পুর্ববর্তী ইতিহাসের স্তর-নির্দেশ । 86t ৩২৯ খৃষ্টাব্দ –এই সময় হইতে গুপ্ত অব্দের প্রবর্তন । গুপ্তরাজগণ বঙ্গদেশীয়। র্তাহার বঙ্গদেশে বহুদিন হইতে প্রতিষ্ঠান্বিত ছিলেন। ৩১৯ খৃষ্টাব্দে গুপ্ত-বংশীয় চত্রগুপ্ত ( প্রথম চন্দ্রগুপ্ত নামে পরিচিত ) সিংহাসনারোহণ করেন। ৩২৪ খৃষ্টাব্দে তিনি স্বাধীন নৃপতি বলিয়া পরিচিত হন। সেই সময়েই গুপ্ত অব্দের প্রবর্তন । সেই সময় হইতেই ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে তিনি আপন বিজয়-পতাকা উডউীন করিতে প্রযত্নপর হইয়াছিলেন। ফলে, ভারতে গুপ্ত-সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা হয়। এলাহাবাদ, অযোধ্যা, প্রয়াগ, ক্রিস্থত, বেহার প্রভূতি প্রদেশে চন্দ্র গুপ্তের সাম্রাজ্য বিস্তৃত হইয়াছিল । ৩৩৫ খৃষ্টাব্দ –চন্দ্র গুপ্তের পুত্র সমুদ্র গুপ্ত এই বৎসর সিংহাসন লাভ কবেন । মগধ র্তাকার অধিকারভুক্ত ছিল বটে ; কিন্তু নবদ্বীপ ও তৎসন্নিকটস্থ সমুদ্রগড়েই র্তাহার প্রধান রাজধানী প্রতিষ্ঠিত হয় । সমুদ্রগড় হইতে যুদ্ধযাত্রা করিয়া উত্তর, দক্ষিণ, পশ্চিম-ভারতের বিভিন্ন প্রাস্তে তিনি আপন বিজয় পশু। কা উডউীন করিয়াছিলেন । সমুদ্র গুপ্তের নিকট উত্তর-ভারতের বহু নৃপতি পরাজয় স্বীকার করেন । তাহদের নাম,—রুদ্রদেব, মতিল, নাগদত্ত, চন্দ্র বস্ত্রণ, গণপতিনাগ, নাগসেন, অচ্যুত, নন্দিন, বলবৰ্ম্মণ ইত্যাদি। দক্ষিণ-দেশে সমুদ্র গুপ্ত যে সকল নৃপতিকে পরাজিত কবেন, তাহদের মধ্যে কৌশলের মহেন্দ্র, মহাকাস্তারের ব্যাস্ত্ররাজ, কোলেরুর মন্দ্র রাজ, পিথাপুরামের মহেন্দ্র, কৰ্ত্ত রার স্বামিদত্ত, এরাওপোল্লার দমন, কঞ্জেভরমের বিষ্ণুগোপ, অবমুক্তার নীলরাজ, ভেঙ্গীর হস্তিবৰ্ম্মণ, পালাকার উগ্রসেন, দেবরাষ্ট্রের কুবের ও কুস্থলপুরের ধনঞ্জয় প্রভূতির নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। দক্ষিণাভিমুখে অগ্রসর হইয়া সমুদ্রগুপ্তের প্রাধান্ত এক দিকে পূৰ্ব্বসীমায় কঙ্গেভরম, অন্তদিকে পশ্চিম-সীমায় খাদেশ পর্য্যস্ত বিস্তৃত হইয়াছিল । সমুদ্রগুপ্ত হিন্দু-রাজন্তবর্গের শীর্ষস্থানীয় হইয়া উঠিয়াছিলেন। অশ্বমেধ যজ্ঞ দ্বারা তিনি আপনার একছত্র প্রভাব থ্যাপন করেন । বহুদিন পরে, বঙ্গাধিপতি সমুদ্রগুপ্তের রাজত্ব সময়ে, হিন্দু-গৌরব আবার ভারতে উদ্ভাসিত হইয়াছিল। ও৪৮ খৃষ্টাব্দ । --এই সময়ে তৃতীয় রুদ্রসেন পশ্চিমাংশে "মহাক্ষত্রপ’ বলিয়া পরিচিত ছিলেন বটে ; কিন্তু সমুদ্রগুপ্তের প্রভাবের নিকট তাহান্ন গৰ্ব্বৈশ্বৰ্য্য পরিয়ান হইয়াছিল। ৩৭১ খৃষ্টাব্দু।–এ সময়ে বিজয়গড় প্রদেশে বিষ্ণুবৰ্দ্ধন নাম জনৈক রাজার রাজ্যকালের পরিচয় পাওয়া যায়। র্তাহার পিতার নাম যশোবৰ্দ্ধন বলিয়। উক্ত আছে। ও৮০ খৃষ্টাব্দ –সমুদ্রগুপ্তের পুত্র দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত সিংহাসন লাভ করেন । তিনি বিক্রম। দ্বিত্য বলিয়। পরিচিত হইয়াছিলেন। তাহাতে এই বংশকে ইতিহাস-প্রসিদ্ধ নবরত্বের পৃষ্ঠপোষক ৰিক্ৰমাদিত্যের বংশের শাখা ৰলিয়া আছুমান কল্প যাইত্তে পারে । দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত শিক্ষুনদের ব-দ্বীপ অতিক্রম করিয়া বালিক qए* अइ कब्रिह्tश्शिब् । भांगङ्ग, ९जब्राप्ने, कथिवtङ्ग-उँtशंद्र भषिक्tब्रडूड