পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৭১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতের সাহিত্য-সম্পং । $ ෆV মন্ত্রে তীর্থে দ্বিজে দেবে দৈবজ্ঞে ভোজনে গুরে। বাদৃশী ভাবন যন্ত সিদ্ধিৰ্ভবতি তাণী ॥ অয়ং নিজ পরোবেতি গণনা লযুচেতসাম্। উদারচরিতানান্তু বস্থধৈব কুটুম্বকম্ ॥ উদ্ভমঃ সাহসং ধৈর্য্যং শক্তিবুদ্ধিঃ পরাক্রমঃ। ঘড়েতে যস্ত তিষ্ঠস্তি তস্য দেবেছিপি শঙ্কতে ॥ গতশোকে ন কৰ্ত্তব্য ভাবিন লৈব চিন্তয়েৎ। বর্তমানেষু কার্য্যেযু চিন্তয়তি বিচক্ষণাঃ ॥ ভবিতব্যং ভবত্ত্যেব নারিকেলফলাম্বুবৎ । গন্তব্যংগতমিত্যাহর্গজভুক্তকপিখবৎ ॥ উদয়তি যদি ভানু পশ্চিমে দিগ্বিভাগে প্রচলতি যদি মেরু: শীততাং যাতি বহিঃ । ৰিকশতি যদি পত্নং পৰ্ব্বতাগ্রে শিলায়াং ন ভবতি পুনরন্তাৎ ভাষণং সজ্জনানাং ॥ যথা চিত্তং তথাৰাক্যং যথাৰাক্যং তথা ক্রিয়। চিত্তে বাচি ক্রিয়ায়াঞ্চ সাধুনামেকরূপত।” প্রভৃতি শ্লোক দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকার অন্তর্নিবিষ্ট হইয়া আছে ; তখন মনে সংশয় আসে বৈ কি ! বিশেষতঃ, স্মৃতিশাস্ত্রের সহমরণ-সংক্রান্ত শ্লোক কয়টা অবিকল উদ্ধৃত হওয়ায় সংশয় আরও দৃঢ়ীভূত হয়। তবে ঐ ভাবের রচনা কালিদাসের নাটকাদিতে বহুত্র দেখিত পাওয়া যায়। কথায় কথায় উপমার অবতারণা তাহার প্রতি নাটকেই প্রত্যক্ষীভূত। সে উপমাগুলি যে র্তাহার নিজস্ব, তাহাতে কোনও সন্দেহ নাই। কুমারসম্ভবে রতিবিলাপে একটি শ্লোক আছে। কৌমুদী শশীর সহিত এবং তড়িৎ মেঘের সহিত যেরূপ মিলিত হয়, পতিপরায়ণ সাধীগণও সেইরূপ পতির অনুগামিনী হইয়া থাকেন। (৩০৩ম পৃষ্ঠা দ্রষ্টবা ) দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকায় সহমরণের প্রসঙ্গে তাঙ্কারই পুনরুক্তি দেখিতে পাই। তবেই বুঝা যায়, এ গ্রন্থের উপমা-মুলক শ্লোকগুলি গ্রন্থান্তর হইতে সঙ্কলিত হইয়াছিল । খণ্ড-কাব্য-সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সম্পৎ—ভর্তৃক্ষরির শতকগ্রন্থ সমূহ। তাহার অমরশতক, স্বৰ্য্যশতক, শৃঙ্গারশতক, শান্তিশতক, নীতিশতক, বৈরাগাশতক প্রভৃতি এক একখানি অমূল রত্ন । শত শ্লোকে গ্রথিত বলিয়া ঐ সকল গ্রন্থ শতক নামে অভিহিতি । ভর্তৃহরি। প্রতি শতকেই ভাবের উৎস, ভাষার বঙ্কার, কবিত্বের নিঝর সমভাবে প্রবহমান। ‘শৃঙ্গার-তিলক’ নামক ভর্তৃহরি-প্রণীত প্রণয়-ঘটিত আর একখণ্ড-কাৰ্য আছে। কাহারও কাহারও মতে, উহা কালিদাসের রচিত। কিন্তু সাধারণতঃ উহ! ভর্তৃহরির রচনা বলিয়া প্রচারিত। এইরূপ ভর্তুহরির নামের সহিত আরও যে ৰহু গ্রন্থের সম্বন্ধ আছে, তাহ আমরা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি। যদি একমাত্র ভর্তৃহরিই ঐ সকল গ্রন্থের প্রণেতা হন, তাহ হইলে ভর্তৃহরি একাধারে কবি, মহাকবি, দার্শনিক ও বৈয়াকরণ ছিলেন। পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ এই মতেরই পরিপোষক। তঁহারা বলেন,—‘একাধারে এস্তাধিক শক্তির সমাবেশ একমাত্র ভারতবর্ষেই সম্ভবপর ; আবার ভারতেও ভর্তৃহরির দ্বিতীয় मांझे ' আমরা অবশু সৰ্ব্বথা এ উক্তির অনুমোদন করি না । ভারতবর্যেই একাধারে সকল শক্তির সমাবেশ সম্ভবপর সত্য ; কিন্তু এক ভর্তৃকরিতেই যে সকল শক্তির সমন্বয় BBBSBBBBB BBBB BBBBBB BBB BBDD DD S BBBBBB BBBB BBB BBB S ato sto fafoto, “The most eminent of these authors is Bhartrihari, grammarian, philosopher and poet in one. Only the literary training of India could make such a combination possible, and even there it has hardly a parallel."