অবন্তী, উজ্জয়িনী, মালব-রাজ্য। SRY Q চন্দ্ৰদেব প্ৰস্থান করিলেন। চন্দ্র দেবের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে বৈশাখ মাসে, শুক্ল একাদশী fડપિc, નામવા૮૬, નાવડાં ( ‘માલૂર્નિવ નિ વ. દ્રવન ) નોં-ઐcs, cરમવોક ભૂલ રૂમિ DDSDS BD D 0YYD DB LDBBDS BBDBBD BDBBt S S ggDDEL SzYSBB DEBDtK BgBtD হহয়! সেহ স্থানে আগমন করিলেন। চন্দ্ৰদেব কর্তৃক সেই স্থানে একটি মহামহোৎসব সম্পন্ন হহল । বৃহস্পতি জাত-বালকের ভাগ্যলিপি রচনা করিলেন। বালকের নাম হইল -চন্দ্ৰ বৰ্ম্ম । ইহার পর শিশু-সন্তান শুক্লপক্ষের চন্দ্রের ন্যায় দিন দিন বাড়িতে লাগিল। শিশু ক্ৰমে ষোড়শ বর্ষে পদাৰ্পণ করিল। এই সময় ষোড়শবিধীয় বালক চন্দ্ৰবৰ্ম্মা একটি ব্যাস্ত্ৰ বধ করেন। তখন চন্দ্ৰদেব পুনরায় পুত্রের নিকটে আগমন করিয়া তাহাকে স্পশমণি প্ৰদান করিলেন। চন্দ্ৰদেব ক্রমে পুত্রকে রাজনীতি শিখাহলেন । ইহার কিছুদিন পরে চন্দ্ৰদেব কর্তৃক কালিঞ্জরের দুর্গ নিৰ্ম্মিত হয়। অতঃপর মাতার কলঙ্ক অপনোদনের উদ্দেশ্যে খাজুরপুরে গমন, ভাণ্ডব্যাগের অনুষ্ঠান, তথায় ৮৫টা দেবমন্দির নিম্মাণ এবং মহোৎসবপুর বা মহোবা নগরে গমন করিয়া রাজধানী স্থাপন প্রভৃতি চন্দ্ৰবৰ্ম্মার কাৰ্য্যকলাপের পরিচয় পাওয়া যায়। কোন সময়ে এই সকল ঘটনা সংবার্ট ৩ হয়, তাহার কোনও প্রকৃষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় না। তবে শিলালিপি-সমূহ পাঠে প্ৰতীত হয়,-থুষ্টীয় নবম শতাব্দীতে (৮০০ খৃষ্টাব্দে) চান্দেল-রাজংশের উৎপত্তি এবং মহােবা নগরী প্রা ৩ষ্ঠিত হইয়াছিল। চান্দোলবংশীয় রাজগণ মহোবায় বহুকাল রাজত্ব করিয়াছিলেন। শিলালিপি প্রভৃ৩ি পাঠে জানা যায়, তাহদের রাজত্বকাল ৮০০ খৃষ্টােব্দ হইতে ১৫২৫ খৃষ্টাব্দ। এই বংশের 6°ष झाङक्षा °झभfी: आबद्म झुछ्रेgङ চান্দেল-রাজগণের যশোভাত ক্রমশঃ মলিন ২হয় আসে। পরমন্দির রাজত্বকালে দিল্লীশ্বর পৃথুরাজ একবার মহােবা আক্রমণ করেন। পরে দাস বংশের q७िछेाडा कूडदूकोन কত্ত্বক ঐ নগরী আক্রান্ত ইহঁয়াছিল । উভয় যুদ্ধেই পরমর্দি পরাজিত হন। তাহার ফলে পরমর্দির অধীনস্থ সামন্ত-রাজগণ স্বাধীনতা অবলম্বন করেন। চাদ কবির ‘মহোবাখণ্ডে” প্রকাশ,-“দিল্লীশ্বর পৃথুরাজের নিকট পরাজিত হইয়া পরমন্দি দুই শত श्लश् छ् ° করিয়াছিলেন। অনেকে চাদ কবির এই উক্তি অতিরঞ্জি ৩ বলিয়া অনুমান করেন । তাহারা বলেন,-পৃথুরাজের মহােবা আক্রমণের প্রায় বিশ বৎসর পরে কুতসুদ্দীন কর্তৃক BLK SDB DDDO S KKEOD gEY0u দুর্গ রক্ষা করিয়াছিলেন। পরিশেষে যখন তিনি মুসলমানের নিকট আত্মসমৰ্পণ করিয়া সন্ধিস্থাপনে প্ৰস্তুত হন, তখন তাহার মন্ত্রী র্তাহার প্রাণবধ করেন। মন্ত্রী আরও কয়েক দিবস। দুৰ্গরক্ষা করিয়া অবশেষে নিহত হইলে মুসলমানগণ দুর্গ অধিকার করিয়া লন।” যাহা হউক, পরনির্দির মৃত্যুর পর তাহার পুত্র বীর্যধৰ্ম্ম এবং পৌত্র ভোজবািৰ্ম্মা মহোবায় রাজত্ব করিয়াছিলেন। পরিশেষে ১৫৪৫ খৃষ্টাব্দে শের সাহ কালিঞ্জার-দুৰ্গ আক্রমণ করেন। চান্দেল-বংশের শেষ নৃপতি কিরাতসিংহ প্ৰাণপণে নগর রক্ষা করিয়াছিলেন বটে ; কিন্তু শের সাহের গতিরোধ করিতে পারেন নাই । যুদ্ধে কিরাতসিংহ নিহত হন। শের সাহ কালিঞ্জর দুর্গ অধিকার করিয়া বসেন । কালিঞ্জর তীর্থক্ষেত্র বলিয়াও প্ৰসিদ্ধ। রামায়ণে, মহাভারতে, হরিবংশে এবং পুরাণ-সমুহে কালিজির তীর্থের উল্লেখ আছে। পদ্মপুরাণে দেখিতে পাই,-কালিঞ্জর শৈব-তীর্থক্ষেত্র। RRv
