.. «ტჭუ\ჯ) * ভারতবর্ষ। যখন চতুঃষষ্টি প্রকার লিপির উল্লেখ দেখা যাইতেছে, তখন ভাষার সংখ্যা আরও কত অধিক থাকা সম্ভবপর। জৈনদেগের ‘সমবায়-সুত্ৰ’ এবং “প্রজ্ঞাপনা-সুত্র’ গ্রন্থে অষ্টাদশ প্রকায় লিপির বিষয় লিখিত আছে। জৈনগ্রন্থদ্বয়ে উল্লিখিত সেই কয়েকটী লিপির নাম - kBDBDESDEESYSSSS BBSSSSS DDDB ggSS0SSD SSS0SSS DBtLSSSLSSSSJBBtD (৬) পাহাড়াঈয়া ( ৭ )। উচ্চতুরিয়া ( ৮) অক্ষর পুধিয়া (১) ভোগবয়ত্ত ( ১০) বেয়াণতিয়া (১১) নিরাহষ্টয়া ( ১২) অংকলিলি (১৩) গণিতলিবি ( ১৪) গন্ধৰ্ব্বলিবি (১৫) আদিসহসলিবি ( ১৬ ) মাহসের লিবি ( ১৭ ) দামিলিবি । ( ১৮ ) বোলিদিলিবি।” প্রজ্ঞাপনা-সুত্রে,-“১ বস্তা, ২ জবানালীয়, ৩ দাসপুৰীয়া, ৪ খরোটাঠী, ৫ পুকুখর সারীয়া, ও ভোগব।ইয়া, ৭। পাহাড়াইয়া, ৮ উ যা অন্তরকারিয়া, ১ অক্ষর পুটুটিয়া, ১০ বেনশিয়া, ১১ নিহইয়া, ১২ অলিবি, ১৩ গণিতলিবি, ১৪ গন্ধৰ্ব্বলিবি, ১৫ আদস্য সলিবি, ১৬ DDDD S DS S EYS জৈন-গ্রন্থোক্ত লিপি সমূহের ‘বন্তী” শব্দে ব্ৰাহ্মী, ‘দামিলী’ শব্দে দ্রাবিড়ী প্রভৃতি অর্থ নির্দিষ্ট হইয়া থাকে। কিন্তু ঐ সকল লিপির এবং বুদ্ধদেবোত্ত লিপি-সমুহের অধিকাংশের gD DB BDDS BD Dt D DD D SuBuSuDDD DuBBDBBS BKBD SBBDS খানি গ্রন্থেও ছত্ৰিশ প্ৰকার লিপির বিষয় লিখিত আছে। সেই সকল লিপির নাম-হংদলিপি, ভূতলিপি, যক্ষলিপি, রাক্ষসীলিপি, উজ্জ্বীলিপি, যােবনীলিপি, তুরাকী লিপি, কীরীলিপি, দ্রাবিড়ালিপি, সৈন্ধবীলিপি, মালবীলিপি, নাডুলিপি, নাশারীলিপি, পারসীলিপি, লাটলিপি, অনিমিত্ৰলিপি, চানাকীলিপি, মৌলদেবীলিপি, লাটি, চৌড়ী, ডাহিলী, কানড়ী, গুজৱী, সৌরাঠি মরহঠী, কোঙ্কণী, খুৱাসানী, মাগধী, সৈংহিলী, হাড়ী, কীৱী, হান্বিরী, পরতিরি, মসী, মালীবী, মহাখো৷ ” । এই সকল লিপির মধ্যে প্ৰথমোক্ত অষ্টাদশ লিপি শ্ৰীগবভদেব দক্ষিণ হস্ত দ্বারা প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন এবং শেষোক্ত অষ্টাদশ প্রকার লিপি র্তাহার বাম হস্ত দ্বারা লিখিত হইয়াছিল। গ্ৰন্থসমূহে এইরূপ আরও নানা লিপির নামোল্লেখ দেখিতে পাই । কিন্তু সেই সকল লিপির কতকগুলির DBBD DBD BB DBD BDBBDB S BDDB BDDBDB KtBBBDBDS DDDDBDD DDD মূল ভাষা এবং সাতাইশটি উপভাষার পরিচয় প্রদত্ত হইয়াছে। ‘প্রাকৃত-চন্দ্ৰিকা” গ্রন্থে প্ৰায় সাত শত বৎসর পূৰ্ব্বে সেই সকল ভাষার বিষয় এইরূপ-ভাবে উল্লিখিত হইয়াছিল,- “মহারাষ্ট্র তথাবস্ত্রী শৌরসৈন্যৰ্দ্ধমাগধী । বাহল কী মাগধীচৈব বড়েত দাক্ষিণাত্যজাঃ।। ব্ৰাচণ্ডে। লাটবৈদর্ভাবুপনগবনাগবে। বাৰ্বরাবস্তু পাঞ্চালাটাকমালবকৈকয়াঃ । ” BDBDtBBBDEBSBDBBuBDB S BDBBDSBDDD DDD SDLDDDLLLL আভীয়ে মধাদেশীয় সুন্মভেদ বাবস্থিতাঃ। সপ্তবিংশত্যপত্রংশে বৈড়ালাদি প্ৰভেদত: অর্থাৎ,-“দাক্ষিণাত্য-জাত মহারাষ্ট্র, আবস্ত্রী, শৌরসেনি, অৰ্দ্ধমাগধী, বাহিলকী ও মাগধী, . -এই ছয়টি মূল ভাষা হইতে ব্ৰাচণ্ড, লাট, বৈদৰ্ভ, উপনগর, নাগর, বাৰ্বর, আবস্ত্য, পাঞ্চাল, টাঙ্ক, মালব, কৈকয়, গৌড়, ওড্র, দৈব, পাশ্চাত্য, পাণ্ড্য, কৌস্তল, সৈংহল, কালিঙ্গ, প্ৰাচ্য, কর্ণাট, কাঞ্চ, দ্রাবিড়, গৌর্জর, আভীর, মধ্যদেশীয়, বৈড়াল সপ্তবিংশতি অপভ্রংশ ভাষার উৎপত্তি হইয়াছে।”
