পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰাচীন ভারতের ভৌগোলিক তত্ত্ব। (ty নাম-সাগর দ্বীপ ; ইহা প্রায়শঃ সাগর দ্বারা বেষ্টিত।” ব্ৰহ্মপুরাণেও ভারতবর্ষের এই ভাগের বিষয় ঐ একই ভাবে উক্ত আছে,-“এই ভারতবর্ষে নয়ট বিভিন্ন দ্বীপ বিদ্যমান। তাহাদের নাম-ইন্দ্ৰদ্বীপ, কসোরুমান, তাম্রবর্ণ, গভস্তিমান, নাগৰীপ, সৌম্য, গন্ধৰ্ব্ব ও বরুণ। এতদ্ভিন্ন নবম দ্বীপ সাগর-সংবৃত। এই দ্বীপের পরিমাণ দক্ষিণ ও উত্তর দিক ক্রমে সহস্ৰ যোজনা।” মৎস্যপুরাণে লিখিত আছে,-“ভারতবর্ষের নয়ট বিভাগ আছে। ইন্দ্ৰদ্বীপ, কসেরু, তাম্রপাণি, গভস্তিমান, নাগৰীপ, সৌম্য, গন্ধৰ্ব, বারুণ এবং এই সাগরাবৃত ভারত-ৰীপ নবম। এই দ্বীপ। দক্ষিণোত্তরে সহস্ৰ-যোজন বিস্তীর্ণ এবং কুমারী অবধি গঙ্গা প্ৰবাহ পৰ্যন্ত আয়ত। এই বীপের প্ৰান্তভাগে সৰ্ব্বত্র স্নেচ্ছগণ অবস্থান করে। এই দ্বীপের পূর্ব-পশ্চিমে যবন ও কিরাতগণের বাস ; মধ্যভাগে বিভাগক্রমে ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, বৈশ্য, শূদ্ৰ,-ইহাবা বাস করিয়া যজ্ঞ-বাণিজ্যাদি দ্বারা জীবিকা নিৰ্বাহ করে।” বায়ুপুরাণেও এই উক্তি একটু পরিবৰ্ত্তিত ভাবে দেখিতে পাই,-“এই ভারতবর্ষের নয়টা বিভাগ বা দ্বীপ উল্লেখিত হইয়া থাকে। ঐ সকল দ্বীপ সমুদ্র দ্বারা অন্তরিত ; সুতরাং পরস্পর অগম্য। ইন্দ্ৰদ্বীপ, কসেরু, তাম্রবর্ণ, গভস্তিমান, নাগৰীপ, গন্ধৰ্ব্ব, বারুণ এবং এই সাগর-সংবৃত দ্বীপ। এই দ্বীপ বা বর্ষ দক্ষিণোত্তরে সহস্ৰ যোজন বিস্তৃত। ইহা কুমারিকা হইতে গঙ্গার উৎপত্তি-স্থান হিমালয় পৰ্য্যন্ত আয়ত এবং নব সহস্ৰ যোজন পৰ্যন্ত উত্তর দিকে তিৰ্যাগ্যভাবে বিস্তীর্ণ। ইহার অন্তঃসীমায় নিয়ত মেচ্ছ জাতি উপনিবিষ্ট। 'এই বর্ষেবা পুৰ্ব্ব প্র","স্য কি রাতগণের এবং পশ্চিম প্ৰান্তে যবনগণেব বাস। ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, বৈশ্য ও শূদ্ৰ জ'ত ইহার মধ্যে DBK BB DBDDBBBD SS SBDBuSS sDBB DDSSDSty DBB DSDStBD DDDS BDBYS প্ৰাচীনকালে এক সময়ে ভারতবর্ষ এই যে নয় ভাগে বিভক্ত ছিল, তা স্থত ভারতের কোন কোন অংশ বুঝাইত, তাহা এখন নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। ভারতবর্ষের মধ্যেই DBBDDBDSB DDBBDBSYSA DBDDD DB uDuBuSS S Sq DDBD BDDD DDD DDD S DD ইহাতে মনে হয়,-ভারতবর্ষ নামে যে ভারত-সাম্রাজ্য বুঝাইত, সে ভারত-সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি এই ভারতবর্ষ অতিক্রম করিয়া এসিয়া মহাদেশের দূর-দূরান্তর প্রদেশে বিস্তৃত হইয়াছিল। বৰ্ত্তমান ভারতবর্ষ তখন ভারতদ্বীপ নামে অভিহিত হইত এবং ভারতবর্ষ বলিতে প্ৰাচীন মহাদেশের অন্যান্য নানা স্থান বুঝা যাইত । পুরাণসমূহে ভারতবর্ষের যে নয় ভাগের উল্লেখ হইয়াছে, এই যুক্তির অনুসরণ করিলে, সেই নয়টি ভাগের কথঞ্চিৎ আভাষ পাওয়া যাইতে পারে। কসোরুমান বলিতে খোরাসান প্ৰদেশকে বুঝায় না কি ? হরিবংশে ( ষোড়শ অধ্যায়ে ) দেখিতে পাই,- BBBB BDBBD DDDDDS DDDYD DBB DDDS DYS DD YBDSDBY SBBuzS তাহারই নামানুসারে কসোরুমান প্রদেশের নামকরণ হইয়াছিল এবং সেই কসোরুমান শব্দের অপভ্রংশে কালক্রমে খোরাসান শব্দের উৎপত্তি হয় । পুরাতত্ত্ববিদগণের মতে, খোরাসান-রাজ্য-আফগানিস্থান, বেলুচিস্থান, আরব ও পারত। পৰ্যন্ত বিস্তৃত ছিল। পুরাণোক্ত কসোরুমানের বিস্তৃতি আরও অধিক পরিমাণ হওয়া অসম্ভব নহে। তাম্রবর্ণ