পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীকৃষ্ণ । ఫిలిసి শু বস্তুত্ত পূর্ণতা লাভ করিবে, তখন সকল ভেদ-ভাব দূরীভূত হইবে । যাহার ভেদ-ভাব দূৰীভূত হইয়াছে, যে জলে স্থলে সৰ্ব্বত্র ভগবানকে দেখিতে পাইতেছে, তাহার আবার লজ্জ। কি ? কতটা আত্মজ্ঞান জন্মিলে কতদুর ত্যাগ স্বীকার শিক্ষা করিলে মানুষ মোক্ষের পথে অগ্রসর হইতে পারে, বস্ত্রহরণ-ব্যাপারে শ্ৰীকৃষ্ণ তাহাই শিক্ষণ দিলেম । তিনি শিক্ষা দিলেন,—যদি ভক্ত হইতে চাও, ভক্তির মাহাত্ম্য বুঝিয়া থাক, তাহা হইলে BSBB BBB BBS BB BBBBS BBBBB BBS BBB BBB BBBB S BB অবস্থায় অদের আর কিছুই নাই, আপনার বলিতে আর কিছুই নাই , রমণীর যে শ্রেষ্ঠ সম্প২ লজ্জা, সেখানে সে লজ্জার মূলে পর্য্যস্ত কুঠারাঘাত করিতে হইবে । এই হইল—চরম শিক্ষা । যাহার এই ভাব--এই ত্যাগের ভাব আসিয়াছে, প্রেম যে কি পবম বস্তু, সেই gSKS BSBSBBSBBS BB SBBB KKBB BBBB BBtt SBBB DBBB BBBDBS এই প্রেমের মাহাত্ম্য শ্ৰী কৃষ্ণ যেমন বুঝিয়ছিলেন ও বুঝাইয়া গিয়াছিলেন, তেমন আর দ্বিতীয় দেখি না । ত্যাগী না হইলে প্রেমিক হইতে পারে না , জীবনের প্রতি কার্য্যে, কৰ্ত্তব্য-সাধনের প্রতি উপদেশে, সেই ত্যাগ-তত্ত্বই তিনি প্রকাশ করি। গিয়াছেন । যেমন ব্ৰজগোপীগণকে দেখাইয়াছেন,– কত ত্যাগেৰ ফলে প্রেমিক ষ্ট ওয়া যায় ; তেমনই ত্যাগের আদর্শরূপে আপনাকে প্রতিফলিত BBB BBBBB BBSBBB BBSBB gBDD BBBBB S BSBBB BBBB BSBB দুষ্টাস্তের অবধি নাই । কত বার কত অবসর আসিয়াছিল, তিনি কত বিশাল রাজ্য-সাম্রাজ্যের অধীশ্বর হইতে পারিতেন ; বিস্তু ত্যাগী পুরুষ, ত্যাগ-শিক্ষাদান রূপ মহামস্ত্রের উপদেষ্ট মঙ পুরুষ, তৎপ্রতি ভ্ৰক্ষেপ করেন নাই। ভাগের আদর্শ অনুসরণ থ রয়া কেমনভাবে BBBB BBBSBBB BBBDS DDBB BBBS BBBB BBBB BB DDm ttBS BBB প্রেমিক কোন জন ? বিশ্বপ্রেমে যাহার প্রাণ মাতোপ্পারা হইয়াছে, তিনি ভিন্ন প্রেমিক আর কোন জন ? সৰ্ব্বজীবে সমদর্শন কর । সৰ্ব্বত্র ভগবদধিষ্ঠান দেখ ; ইহাই হইল— প্রেমিকের লক্ষণ ; ইহাই হইল—আত্ম-সমৰ্পণ ; ইহাই হইল—মোক্ষ-মুক্তি-নিৰ্ব্বাণ কৈবল্য পন্থামুসরণ । শ্ৰীকৃষ্ণ তাই পুনঃপুনঃই বলিয়াছেন,—সেই পরাগতিপ্রাপ্ত হয়, যে জন সৰ্ব্বভুতে পরমেশ্বরের বিদ্যমানত উপলব্ধি করিতে পারে । শ্ৰীমদ্ভগবদগীতায় যথা,— “সমং সব্বেষু ভূতেষু তিষ্ঠন্তং পরমেশ্বরম। বিনস্তৎশ্ববিনগুস্তং য: পশুতি স পশুতি ॥ সমং পশুন হি সৰ্ব্বত্র সমবস্থিতমীশ্বরম। ন ছিনস্তাত্মনাত্মানং ততো যতি পরাং গতিম ৷” সৰ্ব্বজীবে সমদর্শন, সৰ্ব্বত্র ঈশ্বর অনুভূতি,—ইহাই প্রকৃত প্রেম, ইহাই পরম প্রেমিকের লক্ষণ । শ্ৰীকৃষ্ণ পুনঃপুনঃই এই উপদেশ প্রদান করিয়া গিয়াছেন । তিনি যখন বলিয়াছেন,—“আমি অনলে আছি, অনিলে আছি, সলিলে আছি”, তখন র্তাহার সধ্বন্ত্র বিদ্যমানত উপলব্ধি হয় । তার পর তিনি আরও যখন বলিয়াছেন,~~‘অগ্নিতে, গুকতে, আত্মাতে, সকল প্রাণীতে আমার উপাসনা করিবে’, তখনই মনে হয় না কি— তিনি কি বিশ্বপ্রেমের কি মহান শিক্ষাই প্রদান করিতেছেন ! সৰ্ব্বভুতে সমদৰ্শন-বিশ্বপ্রেমে প্রাণসমৰ্পণ—ইহার অপেক্ষ প্রেমিকের আদশ আর কি হইতে পারে ?