পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eों05 \e qऊँौbा डांझड-qणत्र । ዓዉ: ফেলিয়াছেন। গ্রীসের পৌরাণিক উপাখ্যানে-হারকিউলিস বলবীৰ্য্যের অবতার বলিয়া উক্ত হইয়াছেন। সর্বাপেক্ষা বলশালী, সৰ্ব্বাপেক্ষা চরিত্রবান উন্নত-মনা ব্যক্তির আদর্শে গ্রীসে হারকিউলিসের সৃষ্টি। ভারতবর্ষে মহাভারতে যেমন শ্ৰীকৃষ্ণ, গ্ৰীকগণ অনেকটা সেই আদর্শে হারকিউলিসের কল্পনা করিয়াছিলেন-অনুমান হয়। দাক্ষিণাত্যের পাণ্ড্যরাজ্য শ্ৰীকৃষ্ণের কোনও বংশধর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল বলিয়া উল্লেখ আছে। মেগাস্থিানীস হয় তো শ্ৰীকৃষ্ণের বলবীৰ্য্য ও গুণগ্রামের কাহিনী শ্রবণ করিয়া তাহাকে ‘হারকিউলিস’ সংজ্ঞা প্ৰদান করিয়াছিলেন। পাণ্ড্য-রাজ্যের প্রতিষ্ঠা সম্বন্ধে ইতিহাসে প্ৰকাশশ্ৰীকৃষ্ণের অধিনায়কত্বে যাদবগণ মথুরা পরিত্যাগ করিয়া, গুজরাটের অন্তর্গত দ্বারকা-নগরে বসবাস আরম্ভ করেন। কিন্তু তাহারা অধিক দিন সেখানে অবস্থান করিতে পারেন নাই। তাহারা পরস্পর যুদ্ধ করিয়া ধ্বংসপ্ৰাপ্ত হন। সঙ্গে সঙ্গে দ্বারক-নগরী সমুদ্র-গর্ভে নিমজ্জিত হইয়া যায় । সেই অন্তর্বিপ্লবে যাহারা প্ৰাণ বঁাচাইয়া দ্বারকা হইতে পলায়ন করিতে পারিয়াছিলেন, পরবৰ্ত্তিকালে দক্ষিণ-ভারতে র্তাহাদেরই কর্তৃক পাণ্ড্য-রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। DDLEEDDL DB DDBiBBDS DDDBDBDDD BB DDBBS SYBKBBDK DBDD BBuSYiDB পাণ্ডবগণের সমৃদ্ধির কথা স্মরণ করিয়া তাহারা আপনাদের নব-প্রতিষ্ঠিত রাজ্যের “পাও”- রাজ্য নাম রাখিয়াছিলেন। পাণ্ড্য-রাজ্যের রাজধানী “মােছর” নগর তাঁহাদের আদিবাসস্থান মথুরার নামানুসারেই কল্পিত হওয়া সম্ভবপর। তঁহাদের নবরাজধানী ‘মথুরাDBBK SDDDS BD BD D gDL S SEGLYYDLD tDY DBDBDBDD YDLL DDBDK gDD DBB DDB DBDDYDBE EDBD BDBBSDDDBBDD DY D BBBB BDDDD দৌহিত্র কর্তৃক ঐ রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। যাহা হউক, পাণ্ড্যরাজ্যের বিবরণ প্ৰদান করিয়া পরে মেগাস্থিানীস লঙ্কা-দ্বীপের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। মেগাস্থিানীস যখন ভারতবর্ষে SDBDDBBBDS BDBB BDBBD DDDSSiBB BDBDD DDBD BDBD SD S BDDBS DDDD S SBBDBD S BDDBuSYugSg gEE YDBBDS SDBDBD DDDD DBS আপন পিতা কর্তৃক নিৰ্বাসিত হইয়া, সিংহল-দ্বীপে গমন করিয়া, ঐ দ্বীপ অধিকার করিয়া বসেন। গ্ৰীকগণ সিংহল-দ্বীপকে ‘তাপ্রোবেন” (Taprobane ) নামে অভিহিত করিয়া গিয়াছেন। পালি-ভাষায় ঐ দ্বীপ ‘তাম্বাপরি” নামে পরিচিত ; সংস্কৃতে উহার নামতাম্রপাণি । মেগাস্থিানীসের বর্ণনায় প্ৰকাশ,-তিনি যখন "ভারতবর্ষে আসিয়াছিলেন, তখন ঐ দ্বীপের এবং ভারতবর্ষের মধ্যে একটি নদী মাত্র ব্যবধান ছিল ; ঐ দ্বীপে তখন সুবর্ণ ও বহুমূল্য মুক্তাদি পাওয়া যাইত ; ঐ দ্বীপের হস্তী ভারত-জাত সকল হস্তীর অপেক্ষা অনেক বড়। মেগাস্থিানীসের ভারত-আগমনের বহুকাল পরে ‘ইলিয়ন’ নামক আর একজন গ্রীক ঐতিহাসিক ‘তাগ্রোবেন’ বা লঙ্কা-দ্বীপের বর্ণনা প্রসঙ্গে লিখিয়া গিয়াছেন,-“পৰ্ব্বত-সমাকুল ঐ দ্বীপ তালবৃক্ষে পূর্ণ ছিল। দ্বীপের অধিবাসীরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পর্ণকুটীরে বাস করিত। ঐ দ্বীপে তখন হস্তীর ব্যবসায় পূর্ণ মাত্রায় চলিতেছিল। ৰীপবাসীরা প্ৰকাণ্ড প্রকাও নৌকা প্ৰস্তুত করিয়া সেই নৌকার সাহায্যে দ্বীপ-জাত হস্তিসমূহকে কলিঙ্গ-দেশের রাজার নিকট লইয়া গিয়া বিক্রয় করিান্ত ।”