ভারতের সাহিত্য-সম্পং । జీ): స్పి ক্ষোভ নাই ; কিন্তু হীনজনের নিকট যাঙ্কা করিয়া ফললাভ হইলেও, সে যাদ্ধা কৰ্ত্তব্য নহে।’ এই বলিয়া মেঘকে সম্বোধন করিয়া যক্ষ একে একে আপন” কাহিনী নিবেদন করিল। মেঘ দক্ষিণ দিক হইতে উত্তরাভিমুখে চলিয়াছে সুতরাং রামগিরি হইতে কুবের ভবনাভিমুখেই গমন করিতেছে, মেঘ নিশ্চয়ই তাহার প্রণয়িনীর নিকট দিয়া গমন করিবে ; তাই যক্ষ আপনার সমাচার মেঘের সাহায্যে প্রেরণ করিয়া প্রণয়িনীকে আশ্বস্ত করিতে ও সান্থন দিতে চায়। রামগিরি হইতে কুবেরালয়ে অলকায় যাইতে হইলে, কোন কোন নগর-জনপদ, নদ-নদী-পৰ্ব্বত অতিক্রম করিতে হইবে, পুৰ্ব্বমেঘে যক্ষ তাহারই বর্ণনা করুি তেছে। চিত্রকূট পৰ্ব্বত হইতে নিষ্ক্রান্ত হইয় পথে প্রথমে মেঘ আম্রকুট গিরি-প্রাস্তে অবস্থিতি করিবে । তথায় বারিবর্ষনানস্তর ক্রমে ক্রমে বিন্ধা-পৰ্ব্বত-বিনির্গত। রেব নদী অতিক্রম করিয়া একে একে দশার্ণ, অবন্তী, কুরুক্ষেত্র প্রভৃতি দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশ্রাম করিতে করিতে কৈলাস পৰ্ব্বতে অলকা-নগরীতে উপনীত হইবে । উত্তর-মেঘে অলকানগরীর বর্ণনা এবং সেখানে আপন আলয়ে কি ভাবে বিরহিণী দিনযাপন করিতেছে, তাহার বর্ণনা প্রদত্ত হইয়াছে। বিরহিণী একাকিনী পতিবিবহে কি ভাবে অবস্থিতি করিতেছে কবির তুলিকায়, যক্ষের বর্ণনায়, তাeাব জীবন্ত ছবি দেখিতে পাই । যথা,-- “আধিক্ষণমাং বিরহশয়নে সন্নিকীর্ণকপাশ্বাং, প্রাচীমূলে তমুমিব কলামাত্ৰশেষাং হিমাংশে । নীতা বাত্রিঃ ক্ষণমিৰ ময়া সাদ্ধমিচ্ছারতৈর্য, তামেবোঞ্চৈবিরহমহতীমএভিৰ্যাপয়ন্তীম্। নিশ্বাসেনাধরকিশলয়ারুশিন বিক্ষপন্তীং, শুদ্ধস্নানাৎ পরুবমলকং নুনমাগওলম্বম্। মৎসম্ভোগঃ কথমুপনaেৎ স্বপ্নজোহপতি নিদ্র,-মাকাংক্ষপ্তং নয়নসলিলোৎপীড়রুদ্ধাবকাশম্। আন্তে বদ্ধ-বিরহদিবসে যা শিখা দাম হিত্বা, শাপস্তাস্তুে বিগলিতগুচা তাং যয়োদ্বেষ্টনীয়াম্। স্পশক্লিষ্টামযমিতনখেলাসকৃৎ সারয়ন্তীং, গণ্ডভোগাং কঠিনবিয়মামেকবেণীং করেণ । পাদনিন্দোরমৃতশিশিরা জালমাৰ্গপ্রধিষ্টান, পুব্বপ্রত্যা গতমভিমুখং সন্নিবৃত্তং তথৈব । চক্ষু খেদাং সলিলগুরুভি: পক্ষভিচ্ছাদয়ন্তীং সাত্রেহীৰ স্বলকমলিনীং ন প্রথুদ্ধাং ন সুপ্তাম । সা সরাস্তাভরণমবলা পেশলং ধারয়ন্তী, শষ্যোৎসঙ্গে নিহিতমসকৃৎ দুঃখদু:খেন গাত্ৰম্। ত্বামপ্যহং নবজলময়ং মোচয়িষ্যত্যবগুং, প্রায়ঃ সৰ্ব্বো ভবতি করুণাবৃত্তিরাদ্রান্তরাত্মা ॥ জানে সখ্যাস্তব ময়ি মনঃ সন্তু তমেহমন্ম,-দিখন্থতাং প্রথমবিরহে তামহং তৰ্কয়ামি । বাচালং নাং ন থলু সুভগন্মষ্ঠভাব করোতি, প্রত্যক্ষন্তে নিখিলমচিরাত্ৰাতরুক্তং ময়া যং ” যক্ষ বলিতেছে,—তুমি দেখিবে, প্রিয়তমা বিরহ-যাতনায় একান্ত ক্ষীণ হইয়া বিরহ-শয্যার এক পার্শ্বে শয়ন করিয়া আছেন। র্তাহাকে দেখিলেই বোধ হইবে যেন পুৰ্ব্বদিকের প্রান্তভাগে কলামাত্রাবশেষ সুধাংশু বিরাজ করিতেছে । হায়, প্রিয়তমা আমার সহিত স্বেচ্ছ-বিহারে প্রবৃত্ত লইয়া মুহুর্তের স্তায় যে যামিনী অতিবাহন করিতেন, অধুনা বিরহ-নিবন্ধন সেই বমির বার পর নাই সুদীর্ঘ হইয়া উঠিয়াছে। তুমি দেখিতে পাইবে, তিনি বিরহসন্তপ্ত অশ্রু বিসর্জন পূর্বক তাদৃশ রজনী অতিবাহিত করিতেছেন। হে পয়োন ! তুমি দেখিবে, স্বণীর্ঘ নিশ্বাস-ভরে প্রিয়তমার অধর-কিশলয় একান্ত ক্লিষ্ট ও গণ্ড পৰ্য্যন্ত লম্বিত আলকালn BBBBB DDBBS BBB BBS BBBB DDe BBBB BBBBB DD DDD
