পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*్చసి ভারতবর্ষ । আবখ্যক হয় ? কুটতর্কিক এবম্বিধ পরিদৃশুমান কৰুণার বিষয়েও সন্দিছমি হইয়া বিতর্ক উপস্থিত করে ; বলে যে,-“তিনি যখন চক্ষু দুইট দিলেন, তাহার অসম্পূর্ণত রাখিলেন কেন ? কেন সন্মুখে পশ্চাতে—দুই দিকে চক্ষু বিন্যস্ত করিলেন না ? কেন দিবায় নিশায়—সৰ্ব্বক্ষণ সমদৃষ্টি রছিল না ? কেন পীড়ায় বা দুর্ঘটনার চক্ষুছানি ঘটে ' অষ্টার স্বষ্টিকাৰ্য্যে ক্রটি বটে ! পাশ্চাত্যে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়,—“যন্ত্রাদি প্রস্তুত করিতে হইলে, তাহাদের ক্ষয় C DBB BBBBS BBBBB S BBBSDD BBBS BBB BBBB BBS BBBB BBBS উহার অংশবিশেষের কার্য্যকারিতার অপচয় অবগুস্তাবী । ঈশ্বরের স্বস্ট কোমল কারুকৌশল সেইরূপ ব্যর্থ হইতে পারে। নেত্রাদির বিকৃতি বা পীড়া ঐ কারণেই ঘটিতে পারে।” কিন্তু এ উত্তরের উপরেও এক প্রকৃষ্ট উত্তর আছে। সে উত্তরের বিষয় মানুষ অল্পই অনুধাবন করে। স্বষ্টিকৰ্ত্ত র্তাহার কোন মহান উদ্দেশু-সাধন জন্য এই বিশাল স্বষ্টিকাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়াছেন, মামুষের কল্পনায় তাহার স্থান নাই । মানুষ যে কোনও কার্য্য সম্পন্ন করে, সকলেরই মূলে কোন-না-কোনও উদেখা থাকে। তুমি অটুলিকা প্রস্তুত করিতেছ ;–পুত্রপরিজন সহ মুখে বসবাস করিবে বলিয়া । এইরূপ যে কোনও কার্য্যই কর না কেন, সকলেরই মুলে একটা লক্ষ্য আছে। যখন পূৰ্ব্বাপর বলিয়া আসিতেছি, আমাদের স্বষ্টিকৰ্ত্তার স্বষ্টিকাৰ্য্যে র্তাহীর ভূবিষ্ণুফলাভিজ্ঞতার ও কল্পনা-কৌশলের নিদর্শন পদে পদে বিদ্যমান রহিয়াছে, তখন প্রাণী মাত্রের—বিশেষতঃ মমুষ্যের, স্বষ্টিকল্পনা মধ্যে র্তাহার এক নিগুঢ় উদেণ্ড আছেই আছে, স্বীকার করিতে হয় । জ্ঞানের পথে যিনি একটু অগ্রসর হইয়াছেন, তিনি হয় তো কতকটা বুঝিতে পরিবেন, কি উদ্দেশ্যে তিনি কোন অঙ্গের কিরূপ সামর্থ প্রদান করিয়াছেন । কোন অঙ্গের দ্বারা কোন কাৰ্য্য সম্পাদানে কি উদ্দেগু সম্পাদিত হয়, তাহার রহস্য উদঘাটনে সাধারণ মানুষের চিস্তাশক্তি কুল-কিনারা অমুসন্ধান করিয়া পায় না ; তাই মানুষ নানা বিতর্ক নানা ভাবে উত্থাপন করিয়া থাকে। এই অজ্ঞতানিবন্ধনই মামুষ সেই করুণীর ঠাকুর দয়াল ভগবানকে অনেক সময় নিষ্ঠুরতার হেতুভূত বলিয়। মনে করে । তাহারা বলে,—“ঈশ্বর যে প্রাণিসমূহের উপকারী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্থষ্টি করিয়াছেন, তাহী নহে ; হিংস্র বন্ত পশ্বাদির নখর ও দস্ত প্রভৃতির স্বষ্টি করিয়া তিনি নিষ্ঠুরতারই পরিচয় দিয়াছেন। কিন্তু এ ভাবে যাহার। জগদীশ্বরে নিষ্ঠুরতা আরোপ করে, তাহাদের যুক্তি আদেী ভিত্তিহীন। তিনি যে জন্তুকে যেরূপ নথর ও দন্ত প্রদান করিয়াছেন, তাহা তাহাঁদের উপকারক ভিন্ন কখনই অপকারক নহে । সকল জস্তুর সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও ইন্দ্রিয় তাহীদের উপকার-সাধমের জন্যই বিগুস্ত আছে, প্রতিপন্ন হয় । তবে যে একের দেহ ৰ! ইন্দ্রিয় যন্ত্র অন্তের পীড়াদায়ক হয়, তাহার কারণ অন্তরূপ। সে ফুঃখদায়ক কৰ্ম্ম, তঁ{হার কৃত কৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে না ; পরস্তু তাহার উৎপন্ন পদার্থই সে কৰ্ম্মের জঙ্ক দায়ী। মন্থয্যের কৰ্ম্মকৰ্ম্মের দৃষ্টাস্তে বিষয়টা বোধগম্য হইতে পারে। মনুষ্যকে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি প্রদান করিয়া ঈশ্বর এই জগতীতলে প্রেরণ করিয়াছেন । মনুষ্য যদি আপন স্বাধীন ইচ্ছাশক্তির সদ্ব্যবহার না করে, তাছা হইলে তাছার কৃত কৰ্ম্মের ফলভাগী কে DDDDD DDBBD DDD BBBBB BBBB BHHBBD DDD DD DDDD DDD