পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - ষষ্ঠ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভিন্ন দাশনিক সম্প্রদায়ের বাদ-বিতণ্ড । ২১৭ ভণিভুম। প্রত্যক্ষেণ জাননীতি প্রতীত্যৈব তল্লিরাসাদিতি সোঁত্রাস্তিকাসাধারণে৷ দোষ । তন্মৎ প্রত্যক্ষে ঘটাদিন তু জ্ঞানগতেন তদাকারেণাঞ্ছনীয়তে ইতি ॥ ২৬ ॥” অর্থাৎ,−'অদৃষ্ট-হেতু অসতের সম্ভাবনা নাই ; অসৎ অথ-বিনাশ-প্রাপ্ত। যাহা অসৎ, তাহার বিনাশ অবগুম্ভাবী । পীতাদি অসৎ বস্তুর যে পীতাদি জাকায়, সেই আকার জ্ঞানে থাকা সম্ভব নহে। উছা যখন অদৃষ্ট, তখন উছার বিদ্যমানতার অভাব। ৰে বস্তু যে ধৰ্ম্মাক্রান্ত, সে বস্তু বিনষ্ট হইলে তদ্ধৰ্ম্মের সম্বন্ধ অন্যত্র অদৃষ্ট বলিতে পারা যায়। ঘটাদি প্রত্যক্ষ পদার্থকে, উহ! প্রত্যক্ষ নহে—অমুমেয়, এরূপ বলিতে পারি না । যাহাকে প্রত্যক্ষ করিতেছি, তাহার প্রতীতি দ্বারাই বিপরীত মত নিরাস হয়। সোঁত্রাস্তিকগণের এবম্বিধ ভ্ৰান্তি গুরুতর বলিয়া মনে হয়। প্রত্যক্ষীভূত ঘটাদি জ্ঞানগত তদাকারে অমুমেয়, এরূপ উক্তি কদাচ যুক্তিযুক্ত নহে ।” এইরূপে বুঝা যায়, ক্ষণিক বলিলেও দোষ আসে, অসতে সতের আরোপেও ক্রটি BBB S BBBBBB BB BBDDD BBB BDD BB DBBBBBS BB BB BBB S DDS “উদাসীনানামপি চৈবং সিদ্ধিঃ ॥ ২৭ ॥* “এবং ভাবক্ষণিকতয়াসছুৎপৰ্ত্তেী স্বীকৃতায়ামুদাসীনানামুপায়ুশূন্তানামপুপেয়সিদ্ধি: স্তাৎ ক্ষণভঙ্গবাদে ভাবমাত্রস্ত পরক্ষণস্থিত্যভাবাদিষ্টানিষ্টাপ্তিপরিহারয়োলোকদৃষ্টয়োরহেতুকত্বমতোহমুপায়বতামপি তৎপ্রাপ্তি: স্যাৎ। উপেক্কলিন্স কশ্চিদপি কুত্রাপুপিায়ে ন প্রবৰ্ত্তেত স্বৰ্গীয় মোক্ষায় বা ন কোহপি প্রযতেত । ন চৈধমন্তি সৰ্ব্বস্তাপুপেয়াথিনঃ সোপায়তা তয়ৈবোপেয়লাভশ্চ প্রতীয়তে। তন্মাদ্বিশ্বপ্রতারাথমেতয়োঃ প্রবৃত্তিঃ । যে কিল ভাবভুতস্কন্ধহেতুকাং সমুদায়োৎপত্তিং স্বীকৃত্যাপি পুনরভাবাড়াবোৎপত্তিমুচতুঃ ক্ষণিকানামপ্যাত্মনাং স্বর্গাপবর্গসাধনামুপাদিদিশতুরিতি তুচ্ছগুৎ সিদ্ধাস্ত; ॥ ২৭ ॥" অর্থাৎ,—‘ভাব-পদাৰ্থ ক্ষণিক হইলে অসৎ হইতে সতের উৎপত্তি স্বীকার আবশুক ছয় । আর তাহাতে উপায়ুশূন্ত উদাসীনের উপেয়-সিদ্ধি ঘটিয়া যায় । ক্ষণভঙ্গবাদে ভাবমাত্রের উৎপত্তি-মাত্রেই অভাব ঘটে। তাহাতে ইষ্টানিষ্টপরিহার-রূপ লোকদৃষ্ট-ছেভু বৃথা হইয়া আসে । তাহাতে নিরুপায়ের স্বতঃই উপায় হইয়া যায় । এ মত মানিতে গেলে, কেছ আর উপারলিপ্ত হইয়া উপায়ে প্রবৃত্ত হইবে না ; কেহই আর স্বর্গাপবৰ্গলাভের নিমিত্ত যত্নবান রছিবে না। কিন্তু তাছাই কি রীতি ? তাহাই কি শিক্ষা ? সকলেই উপেক্ষার্থী হইয়া উপায়ের জন্য প্রযত্নপর। উপায়ই উপেয়-প্রাপ্তির হেতুভূত । এইরূপে বুঝা যায়, কেবল বিভ্রান্ত করাই ঐ মতের লক্ষ্য। ভাবভুতস্কন্ধহেতুক সমুদায়েtৎপত্তি স্বীকারের পর পুনরভাবাপ্তাবোৎপত্তি অথাৎ অভাব হইতে ভাবের উৎপত্তি পরিকল্পিত হয় ; অপিচ, ক্ষণিক আত্মার স্বর্গাপবৰ্গ-সাধনের উপদেশ দেওয়া হয় । এই সকল কারণে তাহাদিগের মত তুচ্ছ বলিয়াই স্বীকার করিতে হয় । এবহুপ্রকার বিতর্কের ফলে বৈভাষিক ও সোঁত্রাপ্তিকের মত খণ্ডন করা হয় । তৎপরে এক্ষণে বিজ্ঞানমাত্রবাদী যোগাচারের মত নিরাসের জন্য অন্তরূপ যুক্তি গৃহীত হইতেছে । কথিত হয়, বাহ-বস্তুতে অভিনিবিষ্ট শিষ্য-বিশেষের অনুরোধ-ক্রমে বাহাখ-প্রক্রিয়-সূচক এই ૭કૈ-રાજ