শ্ৰীভগবানের মর্ত্যে অবতরণ । * సె; মানুষের মাই। মানুষের স্কৃত কাৰ্য্যে সদসৎ পাপ-পুণ্য নির্ধারিত হইয়া থাকে। এই দৃষ্টিsে দেখিতে গেলে, প্রাণেন্দ্রিয়বিশিষ্ট পদার্থের কৰ্ম্ম কৰ্ম্মের ফলের সহিত ঈশ্বরের কোন ও সম্বন্ধঃ থাকিতে পারে না । ঈশ্বর যাহা কিছু স্বষ্টি করিয়াছেন, সকলই জীবের মঙ্গ:-সাধনের উদ্দেখে বিহিত হইয়াছে, বুঝিতে পারি। হিংস্র জন্তুর দস্ত-নখরাদির দৃষ্টান্তে বুঝা যায়, BBBB BBBBBB g BSBBBD B BBBB BBBBBS BBB BBBB BBB কার্য্য জীবের মঙ্গল-সাধক বলিয়াই প্রতিপন্ন হয় । জগদীশ্বরের কৰুণার বিরুদ্ধে আর একবিধ প্রশ্ন উঠিয়া থাকে। সে প্রশ্ন—তিনি যদি এতই করুণাময়, তবে মনুষ্যকে এমন সামান্ত-শক্তিশালী করিয়া স্থষ্টি করিলেন কেন ? পৃথিবীতে মনুষ্যকে শ্রেষ্ঠ জীব বলিয়া স্বীকাব করিলে ও এবং মনুষ্য বহু স্বৰ্গী গুণে গুণান্বিত হইলেও, স্মৃষ্টিকৰ্ত্তার তুলনায় তাহার সে গুণ বা শ্রেষ্ঠ ত্ব * ‘কিছুই নয়’ বলিলেও অত্যুক্তি হয় না । যখন মনে হয়,—আমাদের এই সৌরমণ্ডলের দ্যায় কত অসংথ্য অগণ্য সৌরমণ্ডলে বিশ্ব বিগঠিত হওয়া ও অসন্ত । নয়, তাব পর আরও যখন মনে হয়—এই সৌরমণ্ডলের অসংখ্য গ্রহ-নক্ষত্রদির তুলনার আমাদেব এই বাসস্থলী পৃথিবী কি অকিঞ্চিৎকর , তখন, তদন্তর্গত—তুলনায় অণুপরমাণুর স্বরূপ—এই মসুয্যেৰ প্ৰতি জগদীশ্বরের কতটুকু লক্ষ্য থাকা সম্ভবপর ? সুতরাং যতই যাই। হউক, মনুষ্যের প্রী ও ঈশ্বরের করুণার নিদর্শন স প্রমাণ হয় ন । যাহার এরূপ বিশাল স্থষ্টি, তিনি কেমন কবিয়া একমাত্র মমুষ্যের প্রতি দৃষ্টি রাখিতে সমথ হইবেন ? এ সংশয়BBBBBB BBB BB S BB BBBB BBBBBBB BB BBB BBB BBB BBS ব্ৰহ্মাণ্ডেব স্বাক্ট করিতে পারিয়াছেন, তিনি যে আপন স্বই-বস্তুর શકિ કૃષ્ટિ বখি৩ে পরিবেন BS BB BBB BBSBBB BBBS BBB BBBB BBBB BBB BBS BBBB BBS কোন অংশে কোন অবস্থায় কোন সামগ্রী অবস্থিত আছে, আর কি রূপ যত্নে রক্ষা করিগে সে সকল সামগ্ৰী মুদ্রক্ষিত থাকিবে, অট্রলিকার অধিকারীর সে জ্ঞান সে লক্ষ্য সৰ্ব্বথা দৃষ্ট্র হয়। এবম্বিধ দৃষ্টান্ত চক্ষের উপর প্রতিনিয়ন্ত উদ্ভাসিত। তথাপি কেন সংশয় হয়-স্বষ্টি কৰ্ত্ত আপন স্বঃ-সামগ্রীর প্রতি লক্ষ্য রাখিতে সমর্থ নহেন ? মামুযের কি ভ্রান্তি ! স্থষ্টির অতি-ক্ষুদ্র অতি তুচ্ছ ‘পদার্থটির মধ্যে ও স্ৰষ্টার যখন কারু-কৌশলের অসদ্ভাব দৃষ্ট হয় না, BBB BBBB BBBS BB BBBBS BSBB BBBBB BDD BBB BBB S g BBS BB পতঙ্গের প্রতি একবার দৃষ্টিপাত করিয়া দেখ, কি অনুপম কারুকার্য্যের নিদর্শন উছার মধ্যে বিস্তফু রহিয়াছে, অবশুই প্রত্যঙ্গীভূত হইবে । যিনি অক্তি বড় অতি মহান, তিনি কখনই অতি-ক্ষুদ্রকে অবজ্ঞার চক্ষে দর্শন করেন না। যাঙ্গর মহিমার অস্ত নাই, তাহার নিকট অতি-ক্ষুদ্র ও অক্তি বৃহৎ উভয়ই সমান । অতএব যেটা যেমন, তাহার প্রতি র্ত্যহার তেমনই দৃষ্টি পরিলক্ষিত হয়। যে মহাপ্রাণ বিশ্বকে পরিচালিত করিতেছেন , বিশ্বের অন্তর্গত লক্ষ লক্ষ গ্ৰহান্ধির প্রতি লক্ষ্য রাখিয়াছেন ; তাছার শক্তি-সামর্থ্য নিশ্চয়ই মনুষ্যের ধ্যান-ধারণার অতীত । তিনি যখন আমাদের বাসস্থলী পৃথিবীকপ ক্ষুদ্র গ্রহটকে ও ইহাৰু অধিবাসিগণকে লক্ষ্য করিতেছেন এবং তাহদের প্রত্যেকের মঙ্গল কামনায় যুদ্ধবাৰু ককণার বিরুদ্ধে বিতর্ক ।
