१ड्रक्व हन्न । बनाफेनि এবং ইত্ৰাছিযকে નિષ ভাব যেরূপভাৰে বুৰাইয়া । তেন, তাহারা সেই ভাবেই অনুবাদ-কাৰ্য সম্পন্ন করিয়া যাইতেন। সেই অম্বুবাদের মন্ধ বেদের এক স্থানে কোরাণের লা ইল্লাহ বচনের মত কোনও অংশ দেখিতে পাইরা, শেখ ভাবন তাহার রূপান্তর সংঘটিত করেন। অনেকে, ভাবনের কৌশল বুঝিতে ন৷ সত্য সত্যই বেদে ‘আল্লার' কথা আছে মনে করিয়া, ভ্ৰমে পতিত হয় ; এবং ভাইগারে মুসলমান-বন্ধ গ্রহণ করে। অথৰ্ববেদের যে ইটা মস্ত্রের উপর নির্ভর করিয়া শেখ ভাবন আপনার উদ্বেশু-সিদ্ধি করিয়াছিলেন, সে দুইটা মন্ত্র এই –“অাদলালুকমেককং। অলাবুক নিখাতং ” এই হইতে প্রথমে “আদল্লাবুক মেককং । অল্পাং বুকং "-ইত্যাদি বাক্যের স্বষ্টি হয় ; এবং পরিশেষে অল্পোপনিষৎ রচিত হইয়া যায়। অক্টোপনিষদের উপসংহারে পরিবর্তনের মাত্রা চরম পন্থা পরিগ্রহ করে । তাহাতে লিখিত হয়,-“ইয়াকবর ইরাকবর ইরয়েতি ইল্লাল্লা ইল্প ইল্লাল্লা অনাদিম্বরূপ অথৰ্ব্বল্পী শাখাং হুং হ্ৰীং জনন পশুন সিদ্ধান জলচরান অদৃষ্টং কুরু কুরু ফট" অর্থাৎ, আকবর বাদসাৰ পৰ্যন্ত উপনিষদে স্থান লাভ করেন। ইহার অধিক শাস্ত্রের দুর্দশ আর কি হইতে পারে ? যাহা হউক, এই সকল কারণেই অথৰ্ব্ববেদকে এক সময়ে মুসলমানের বের বলিয়া কাহারও কাহারও মনে সংশয় উপস্থিত হইয়াছিল। - ব্ৰহ্মতত্ব নিৰূপণ বাপদেশে উপনিষদে যে যে কি আলোচিত ইয়ছে তন্মধ্যে চারিটি বিষয় প্রধান উল্লেখযোগ্য। প্রথম-আস্থার বিশ্বব্যাপকতা , দ্বিতীয়-আত্মার দেহান্তর-গ্রহণ ; তৃতীয়-স্বষ্টিতত্ত্ব ; চতুর্থ-লয়-রহস্য । আমরা একে একে সংক্ষেপে এই চতুৰ্ব্বিধ বিষয়েরই আভাস প্রদান করিতেছি ; . . . . তাহাতে উপনিষদের মূলতত্ত্ব কতকটা হৃদয়ঙ্গম হওয়া সম্ভবপর। প্রথমতঃ-আত্মার বিশ্বব্যাপকতা। উপনিষদের মত এই,~~পরমাত্মা সৰ্ব্বভূতে সমভাবে বিরাজমান আছেন ; ইহসংসারের সকল পদার্থেই তিনি ওতঃপ্রোত অবস্থিতি করিতেছেন। অধুন একমেৰাদ্বিতীয়ম্ বা একেশ্বর বলিতে যে ভাব সচরাচর উপলব্ধি হয়, সে হিসাবে উপনিষদের পরব্রন্ধের আদর্শ স্বতন্ত্র বলিয়া বুধিতে পারা যায়। এক্ষণে একেশ্বর’ শৰে একমাত্র ঈশ্বরই এই জগতের স্বষ্টিকৰ্ত্ত এবং এই বিশ্বসংসার তাহার স্বইসামগ্রী এই অর্থ বুঝাইয় থাকে। কিন্তু উপনিষদের অর্থ তাহ হইতে স্বতন্ত্র। উপনিষদের মতে-জগদীশ্বর এক ৰটেন, পরবন্ধ এক বাটন , কিন্তু হুইলাৰী র্তাহা হইতে । স্থির নৰে ; অর্থাৎ, পর্যান্স অভিন্নভাবে বিশ্বসংসারে মিশিয়া রছিয়াছেন –এ বিশ্ব । शत्रुश् अडिझ्डि बाज !' উপনিষদে শত শত উপমা ও দৃষ্টান্ত দ্বারা এই পরব্রহ্ম-তৃৰ বুলি হইছে। ছাদোগ্য, কেন ও ঈশ উপনিষদের দুই এক স্থলের মর্শ নিয়ে প্রদান ছি। ভাষাতে আয়ার এই বিশ্বব্যাপকতা-তৰ কতকটা বুদ্ধিতে পারা ইৰে ছাৰোগ্যোপলিদের তৃতীয় প্রপাক চতুর্দশ খণ্ডে লিখিত হইছে“গৰ্ব্ব খৰিদ ব্ৰহ্ম তজ্জগানিতি শাস্ত উপাঙ্গীত।" অর্থাৎ,-"এই ৷ সংসারই ব্ৰহ্ম। DDD DB BBBB BBB BBS BB BBBS BB BBB DD BBB
