পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুপ্ত-বংশের অভু্যদয়ে সমাজ-ধৰ্ম্ম । 8を তবে অনেকে বলেন,-“উভয় ধৰ্ম্মই একই ব্যক্তি প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন। গৌতমই জৈন ও বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের একমাত্ৰ প্ৰবৰ্ত্তক।” এরূপ সিদ্ধান্তের কারণও যথেষ্ট পাওয়া যায়। জৈনদিগের যিনি গৌতম ছিলেন, তাহার কোনও শিষ্যের পরিচয় পাওয়া যায় না। তাই সিদ্ধান্ত হয়,- গৌতমের শিষ্যগণই বৌদ্ধ-সম্প্রদায়ের সৃষ্টি করিয়াছিলেন। তত্ত্বানুসন্ধিৎসুগণ সুধৰ্ম্মার শিষ্য জৈনদিগের নীতির সহিত পূৰ্ব্বোক্ত বৌদ্ধ-সম্প্রদায়ের নীতির অনেক সাদৃশ্য লক্ষ্য করিয়া থাকেন। উভয় সম্প্রদায়ই হিন্দু দেবদেবীর উপাসনার অনুমোদন করিয়াছেন বটে ; কিন্তু তঁাহারা সকলেই বেদের প্রতি উপেক্ষা প্ৰদৰ্শন করেন। বৌদ্ধ ও জৈনদিগের নীতির সাদৃশ্যের বিষয় ‘পৃথিবীর ইতিহাসের’ পূর্ব পূর্ব খণ্ডে বিশদভাবে আলোচনা করা হইয়াছে। এস্থলে তাহার বিস্তৃত আলোচনা নিম্প্রয়োজন । তবে খৃষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে, অধঃপতনের যুগেও, উভয় ধৰ্ম্মের কি সোসাদৃশ্য বা ঐকমত্য ছিল, এবং গুপ্ত-গণের অভু্যদয়ে সে ধৰ্ম্ম কতটুকু সহায়তা করিয়াছিল, তাহ প্ৰদৰ্শন করাই এতৎপ্রসঙ্গের উদ্দেশ্য । চৈনিক পরিব্রাজক হুয়েন-সাং, তাহার। ভ্ৰমণ বৃত্তান্তে এতৎসম্বন্ধে এক উজ্জ্বল চিত্র প্ৰকটন করিয়াছেন। * তাহাতে দেখিতে পাই,-জৈন ও বৌদ্ধধৰ্ম্মের মূল অভিন্ন। তবে সিংহল-দেশীয় বৌদ্ধগণ স্বতন্ত্র মত পরিপোষণ করেন। তঁহার গৌতম বুদ্ধের পূর্ববৰ্ত্ত আরও. চব্বিশ জন বুদ্ধের অস্তিত্বের বিষয় স্বীকার করিয়া থাকেন। জৈনগণও আপনাদের ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তকের পূর্ববৰ্ত্তী চব্বিশ জন তীর্থঙ্করের বিদ্যমানতা স্বীকার করেন। এতদ্বারা সপ্রমাণ হয়,-জৈন ও বৌদ্ধধৰ্ম্মের। প্ৰবৰ্ত্তক এক অভিন্ন ব্যক্তি। উভয় ধৰ্ম্মের মধ্যে পার্থক্য অতি অল্প। বিশেষ এই যে,- গৌতম বুদ্ধ জৈন মহাবীরের শিষ্য বলিয়া প্ৰখ্যাত। সুতরাং বেশ বুঝা যায়,-উভয় ধৰ্ম্মই একই সময়ে একই অবস্থায় উদ্ভব হইয়াছিল ;-কেহ গৌতমবুদ্ধের অনুসরণ করিয়াছিলেন, কেহ মূল-ধৰ্ম্মের পরিপোষক ছিলেন। জৈন ও বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রবর্তক অভিন্ন—অধুনাতন পণ্ডিতগণের গবেষণায় তাহা সপ্রমাণ না হইলেও পুৰ্ব্বাপর সাদৃশ্যাদি দৃষ্ট এ সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক মনে করিতে পারি না। যাহা হউক, YS S KLLD DSBDDDDB KBDDD YK0SDDDD DD S TBDS DBBDK DDDLLLSS SDD BB SKKK श्रेष्ठ छान-गाreा बङ निा डेब्रुङ छँदैन ; যথা,- "The Jainas have built a temple of the Gods. The Sectaries, that frequent it, submit themselves to strict austerity; day and night they manifest the most ardent zeal, whithout taking an instant's rest. The law that has been set forth by the founder of their sect has been largely appropriated from the Buddist Books on which it is guided in establishing its precepts and rules. The more aged of the sectates bear the name of Bhikshus ; the younger they call Chamis (siramans). in their observances and religious exercises, they follow almost entirely the rule of the Srasmans. The statue of their divine master resembles by a sort of usurption that of fuitai ( the Tathagata ); it only differs in costume ; its marks of beauty (Майариrндha-labsйтаята, are exactly the samลุ”