আর্য্য-জাতি । >ግ উপসাগরের সন্নিকটস্থ দেশ-সমুহ । যাহাই হউক, প্রিয়ত্রত কর্তৃক পুথিবী সপ্তধা বিভক্ত এবং তৎসমুদায় জাৰ্য্য-হিন্দুগণের অধিকারভুক্ত ছিল,–শাস্ত্র মানিতে গেলে, কোনক্রমেই তাহা অস্বীকার করা যায় না । রাজার ও রাঞ্জ-ভাষার পরিবর্তনে জনপদাদির সংজ্ঞ ও পরিমাণ প্রভৃতির পরিবর্তন সংঘটিত হয় । আমাদের শাস্ত্রে ও পুরাণেতিহাসে যে দেশ ষে নামে অঙিfহত ছিল, সে দেশের সে নাম ও সে পরিচয় প্রায় লোপ পাইয়াছে। অনেক অনুসন্ধান করিলে, কচিৎ কোথাও কোনও দেশের ও কোনও নামের পূর্ব-পরিচয় পাওয়া যায়। কালধৰ্ম্মে এরূপ বিলোপ-সাধন অবশুম্ভাবী । স্কুল দৃষ্টাস্তেই এ তত্ত্ব বোধগম্য হইতে পারে। এ পর্য্যন্ত এই ভারতবর্ষেরই কত-নী নাম-পরিবর্তন সাধিত হইল! কখনও DDDSBBS BBBBB SBBBBBS BBBB SBBBBSBB BDD SBBB S BBBBBBB বেদনিনাদে যখন ভারতবর্ষ মুখরিত ছিল, তখন ইহার নাম ছিল—আর্য্যাবৰ্ত্ত ; রাজ। ভরতের রাজত্বকালে ইহার নাম হইয়াছিল - ভারতবর্ষ ; মুসলমানগণের অধিকার-কালে— BBBBS BBB BDD DBSBSBBDSDBB BB BBBB SBBBSS S BBBBBB শুভদৃষ্ট, তাই এত পরিবর্তনের মধ্যেও এখনও তাহার অস্তিত্ব খুজিয়া পাওয়া যাইতেছে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান ছিল, যাহার পূর্ব-পরিচয় এখন কিছুই খুজিয়া পা ওয়া যায় না ; বরং পুরাণাদিতে উল্লিখিত কোনও কোনও প্রাচীন-স্থানের পরিচয় অন্বেষণ করিতে গিয়া এখন নিয়তই অন্ধকারে ঘুরিতে হইতেছে। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পূৰ্ব্বে দিগ্বিজয়ে বহির্গ ত হইয়৷ পাণ্ডবগণ যে যে দেশ অধিকার করেন, মহাভারতের সভাপবের তাহার বর্ণন আছে । প্রথম যাত্রায়, তাহার ব্রহ্ম, চীন, গুণম, তিব্বত, মঙ্গোলিয়া, তাতার, পারস্ত প্রভূতি জয় করিয়া, হীরাট, কাবুল, কান্দাহার এবং বেলুচিস্থান দিয়া ভারতবর্ষে প্রত্যাবৃত্ত হন । দ্বিতীয় যাত্রায়, লঙ্ক হইতে আরব, মিশর, জাস্ত্রীবার এবং আফ্রিকার ভিন্ন ভিন্ন স্থামে আপনাদের বিজয়-নিশান উড্ডান করেন। সগর রাজা দেশ-বিজয়ে বহির্গত হইয়া
- হিন্দু ও ইণ্ডিয়া শব্দদ্বয়ের উৎপত্তির একটু বিচিত্র ইতিহাস পাওয়া যায়। হিব্রু-ভাষায় "হন্দু" শব্দের BDSD BBBS BBBS BBBS BB BBB SBBSBDDD SBBBS DDD DBB BBSDBB BBBBB BDD DDBB BBBBB BBB BBB BBBB S BBBBS BBB BBB BB BBD BBBBB BBD BBB BBD BBBSBBB BBBB BB S BBBBBB BBBB SDDDS BBB BBBBB BB BBB BBBB BBBBS BB SDDDS BB BBBBBBB SBBB BBBSS BBB SBBBS DD DBB BBB DBBB S BBB BBBD DB BSBBB SBBBBBSLLLLLLLLLLL SBBBBS LLLLLSSS SSL SSBBBBBS ( Indios ) প্রভৃতি শব্দে পরিণত হয় ; আর তাহা হইতেই ইংরেজী ভাষার "ইণ্ডিয়া” ( India ) শব্দের উৎপত্তি। "পস্ত" ভাষায় “হিন" ও "হন্দু" শব্দের ব্যবহার দেখিতে পাওয়া যায়। এইরূপে পারসীকদিগের নিকট হইতে ইহুদীগণ এবং স্তাম্বাদের নিকট হইতে অন্যান্য জাতি "হিন্দু" ও "ইণ্ডিয়া" শব্দ প্রাপ্ত হইয়াছেন। মূলতঃ উভয় শব্দেরই অর্থ-পবিত্র গৌরবান্বিত জাতি । এখন, উহা যে অর্থেই ব্যবহৃত হউক, বুৎপত্তিগত অর্থ ধরিলে, হিন্দুগণ অতি-প্রাচীনকালে প্রাচীন-জাতিগণের নিকট সম্মানিত ও সমাদৃত ছিলেন –এতদ্বারা তাহাই বুঝা যায়। পারসীকগণের মতে,-ক্টাহাদের ‘জেন্ম আভেস্তা’ সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রাচীন গ্রন্থ । কিন্তু সেই প্রাচীন গ্রন্থেই ভারতবর্ষ यथम “হমৃদ্ধ" বা গৌরবাম্বিন্ত রাজ্য বলিয়া অভিহিত, তথম ভারতবর্ষের গৌরব-গরিষা আরও যে কত প্রাচীন কালের,-সহজেই প্রতিপন্ন হয় না কি ?
