পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীভগবানের মর্ত্যে অবতরণ । **@ DD B BD sBuS BBBS BBB BDD BBB DBB B BB BBBBB S DDD BB BBBS BBBB BBBS BBB B BBBBSBB BBBBB BBBD BB BBB সমর্থ ; অন্তান্ত প্রাণীর মধ্যে এ সাদৃশু দেখিতে পাই না। যদিও উচ্চ স্তরের কোনও কোনও .sta বিষয়-বিশেষে অভিজ্ঞতার পরিচয় দেয়, সে অভিজ্ঞতা বা কল্পনা-কুশলতা তাহীদের BBB BB S BSBSBBB BBB B BBBB BB B BBBBS BDD BBB BB BBB শক্তির কল্পনা-লীলা অনুভূত হয়। ফলতঃ, ভবিষ্য ফলাফল বিষয়ে অভিজ্ঞতামূলক কার্ধ্য মনুষ্যেতর প্রাণীর দ্বার স্বসাধ্য নহে। কয়েকটা দৃষ্টান্তের আলোচনায় বিষয়ট বোধগম্য হইতে পারে । উচ্চ স্তরের প্রাণীর মধ্যে, যে জ্ঞান বা বুদ্ধি দেখিতে পাই, নিম্ন স্তরের প্রাণিপৰ্য্যায়ের BB BB BB BS BB BBBB DYBK DDD BBDB S BDD BBBB BBB প্রাণিপৰ্য্যায়ে যদি কিছু অভিজ্ঞতার পরিচয় পাই, স্তরক্রমে সে অভিজ্ঞতারও হ্রাস-বৃদ্ধি লক্ষিত ইয়। মানুষের অভিজ্ঞতার সহিত তুলনায় অন্ত শ্রেষ্ঠ প্রাণীর অভিজ্ঞতায় অশেষ পার্থক্য । কার্যবিশেষে মমুষ্যেতর প্রাণীর যে কল্পনা-কুশলতা দৃষ্ট হয়, তাহ একান্তই সীমাবদ্ধ । কোনও কোন ও পক্ষী কুলায়-নিম্মাণে অত্যাশ্চর্য্য শিল্প-নৈপুণ্যের পরিচয় দিতে পারে ; কিন্তু অপর কোনও কারুকার্য্যে তাহার প্রতিভা পরিদৃষ্ট হয় না । মধুমক্ষিক মধুচক্ররচনায় ক্ষেত্র-বিজ্ঞানের একাংশের পূর্ণ-জ্ঞানের পরিচয় দিতে পারে ; গণিত-বিজ্ঞানের যে নিয়মানুসারে অত্যর উপাদানে অত্যধিক স্থান বেষ্টন করা সম্ভবপর, মধুমক্ষিকার মধুচক্ররচনার প্রক্রিয়া-পদ্ধতি দেখিলে, তাহারা যেন সেই গণিত-জ্ঞানে জ্ঞানী ছিল—এমনই মনে হয় । কিন্তু সে—সেই একই কাৰ্য্যে ! ক্ষেত্রতত্ব বিষয়ক তাছাদের সে জ্ঞান—মধুচক্র রচনা ভিন্ন অন্ত কার্য্যে প্রত্যক্ষীভূত নহে। উর্ণনাভ লুতাতন্তুজালে অলৌকিক স্বক্ষ শিল্পের পৰিচয় দেয় ; কিন্তু লুতাতন্তু ভিন্ন অন্যত্র তাহার সে শিল্প-কৌশল দৃষ্ট হয় না । বিশেষ বিশেষ প্রাণী, বিশেষ বিশেষ কার্য্যে কৃতিত্ব-কৌশল প্রদর্শন করে বটে ; কিন্তু তদ্বারা তাই দের স্বাধীন ইচ্ছাশক্তির কোনই নিদর্শন পাওয়া যায় না । ষে জ্ঞানবশে প্রাণিগণ বিশেষ বিশেষ কার্য্যে কল্পনা-কৌশল প্রদর্শন করে, সে তাহীদের স্বাভাবিক জ্ঞান ; সে জ্ঞান—তাeারা কোন ও কল্পনা কুশল অজ্ঞাত শক্তির নিকট হইতে প্রাপ্ত হইয়াছে বলিয়t বুঝিতে পারি । কোন ও কোন ও প্রাণীর বিশেষ বিশেষ কাৰ্য্য দেখিয় তাহাদিগকে মুচতুর স্ববুদ্ধিমান বলিয়া মনে হয় ; কিন্তু আবার তাহাদিগের কার্য্য-বিশেষ দেখিয়া তাহাঙ্গের সে বুদ্ধির নিষ্ফলতা বুঝিতে পারি। যে মধুমক্ষিক এমন গণিত-জ্ঞানের পরিচয় দিয়া মধুচক্র রচনা করে, সে মধুমক্ষিকা আপনার চক্র অন্বেষণে অনেক সময় উদ্ভাস্ত হইয়f ঘুরিয়া বেড়ায়। অনেকে হয় তো প্রত্যক্ষ করিতে পারেন, ধে বাতায়ন-পথে মক্ষিক। বহির্গমন করিয়াছিল, সে বাতায়ন অনবরুদ্ধ সত্ত্বেও অবরুদ্ধ অন্য বাতায়ন-পথে প্রবেশপক্ষে সে শুধুই প্রয়াস পাইতেছে। তার পর জন্মজন্মস্তরেও তাহাজের জ্ঞান যে কোন রূপ বুদ্ধিপ্রাপ্ত হইয়াছে, তাহারও কোনও প্রমাণ নাই। মধুমক্ষিক আদিকালে যে মধুচক্র রচনা করিয়াছিল, অধুনা মধুচক্ৰ নিৰ্ম্মাণে তাহার অধিক কোনই কৌশল ৰেখাইতে পারিতেছে না । সহস্ৰ বৎসর পূর্বের মধুচক্রে এবং এখনকার মধুচুক্রে