পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sዓb” ভারতবর্ষ । বামনের “কাব্যালঙ্কার-সুত্ৰবৃত্তি’ গ্রন্থে একটী শ্লোক পবিদূষ্ট হয়। সে শ্লোকটী এই,- “সোহয়ং সংপ্ৰতি চন্দ্ৰগুপ্ততনয়শ্চন্দ্ৰ প্ৰকাশে যুবা জাতো ভূপতিবাশ্ৰয়ঃ কৃতিধিয়াং দিষ্টয়া কৃতাৰ্থ শ্রমঃ ॥ আশ্ৰয়ঃ কৃতধিয়ামিত্যস্ত বসুবন্ধুসচিব্যোপক্ষেপপবিত্বাৎ স্বাভিপ্ৰায়ত্বম ।” উদ্ধত শ্লোকোব অর্থ-যুবা, চন্দ্ৰেব্য ন্যায় দীপ্তিমান ও প্ৰতিভাশালী, সাহিত্যিকগণেব পৃষ্ঠপোষক, চন্দ্ৰগুপ্তব পুত্র যুবা “চন্দ্ৰপ্ৰকাশ” এক্ষণে সম্রাটপদে সমাসীন হইয়াছেন। তঁাহাব কৃতকাৰ্য্যতাব জন্য তঁাতাকে অভিনন্দন কিবা কৰ্ত্তব্য ।” এখানে “আশ্ৰয়ঃ কৃতধিয়াং!” অর্থাৎ “সাহিত্যিকদিগেব পৃষ্ঠপোষক’ পদ লক্ষ্য কবিবার বিষয়। পণ্ডিতগণ বলেন,-বসুবন্ধু মন্ত্রিত্ব পদ লাভ কবিয়াছিলেন, এখানে ‘সচিব্যঃ” পদে তাহাবই ইঙ্গিত বহিষাছে। “চন্দ্ৰগুপ্ততনয়শ্চন্দ্ৰপ্ৰকাশঃ’ বাক্য এখানে চন্দ্রগুপ্তেব পুত্ৰ কুমাব- গুপ্তকে বুঝাইতেছে। কুমাব-গুপ্তই এখানে “চন্দ্ৰ প্ৰকাশ” নামে পবিচিত । সিদ্ধান্ত এইরূপষ্ট হইয়া থাকে। বামনেব। উক্তিতে কমাব-গুপ্তষ্ট যে বসুবন্ধুব পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, তাহা বেশ উপলব্ধ হয়। সু প্ৰসিদ্ধ বৌদ্ধগ্রন্থকাব পালমাৰ্থও সেষ্ট একষ্ট অভিমত প্ৰকাশ কবিয়াছেন। অধিকন্তু তিনি বলিয়াছেন,--আশী বৎসব বয়সে, বালাদিত্যেব ( নৰসিংহ গুপ্তেব ) বাজত্বকালে, বসুবন্ধ লোকাস্তবগমন কবেন । বালাদিত্যেব অপব নাম-নব্বসিংহ গুপু । নবসিংহ গুপু-কুমাবগুপ্তেব পৌত্র । সুতবাং বঝা যাইতেছে,-বসুবন্ধ গুপ্ত-বংশব কুমাব-গুপ্ত, স্কন্দ-গুপ্ত এবং নবসিংহ-গুপ্ত বালাদিত্য-তিন জনেকট সমসাময়িক ছিলেন । বসুবন্ধুব জীবনী পৰমাৰ্থ সঙ্কলন কবিয়ছিলেন। • {লমাৰ্গও একজন সাহিত্যিক এবং সুলেখক। তঁহাব গ্রােন্ত দেখিতে পাই,--”যোধ্যাব বি না মাদিত্য এবং বালাদিত্য-বসুবন্মব। পৃষ্ঠপোষকতা কবিযাছিলেন। পণ্ডিতগণ বলেন,-পবমার্থেব উক্তি হইতে বেশ বুঝা যায়,- YSDS yg DBuBBDDBB BBu BBDBBBD TeBBBSS DBDBDSe BBDuD SBBBBBDBDS uuB TD S কিন্তু স্কন্দ-গুপ্তব “বিক্ৰমাদিত্য” উপাধিব পবিচয় পাই না । ডক্টাব টাকাকুসুবও অভিমত-স্কন্দ-গুপ্তই বসুবন্ধুব পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং তিনিই বিক্ৰমাদিত্য নামে অভিহিত হইতেন । পবিমার্থেব উক্তিব উপব নির্ভব করিযী টাকাকসু ৪২০-৫০০ খৃষ্টাব্দে বস্বন্ধুব বিদ্যমান কাল নির্দেশ কবিয়াছেন। এই সকল প্ৰমাণে এবং পবিমার্থেব সিদ্ধান্ত ক্ৰমে প্রেত্নতত্ত্ববিদগণ বসুবন্ধুকে স্কন্দ-গুপ্তের সমকালীন বলিয়া সিদ্ধান্ত কবিয়া লন এবং স্কন্দ-গুপ্তেব ‘বিক্ৰমাদিত্য” উপাধিব বিষয়ও তঁাহাবা স্বীকাব কবিয়া থাকেন । বসুবন্ধুব প্ৰসিদ্ধ গ্ৰন্থ-“অভিধৰ্ম্মকোষ” । সজঘভদ্র এক সময় সই “কোষ’ গ্ৰন্থ সম্বন্ধে বসুবন্ধুর সঠিত তর্ক মীমাংসায় প্ৰবৃত্ত হইবাব অভিলাষ কবেন । বসুবন্ধুব উত্তবে জানান,- যদি তিনি পাবাজিত ও হন, তাহাতে র্তাহার কোষ-গ্রন্থেব কোনই ক্ষতি হইবে না । বাণ আব্ব এক স্থলে বলিযাছেন,-“ত্ৰিসরণপবৈঃ পরমোপাসকৈঃ শুকৈরপি শাক্যশাসনকুশলৈঃ কোশং সমুপদিশদ্ভিঃ।” এখানে ‘কোশ” শব্দের ব্যাখ্যায় শঙ্কর বলিয়াছেন,-“কোশো