পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>● ভারতবর্ষ । আকারে খৃষ্টপূৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীতে প্রামাণ্য গ্রন্থ মধ্য পরিগণিত ছিল। কোথায় খৃষ্ট-জন্মের পরবৰ্ত্তিকালে একাদশ শতাব্দীতে, আর কোথায় খৃষ্ট-জন্মের পূর্ববৰ্ত্তিকালে চতুর্থ শতাব্দী৩ে, —কয়েক বৎসরের গবেষণার ফলে কি মত-পরিবর্তনই সংঘটিত হইয়াছে ! পূৰ্ব্বোক্ত মতপ্ৰবৰ্ত্তনার এবং সেই ম ৩-পরিবত্তনের কয়েকটা হেতুবাদ নিম্নে প্রকাশ করিতেছি । বিষ্ণুপুরাণে ‘যবন’ শব্দ আছে। যবন শব্দে এক অর্থে মুসলমানদিগকে বুঝাইয়া থাকে । মুসলমানগণের অভু্যদয় ও ভারতের সহিত সম্বন্ধ-সংশ্রবের কাল—একাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগ । মৃতরাং বিষ্ণুপুরাণকে (বিষ্ণুপুবাণে ‘যবন’ শব্দের উল্লেখ আছে বলিয়া ) ১০৪৫ খৃষ্টাব্দের D BBB BBBBBB BBBS BBttS SBBBB BBS BBBB S BB BBBS gDD BD g মতে পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ ও আস্থারাম নহেন । পৰ্য্যায়ক্রমে অনুসন্ধানের ফলে এখন মত দাড়াহয়াছে,—খৃষ্ট-পূৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীতে পুরাণসমূহ প্রমাণ্য-গ্রন্থ মধ্যে পরিগণিত ছিল। প্রাচীন ভারতে ইতিহাস ছিল না বা প্রাচীন ভারতের ইতিহাস নাহ বলিয়া এখনও যে একটা আন্দোলন চলিয় থাকে, অর্থশাস্ত্রের উক্তি স্মরণ করায় সে আন্দোলন অনেকটা নিবৃত্তি হইতে পারে । চন্দ্রগুপ্তের সভাসদ চাণক্য অর্থশাস্ত্র সঙ্কলন করেন । পাশ্চাত্যপণ্ডিতগণের সিদ্ধান্তক্রমেই স্থির হইয়াছে যে, অর্থশাস্ত্র প্রণয়ন খৃষ্টপূৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীর ঘটনা । ‘অর্থশাস্ত্রে যখন লিখিত আছে,—“সাম, ঋক এবং যজুৰ্ব্বেদহ ত্ৰিবেদ , অথধ্ববেদ এবং ইতিহাস বেদ সহ ইহাদিগকে বেদ কহে ; শিক্ষা, কল্প, ব্যাকরণ, নিরুক্ত, ছন্দ এবং জ্যোতিষই অঙ্গ নামে কথিত হয়”; অপিচ, ‘অর্থশাস্ত্রে যখন দেখিতে পাই,--রাজকুমারের দৈনন্দিন কৰ্ম্ম-নিৰ্দ্ধারণ উপলক্ষে লিখিত রহিয়াছে,—“রাজকুমার প্রাতঃকালে হস্তী, অশ্ব, রথ এবং অস্ত্রদি লইয়া যুদ্ধ শিক্ষা করিবেন এবং অপরাহ্লে ইতিহাস শ্রবণ করিবেন ; পুরাণ, ইতিবৃত্ত, আখ্যায়িক, উদাহরণ এবং ধৰ্ম্মশাস্ত্র ইতিহাস নামে খ্যাত ;” তখন বুঝা যাহতেছে না কি, ভারতে কি ছিল আর কি মা ছিল ? বুঝা যাইতেছে না কি,-ইতিহাস ছিল, পুরাণ ছিল, বেদবেদাঙ্গ ছিল,—প্রাচীন সমুন্নত সুসভ্য সমাজের পরিচয়-চিহ্ন সকলই ছিল ! খৃষ্ট-পুৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীর গ্রন্থ অর্থশাস্ত্র আবিস্কৃত হইল—লোকলোচনের সমক্ষে তাহার পৃষ্ঠাসমূহ উদঘাটিত হইল ; তাই এখন খৃষ্টায় একাদশ শতাব্দী হইতে খৃষ্ট-পূব্ব চতুর্থ শতাব্দীতে পুরাণ-সমূহের অস্তিত্বের কাল পিছাইয়ু পড়িল । কিন্তু আরও একটু স্বক্ষ দৃষ্টি থাকিগে, আরও কত পুৰ্ব্বে সে অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হইত। য়াহা হউক, সে আলোচনা পরে করা যাইবে । чна এখন দেখা যাউক, কি করিয়া ক্রমে ক্রমে খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দী হইতে খৃষ্ট-পূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে পুরাণ-পরম্পরার বিদ্যমানত বিষয়ক সিদ্ধান্তে পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ উপনীত হইয়াছেন । ১০৩০ খৃষ্টাব্দে প্রসিদ্ধ মুসলমান ঐতিহাসিক আল-বারুণি ভারতের এক ইতিহাস প্রণয়ন করেন । তিনি অষ্টাদশ পুরাণের মাম উল্লেখ করিয়াছেন এবং সেই অষ্টাদশ পুরাণের মধ্যে মৎস্ত, আদিত্য ও DDSgB BB BB BBB BBBB BBB DDDSLgggS BDE gmmDDD DDS श्लक्षनि মত্ত-পরিবর্জন । জঙ্গুসন্ধানের পর্য্যায় ।