So di ভারতবর্ষ ।
- {ళN श्नांदणि বুদ্ধনিৰ্বাণাব্দ রাজ্যকাল
২৬৪ অশোক, স্তম্ভলিপি-প্রচার a 48 R8 8ፃ ২৩১ ত, রাণী অসন্ধিমিত্তায় পরলোকগমন 887 NDo ২২৮ ত দ্বিতীয়বার দারপরিগ্রহণ ,之@> ᏬᏪᏱ ২২৬ , বোধিবৃক্ষ-নাশে দ্বিতীয় রাণীর চেষ্টা • • • ২৫৩ - ৩৫ ২২৫ , অশোকের ভিক্ষুত্ব-গ্ৰহণ & G8 \S0 Vb ২২৪ , রূপনাথ এবং সাসারাম অনুশাসন প্ৰবৰ্ত্তন• • • ২৫৫ (oፃ RRo পরলোকগমন R(tVo Վ)Ե* ২১৫ দশরথের নাগাৰ্জ্জুন-গুহালিপি RV8 পূর্বেই বলিয়াছি,-সেই ত্ৰিবিধ গণনায় দ্বিতীয় একটা অব্দের প্রতি লক্ষ্য পড়ে। কিন্তু ভারতের বিভিন্ন স্থান হইতে সংগৃহীত মুদ্রায় বা লিপি-সমুহে তাহার কোনও নিদর্শন পাওয়া যায় না । সুতরাং সে গণনা পরিহার করিতে হয় । এই গণনায় নির্ভর করিলে ৭৯৫ মালব-সংবতের কানাসায়া লিপির এবং ৯৩৬ মালবসংবতের প্যারসপুর লিপি যথাক্রমে ৫৭২ এবং ৭.৩ খৃষ্টাব্দে যাইয়া পড়ে। কিন্তু অক্ষরাদির আলোচনায় সে কাল-নির্দেশ যুক্তিযুক্ত নহে। অন্য হিসাবে, বিক্ৰমাদিত্যের প্রতিষ্ঠিত বিক্রম-সংবৎ, গুপ্ত সংবৎ ১১৩ +৩১৯-২০ খৃষ্টাব্দ = ৪৩২-৩৩ খৃষ্টাব্দ এবং মালব-সংবৎ ৪৯৩ - ৫৬-৫৭ খৃষ্টাব্দ = ৪৩৬-৩৭ খৃষ্টাব্দ হয়। ইহাতে, সে কাল-নিরূপণ কুমার-গুপ্তের রাজত্বের অষ্টাদশ বর্ষের মধ্যে যাইয়া পড়ে। যাহা হউক, এই ‘মান্দাসোর” লিপির আলোচনায়, গুপ্ত কালের প্রারম্ভ ও সুচনা সম্বন্ধে আমরা আপাততঃ নিম্নরূপ সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারি,- ৩১৯ খৃষ্টাব্দে আলবারুণি গুপ্তবংশের অবসান স্থির করিয়াছেন। কিন্তু তাহ প্ৰমাদপুর্ণ। এদিকে কুমার-গুপ্তের, তঁহার পিতা দ্বিতীয় চন্দ্র-গুপ্তের এবং কুমার-গুপ্তের পুত্ৰ স্কন্দ, গুপ্তের কাল-পরিমাণ একই ক্রম অনুসারে গণনা করা হয়। সে হিসাবে, ৩১৯-২০ খৃষ্টাব্দে গুপ্তকালের সুচনা নির্দিষ্ট হইতে পারে। ৯৪৫ বল্লভী-সংবতে উৎকীর্ণ ভারওয়াল লিপি হইতেও তাহা সপ্রমাণ হয়। সঙ্গে সঙ্গে আরও সপ্ৰমাণ হয়-বিক্রম-সংবৎ অন্য কোনও নামে মালাবজাতির সহিত সংশ্লিষ্ট ছিল ; ৫৪৪ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে সে সংবতের বিদ্যমানতা সপ্রমাণ হয়। 摔 米 ফ্লিটের আলোচনার মৰ্ম্ম । ১৮৮৭ খৃষ্টাব্দে গবরমেণ্টের আনুকূল্যে, প্ৰভুত পরিশ্রমে, মিষ্টার ফ্লিট গুপ্তরাজগণের শলালিপি ও তাম্রশাসন প্ৰকাশ করেন। পূৰ্ববৰ্ত্তী অনুসন্ধিৎসুগণের মতের খণ্ডন করিয়া তিনি ৩১৯-৩২৩ খৃষ্টাব্দে গুপ্ত-সংবতের সুচনা স্থির করিয়া লন। ফ্লিট-সাহেব যে ভাবে এই সিদ্ধান্তে উপস্থিত হইয়াছেন, আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমে তাহার আভাস প্ৰদান করিতেছি।
