পাতা:পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব (প্রথম খণ্ড) - বিনোদবিহারী রায়.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q9 e পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব দিয়া গাড়ী চলিতে পারে নাই। এই উপলক্ষে একজন দেশীয় রাজার নিকট হইতে তিনি সংবাদ পান যে উত্তর দিকে কয়েক ক্রোশ দূরে আবার স্থল আছে। অধুনা সাইবেরিয়ার মেরু-প্ৰদেশান্তৰ্গত অংশসমূহ সমস্তই আবিষ্কৃত ও বিশদরূপে নিৰ্ণীত হইয়াছে। কিন্তু এখনও কোন জাহাজ সৰ্বোত্তর অন্তরীপটি ঘুরিয়া আসিতে পারে নাই। তাহা হইলেই পূর্বোত্তর পথটি আবিষ্কার হইয়া যায়। ১৮৪৫ খৃঃ অব্দে লাংকেষ্টার প্রণালী হইতে বেরিং প্ৰণালী পুৰ্য্যন্ত একটা অভিযান প্রেরিত হয়। বীচি দ্বীপে শীত কাটাইয়া ফুণাঙ্কলিন, পারি কর্তৃক ১৮১৯ খৃঃ অব্দে আবিষ্কৃত উত্তর সামারসেট প্রদেশের উপকুল বাহিয়া যে প্ৰণালী প্ৰবাহিত, পীল সাউণ্ড নামধেয় সেই প্ৰণালী দিয়া দক্ষিণাভিমুখে কিং উইলিয়াম দ্বীপের দিকে অগ্রসর হইতে লাগিলেন, বহুদূর পৰ্য্যন্ত দুই দিকেই স্থল, কিন্তু যেমন তিনি পশ্চিম তীরের দক্ষিণতম সীমা ছাড়াইয়া আসিলেন, আমনি মেলভিল দ্বীপ হইতে কিং উইলিয়াম দ্বীপের দিকে যে ভীষণ বরফ-স্রোত প্ৰবাহিত হইতেছে, একেবারে তাহার উপর যাইয়া পড়িলেন । এইখানেই অভিযানের শেষ হইল । এদিকে তাহারা ফিরিয়া না আসাতে ১৮৪৮ খৃঃ অব্দে ইংলণ্ডে একটা মহা উদ্বেগের সঞ্চার হইল। একটা বিরাট অনুসন্ধানের অনুষ্ঠান হইল । কলিনসনের অধীনে বেরিং প্ৰণালীর পথে এক অভিযান, এবং কাপ্তেন SSBBBB i DBDSBKKDD KEE DBDDS D DBDDD BBDB হইল। এই পথে কাপ্তেন পেনী নামক একজন তিমি-শিকারীর অধীনে তৃতীয় এক অভিযানও রওনা হইল। অষ্টিন এবং পেনী বারোপ্ৰণালীতে প্ৰবেশ করিয়া বীচি দ্বীপে ফ্ৰাঙ্কলিনের শীতাবাস দেখিতে পাইলেন, কিন্তু কোন পথে যে ঐ অভিযান গিয়াছে তাহা বুঝিতে