ভারতবর্ষ। سرا oم নগরের পথিপার্থে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আরও নানাজাতীয় ব্যবসায়ী বিপণি সাজাইয়া বিকিকিনি কবিত। এ তত্ত্ব তীত উজ্জয়িনী নগর রাজব্যয়ে দূতাশিলা প্ৰভৃতি নিমিত হইয়াছিল। কথিত হয়,--দৃত একীড়ায় লভ্যাংশের পঞ্চমাংশ বা দশমাংশ রাজ্য প্রাপ্ত তইতেন। কালিদাসের শকুন্তলা পাঠ জানা যায়, -ঐ সময় উজ্জয়িনী নগরে মদ্যব্যবসায়ীীব ও মদ্যপায়ীর অভাব ছিল না। সাধারণ ৩: মিমশ্রেণীর ব্যক্তিরাই তখন মদ্যপান করিত বটে ; কিন্তু রাজসভাসদগণ এবং অপরিনি ৩ বারী ও আমোদ-প্ৰয়াসী ব্যক্তিবর্গ মদ্যপানে অভ্যন্ত ছিলেন। তিন্দুদিগের মধ্যে, বিশেষতঃ ব্যবসায়ী ও চাষী সম্প্রদায়ে, মদ্যের প্রচলন একবারে ছিল না। বলিলেও অযুক্তি হয় না। ফলতঃ খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে উজ্জয়িনী নগর সুবৃহৎ রাজ- * ধানীর সর্বপ্রকার কলঙ্ক-কালিমায় কলুষিত হইয়াছিল। ভারবীর এবং কালিদাসের গ্ৰন্থ হইতে স্ত্রীলোকের মদ্যপানের পরিচয় পাওয়া যায়। - সন্ধ্যাসমাগমে রাজপথ-সমূহ মদ্যপায়ী অসচ্চরিত্র নরনারীতে পরিপূর্ণ হইত বলিয়া মৃচ্ছকটি” নাটকে উল্লিখিত হইয়াছে। মৃচ্ছকটি নাটকে দেখিতে পাই,—একদা চারুদত্তের গৃহে চুরি হয়। রাজপথে তখন প্রহরার বন্দোবস্ত ছিল ; কিন্তু লুষ্ঠিত দ্রব্য লইয়া চোর, প্ৰস্থান করিলে প্রহরী চারুদত্তের গৃহে উপনীত হইয়াছিল। উজ্জয়িনী নগরের ধনী ব্যক্তিগণ প্ৰায়শঃই অসংখ্য সভাসদ, চাটুকার এবং অগণিত ভূত্যে পরিবৃত থাকিতেন বলিয়া মৃচ্ছকটি” নাটকে উল্লেখ আছে। তাৎকালিক জনৈক ধনী ব্যক্তির পরিচয়ে কবি লিখিয়া গিয়াছেন,-বাড়ীতে প্ৰবেশ করিতেই সিহংদ্বার। সিংহদ্বারটা দেখিতে অতি মনোরম ৷ দ্বারমধ্যে প্ৰবেশ করিলে চারিদিকে নানা কারুখচিত নানাবণে চিত্রিত প্ৰাচীর গাত্রে নানা জাতীয় পুস্প ও মাল্য স্তবকে স্তবকে সজ্জিত রহিয়াছে দেখা যায়। আঙ্গিনায় প্ৰবেশ করিলে, প্ৰথমেই চতুর্দিকের শুভ্ৰবৰ্ণ প্রাচীর নয়নপথে পতিত হয়। প্রাচীর-গাত্র বিবিধ বর্ণে বিচিত্ৰিত, এবং সোপানাবলী নানা জাতিয় প্রস্তরে সংগ্রথিত। স্ফটিকাবৎ স্বচ্ছ প্ৰস্তার-নিৰ্ম্মিত বাতায়নগুলি দেখিতে কি সৌন্দর্যের আধার ! প্ৰথম আঙ্গিনা অতিক্রম করিলেই দ্বিতীয় আঙ্গিনায় অ ংখ্য রথ যানবাহনাদি, অশ্বতর, হন্তী এবং গোমেষ্যাদি গৃহপালিত পশু দৃষ্টিগোচর হয়। তৃতীয় আঙ্গিনায় রাজদরবার ; আগন্তুকগণের অভ্যর্থনার নিমিত্ত উহা বিবিধ প্রকারে সুসজ্জিত। DDuB BBDB DBBBD S S DBBBDBD BBDBDBD YBY DDSS BDBD DiSDDD DDBDBDBB এবং সপ্তম অঙ্গিনায় জহুরী, শিল্প প্ৰভৃতির আবাসি-স্থান নির্দিষ্ট । সপ্তম আঙ্গিনায় পশুশালা প্ৰভৃতি। এইরূপে একে একে সাতটী আঙ্গিনা অতিক্রম করিলে, অষ্টম আঙ্গিনায় গৃহ স্বামীর আবাস-ভবনে উপনীত হওয়া যায়। এতদ্বারা প্ৰতিপন্ন হয়,-থুষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে উজয়িনীর বদ্ধিষ্ণু হিন্দু পরিবারগণ কিরূপ জাকজমকে বাস করিতেন। অষ্টম আঙ্গিনা অতিক্রম করিলেই পুষ্পেপাদ্যান, সরোবর প্রভৃতি । তৎকালে র্যাহার যতগুলি ক্রীতদাস থাকত, তিনিই LBDB DB DBBDBD gttBBDBD DBDBDSS DBDBBDBD D DKSYuDD DBuBB দূত ক্ৰীড়ায় সৰ্ব্বস্বাস্ত হইয়া ঋণ-পরিশোধের জন্য আপনাকে ক্রীতদাসরূপে বিক্রয় করিত প্ৰয়াসী হইয়াছে। উজ্জয়িনী নগরে তৎকালে বলিবর্দ-সংবাহিত একরূপ শিবিকার প্ৰচলন ছিল । ধনী ব্যক্তিগণ তাহাতে আরোহণ করিয়া সহর পরিক্রমণ করিতেন ।
