শ্ৰীকৃষ্ণ । Հé ծ BBBBBBSBB BBB BB S BB BBS BBBB BBSBBBS BBBS BB BBBS KBB S B BB BBBB BB BBSBBBBSBB BB BBBS BBBBS BBSBBS পবিত্যাগ কবেন । অতএব যিনি ত্যাগী, তিনিই যোগী, তিনিই মুক্ত পুরুষ । শ্ৰীকৃষ্ণে এই ত্যাগেব পরাকাষ্ঠী দেখিতে পাই । ত্যাগ কি, তিনি যেমন তাহার আদর্শ দেখাইয়া গিয়াছেন ; তেমন আর কোথাও দেখি না । শ্ৰীকৃষ্ণের জীবন বৃত্ত— শ্ৰীকৃষ্ণে ত্যাগের উপর প্রতিষ্ঠিত। এ পর্য্যন্ত আমরা শ্ৰীকৃষ্ণ সম্বন্ধে যাহা কিছু তাtগের আলোচনা করিয়া আসিয়াছি, তাহাতে এই ত্যাগ তত্ত্বই পুর্ণ প্রকটিত *" দেখি । পুনঃপুনঃ এ সম্বন্ধে দৃষ্টান্তের অবতারণা করা হইয়াছে। উপসংচারে আবও দুই একটা দৃষ্টাস্তের অনুসরণ করিতেছি । শৈশবে পিতৃমাতৃ ত্যাগ, কৈশোবে সখা-সখীগণকে পরিত্যাগ, যৌবনে রাজ্যৈশ্বৰ্য্যে স্পৃহা-ত্যাগ, প্রৌঢ়ে পুত্র-পৌত্রগণেব মমত-ত্যাগ, বাদ্ধক্যে স্বেচ্ছায় দেহত্যাগ । কোথাও কামনা নাই ; ব্ৰত—শুধুই জগতেব হিতসাধন । কেহ হয় তো বলিতে পারেন,–‘যিনি ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, তাহার লৌকিক ত্যাগের প্রয়োজন কি ছিল ? জন্মের পরেই অথবা জন্মের পূৰ্ব্বেই তিনি BBBB BBBB BBB BBBB BBBBB S BBBD BBBS BBBS BBBBB BBBS নন্দালয়ে গমনের কানই কারণ ছিল না । এ ত্যাগ না দেখাইলেও চলিত। ব্রজবাসিBBB BBBB BBBBB KLLg BB BBBB BBB BSBB BBB S BBBB র্তীগীর জীবনের সকল ত্যাগ সম্বন্ধেই বিতর্ক উঠিতে পারে ও উঠিয়া থাকে । বি স্তু কেন এ সকল দৃষ্টান্ত তিনি দেখাইয়া গিয়াছেন, তাহ একটু বিবেচনা করিয়া দেখা আবগুক । যদি ভগবান-রূপে অনৈসর্গিক কার্য্যে কংসাদি বধ ব্যাপার সম্পাদন BBBBS BBBS BBB BBBB BBB DDD BBB BBB BBSS BB BBB অবতার-গ্রহণেব উদেগু—মানুষকে পরিত্রাণ করা । মানুষ হইয়া জন্মগ্রহণ করিয়া, BBBBB BBB BB BB BBSBBB BBBS BBB BBB BBBBB BB B BBB করিতে পারে, তাহী শিক্ষা দেওয়াই ক্রীকৃষ্ণের উদ্দেশু ছিল । তাই তিনি মানুষভাবে BBBBB BBD BBBB BBB BBS BBBBB BB BBBBB BB BBBB করিয়া গিয়াছেন। কেবল অদৃষ্ট্রে নির্ভর করিয়া মানুষ হতাশের তপ্তশ্বাসে বক্ষঃস্থল বিদগ্ধ না করে ; আপনার কৰ্ম্মের দ্বারা, আপনার চেষ্টার দ্বারা, আপনার উদ্যম অধ্যবসায় দ্বার, পরাগতি লাভ করিতে সমর্থ হয়,—এই উদ্দেশ্যে এই শিক্ষা দানের জন্ত, শ্ৰীকৃষ্ণ মানুষী মূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করিয়া মামুণী ভাবে মাহুৰী পন্থা দেখাইয়া গিয়াছেন । তাহার ত্যাগকাৰ্য্য সংসারকে উৎকৃষ্ট শিক্ষাই প্রদান করিয়া গিয়াছে । বোধ হয় একটা দৃষ্টান্তে এই বিষয়টা বোধগম্য হইতে পারে। শ্ৰীকৃষ্ণের সংস্পর্শে ব্রজবালিগণের প্রাণে দাস্ত্য-সখ্য-প্রেম প্রভৃতির পীযুষ-প্রবাহ প্রবাহিত হইয়াছিল । শ্ৰীকৃষ্ণ ব্ৰজবাসিগণকে যখন পরিত্যাগ করিয়া গেলেন, তঁtহাদের প্রাণ তখন কৃষ্ণ-প্রেমে পরিমগ্ন। শ্ৰীকৃষ্ণু ব্ৰজধাম হইতে অন্তৰ্হিত হইয়াছেন ; কিন্তু ব্ৰজবাসিগণ তখনও দেখিতেছেন-ব্ৰজধাম কৃষ্ণময়। একটা কবির গানে এই ভাবট কেমন মুন্দর পরিস্ফুট দেখি । শ্ৰীকৃষ্ণ নাই ;
