পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SN90 ऊांडदश् । পুবাবৃত্ত অনুসন্ধানে কামরূপ-রাজ্যে বহু তীর্থের পরিচয় পাওয়া যায়। তন্ত্ৰ-শাস্ত্ৰে লিখিত আছে,-বিস্তৃত কামরূপ-রাজ্য সিদ্ধপীঠ, মহাপীঠ, ব্ৰহ্মপীঠ, বিষ্ণুপীঠ, রুদ্রপীঠ প্রভৃতি নবযোনিপীঠে বিভক্ত। এই সকল পীঠ । ব্যতীত তন্ত্রশাস্ত্ৰে আরও কতকগুলি পীঠের পরিচয় পাওয়া যায়। তন্মধ্যে সৌমারী-পীঠ, শ্ৰীপীঠ, রত্নপীঠ ও কামপীঠ প্ৰভৃতি প্ৰধান। তন্ত্রশাস্ত্রে শেষোক্ত এই পীঠ-চতুষ্টয়ের সীমা-পরিমাণ নির্দিষ্ট আছে। প্রাচীনকালে কামরূপ-রাজ্যের সমগ্ৰ উত্তরাংশ “সৌমার” নামে অভিহিত হইত। সৌমারের অংশ-বিশেষে সৌমারী-পীঠ অবস্থিত ছিল বলিয়া উল্লেখ আছে। কামরূপের সৌমার বিভাগের সীমা-পরিমাণ এইরূপ,- ইহার উত্তরে বিহগাচল, দক্ষিণে মন্দশৈল, পূর্বে স্বর্ণনদী বা আধুনিক সুবৰ্ণ-শ্ৰী এবং পশ্চিমে করতোয় । সৌমার পীঠের সীমানা সম্বন্ধে আসামের পুরাবৃত্তে দৃষ্ট হয়, ভৈরবী নদী এবং DBDBDD BD DDDB BD BDS BBS DBDDuuDBDBDSS S S BBBSDS BDBDSSYSYBDB উত্তরে মানস-সরোবর, পূর্বে সৌরশীলারণ্য, দক্ষিণে ব্ৰহ্মযুপ এবং পশ্চিমে স্বর্ণনদী। সৌরশীলারণ্য এবং ব্ৰহ্মযুপের আধুনিক পরিচয় প্ৰদান করা দুরূহ। রত্নপীঠ সম্বন্ধে পণ্ডিতগণ বলেন, —উহার বাৰ্ত্তমান নাম কুচবিহার। স্বৰ্ণকোষী নদী হইতে রূপিকা নদী পৰ্য্যন্ত • এহ পীঠ বিস্তৃত । * স্বৰ্ণ-পীঠ-ভৈরবী ( বৰ্ত্তমান ভরালী) ও রূপহী নদীদ্বয়ের মধ্যে অবস্থিত। এই সকল পীঠের মধ্যে কামাখ্যা-পীঠ সর্বশ্ৰেষ্ঠ। প্ৰাচীন কামরূপ-তীর্থে কামাখ্যার ন্যায় প্রাচীন পীঠ আর নাই বলিলেও অতুক্তি হয় না। তন্ত্রশাস্ত্ৰ-মতে বিষ্ণু চক্র দ্বারা মহামায়ার যোনিদেশ কীৰ্ত্তন করিয়া এই স্থানে পাতিত করেন। কামাখ্যা পীঠের অনতিদূরে উগ্ৰপীঠ ও ব্ৰহ্মপীঠ বিদ্যমান। কথিত হয়, কামরূপে সর্বপ্রথমে নরকসুর কর্তৃক কামাখ্যা-দেবীর মন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। এতৎসম্বন্ধে একটা কিংবদন্তী আছে। একদা নরকাসুর মদগৰ্ব্বে গরীয়ান হইয়া কামাখ্যা দেবীকে বিবাহ করিতে অভিলাষ করে। তখন কামাখ্যা দেবীর মন্দিরাদি কিছুই ছিল না। মহামায়া অসুরের প্ৰস্তাবে বলিয়াছিলেন,-“যদি তুমি এক রাত্রির মধ্যে আমার মন্দির, রাস্তা, পুষ্করিণী প্রভৃতি নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে, তাহা হইলে আমি তোমাকে পতিত্বে বরণ করিব।” মহামায়ার নির্বন্ধ্যাতিশয্য দর্শনে নরকাসুর তৎক্ষণাৎ বিশ্বকৰ্ম্মাকে ডাকাইয়া মহামায়ার অভিপ্ৰায় জ্ঞাপন করিলেন। রাত্রিশেষের পূর্বেই প্ৰায় সমস্ত কাৰ্য্য সম্পন্ন হইয়া গেল। তখন মহাশায়া নিরুপায় হইয়া মায়ারূপী কুকুট সৃষ্টি করিলেন। কুকুটগণ নিশাবসান জ্ঞাপন করিয়া ধ্বনি করিতে লাগিল। নরকাসুর দেখিলেন, রাত্রি অবসান হইয়াছে। তখন মহামায়া নরককে তাহার অক্ষমতা জ্ঞাপন করিয়া বলিলেন,-“তুমি আমার আদেশপালনে অপারক হইয়াছ বলিয়া, আমি তোমাকে বিবাহ করিতে প্ৰস্তুত নাহি।’ নরকাসুর তখন ক্ৰোধান্ধ হইয়া কুকুটকে বধ করেন। সে স্থান “কুকুর-কটাচিকি’ নামে অভিহিত হয় । অধুনা কামাখ্যা দেবীর যে মন্দির বিদ্যমান, কথিত হয়, উহাই নরকাসুর-নিৰ্ম্মিত S DEEBDBB BBB DD DBDDD BBDLS SiiB BDDBD D D BDB SS gD DDD DDBDB পৰ্বত হইতে উৎপন্ন হইয়া ব্ৰহ্মপুত্রে পতিত হইয়াছে। সোণকোষী জলশাইগুড়ি জেলায় প্রবাহিত ।