পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - প্রথম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছেদন-পূর্বক তাহকে বিস্কপ করিলেন। পূৰ্পণখার অপমানের প্রতিশোধ লইবার জন্য, খর, দুষণ ও ত্রিশির নামক রাক্ষসত্রয় সসজ হইয়া যুদ্ধার্থ উপস্থিত হইলে, রাম তাহাদিগকে যুদ্ধে নিহত করিলেন । সেই যুদ্ধে চতুর্দশ-সহস্র রাক্ষস নিধন-প্রাপ্ত হইয়াছিল। শূৰ্পণখার জ্যেষ্ঠদাতা লঙ্কাধিপতি রাবণ তাহাতে উত্তেজিত হইয়া, মারীচ নামক রাক্ষসকে আপনার সহায়-স্বরূপ গ্রহণ করিয়া, রামচন্দ্রের অনিষ্ট-সাধনে প্রবৃত্ত হইলেন । মার্চ প্রথমে রাবণকে বুঝাইবার প্রয়াস পাইল ; কিন্তু রাবণ মারীচের কথায় কর্ণপাত করিলেন না। অতঃপর, মারীচ মায়া-মৃগৰূপ ধারণে রায-লক্ষ্মণকে কুটার হইতে অপসারিত করিলে, জটায়ু-নামক গৃঞ্জকে আহত করিয়া, রাবণ সীতাকে হরণ করিয়া লইয়া গেলেন। সীতা-ইরণের পর,—রামের বিলাপ, জটায়ুর সৎকার, কবন্ধ বধ, শবরীর নিকট পূজা-প্রাপ্তি, হনুমানের সহিত BSBBSS BBBBB BBBB BBBS BB BBS KBBB BBBBB BB BBBBB সাহায্যে সীতার উদ্দেশাৰ্থ বানরগণকে চতুর্দিকে প্রেরণ । তৎপরে, সম্পাতি-নামক গৃষ্ট্রের বাক্যে লবণ-সমূদ্র লঙ্ঘন-পূৰ্ব্বক লঙ্কাপুরীতে গমন করিয়া, হনুমান সীতার সাক্ষাং পাইল সীতা অশোকবনে ধ্যান-পরায়ণ ছিলেন । রামের অঙ্গুরীয়-রূপ অভিজ্ঞান-প্রদানে, সমস্ত বৃত্তাস্ত বর্ণনা-পূর্বক, হনুমান তাহাকে আশ্বস্ত করিল। ইহার পর, অশোক-বন বিধ্বস্ত ও লঙ্কাপুরী অগ্নি-দন্ধ করিয়া, হনুমান রামসমীপে সীতার সমাচার ব্যক্ত করিল। তখন মৃগীবের সহিত সমুদ্র-তীরে গিয়া, সেতুবন্ধন-পূৰ্ব্বক, তাহারা সাগর অতিক্রম করিলেন। লঙ্কায় উপনীত হইলে, রাবণের সহিত নর-বানরের ঘোর যুদ্ধ চলিল। যুদ্ধে পুত্রমিত্র সহ রাবণ সবংশে নিহত হইলে, সীতার উদ্ধার সাধন হইল। অনস্তর অগ্নি-পরীথা সাত নিষ্পাপ প্রতিপন্ন হইলে, দেবগণ, মুনিগণ সকলেই তাহদের যশোগান করিতে লাগিলেন। তখন বিভীষণকে লঙ্কারাজ্যে অভিষিক্ত করিয়া, সুহৃদৃগণসহ পুষ্পক-রথে আরোহণ । BBBS BBBB BBB BBBS BBBB BB BBBBS BBS BBBDSDDD আশ্রম হইতে, রামের আদেশে, হনুমান ভারতের নিকট নন্দি গ্রামে যাত্রা করিল। পরিশেষে, তাহারা সকলেই নন্দিগ্রামে উপনীত হইলেন । সেখানে রামের রাজ্যাভিষেক-ক্রিয়া সম্পন্ন DDBS BBBB BBBS BBBBB BBBB BBBSBBBBB BB BBB BBBB লাগিলেন । এইরূপে লোক-রঞ্জন-পূৰ্ব্বক, একাদশ সহস্ৰ বৎসর রাজ্য-ভোগ করিয়া, ত্রীরামচন্দ্ৰ বৈকুণ্ঠ-লোকে গমন করেন । 、 - নারদ বাল্মীকি-সংবাদে রামায়ণের সার-যশ্ব সংক্ষেপে বিরত হইলেও, প্রকাও রাষায়ণএছে আরও কত তত্ত্বই আলোচিত হইয়াছে ! যে গ্রন্থে অনুন ত্রিংশতি সহস্ৰ শ্লোক অযোধ্যার আছে, তদন্তৰ্গত সপ্ততি সংখ্যক লোকে তাহার আর কি পরিচয় আৰু দিন , পর ? রামায়ণে একটা যুগের ইতিবৃত্ত লিখিত আছে বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। অযোধ্যার বর্ণনা, রাজা দশরথের রাজ্যশাসন-প্রণালী, পুত্রার্থ বঙ্গ, রাম-লক্ষ্মণাদির বিবাহ, প্তাহীদের বমগমন, রাজ্যপ্রাপ্তি, লব-কুশের জন্ম, কুশী-লবের । অভিষেক ও বংশ-পরম্পরা—রামায়ণের মেরুদণ্ড-স্বরূপ i এই সকল বিষয়ের বর্ণনা-প্রসঙ্গে ভারতবর্ষের প্রাচীন ইতিহাস নানারূপে উথাপিত ও পরিকীর্ভুিক্ত হইয়াছে । সগর রাজার