পাতা:পৃথিবী.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ն, օ ও কেপলার গ্ৰহগণের গতির মূল নিয়ম আবিষ্কার করিয়া ইয়োরোপের মুখোজ্জ্বল করিলেন এই শতাব্দীতেই ইতালীয় পণ্ডিত গেলিলিও গতির কয়েকটি নিয়ম বাহির করিয়া আধুনিক প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের মূল পত্তন করিলেন, এবং ইংলণ্ডে গিলবট কর্তৃক তাড়িত ও চৌম্বক তেজ আবিষ্কৃত হইল। তাহার পর এই শতাব্দীর শেষে বেকন তত্ব অনু সন্ধান করিবার প্রণালী সুচারুরূপে লিপিবদ্ধ করিয়া বৈজ্ঞানিক চিন্তার স্বেচ্ছাচারিতা দূর করিলেন। তাহার পর হইতে ক্রমে অপ্রতিহত প্রভাবে বিজ্ঞানের উন্নতি চুইয়া আসিতেছে। প্রাচীন লুপ্ত বিজ্ঞানের পুনরুদ্ধার কাল হইতে এখন পৰ্য্যন্ত আধুনিক বিজ্ঞানের ইতিহাস আবার দুই ভাগে বিভক্ত। প্রথম যুদ্ধের কাল, দ্বিতীয় জয়। যুদ্ধ যুগের নেতা কোপণিকস কেপলার ও গেলিলিও। ইহঁার গুরুবাক্য অনুযায়ী পূৰ্ব্বকল্পিত মতকে অকাটা ভাবিয়া তাহার অনুযায়ী করিয়া প্রাকৃতিক ঘটনাকে দাড় করাইতে যাইতেন না, ইহঁীরা অগ্রে ঘটনা দেখিয়া তাহার অনুযায়ী কারণ নির্দেশ করিতে যত্নশীল হইতেন, এবং তাহাকেই ভিত্তি করিয়া তাহার উপর আপন আপন মত নিৰ্ম্মাণ করিতেন। ইহাই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বানুসন্ধানের প্রণালী, wf(gtze-Induction. বিজ্ঞান সমাজে অবরোহ (Deduction) প্রণালীর কার্ষা