গুপ্ত, ২৭৫ খৃষ্টাব্দ হইতে ৩০০ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত বিদ্যমান ছিলেন । * তঁহার মৃত্যুর পর পুত্র ঘটোৎকচ সিংহাসন প্রাপ্ত হন। কিন্তু ঘটােৎকচের রাজ্যকাল তাদৃশ প্রসিদ্ধিসম্পন্ন নহে। SqS SgDBSiBDB BDDDS LLDL BDBDBDSDBD BDDB DBDB LBLL S DB BB DDL L riBS Üu atejve fift şarı ça çevcivş ve - 30 ቌi(ፃ, qማማ ጻawg (tary-trify m
