পাতা:প্রবাসী কার্তিক ১৩৪৪ সংখ্যা ৭.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పెరిసా প্রবাসী 58לא כל ভাবুন দেখি একবার যে-সামাজিক বিধানে আমাদের মত অপদার্থগুলো টাকার অাণ্ডিলের উপর *ifप्प्रव्र खे°व्र श्र निटम्र व'cन श्रांzछ श्रांद्र व्यांश्ननांद्र गड মেয়েকেও পয়সার জন্যে করতে হচ্ছে পরের অধীনে দাস্য,— সে সামাজিক ব্যবস্থায় কোন মঙ্গল অাছে মনে করেন ? ইন্দিরা । [ পাংশুমুখে ] থাক ওসব কথা মি: ভাদুড়ি। আমার চেয়ে আরও ঢের বড় সমস্ত আছে, কেবল আমাকেই অতবড় গৌরব দেবেন না। নাও রেবা, এই ট্রানস্লেশনগুলো চটপট মন দিয়ে ক’রে ফেল দেখি । রেবা মিনিট-দুই পূৰ্ব্বে নি:শব্দে ঘর ছাড়িয়া চলিয়া গিয়াছে। ] ওকি, রেব চলে গেল নাকি ? ভাদুড়ি। বোধ হয় কোন দরকারে গেছে । আসছে এখনই । . হ্যা, কিন্তু আপনি আমার কথাট। অমন ক’রে উড়িয়ে দিলেন কেন মিস গুপ্ত ? ... দেখুন সংসারে এত *iगl, 4उ यदिछांद्र, उनू नGग्र याग्न, यनि श्रांeग्न बांग्र 4दछ्रे नद्रन. একটু ব্যথাময় সহানুভূতি । [ ইন্দির আরক্ত মুখে নিঃশব্দে বদিয়া আছে। কোন জবাব দিল না। ] ভাইড়ি একটুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয় ] আর শুধু স্থা থাকলেই জীবনট মুখের হয় না মিস গুপ্ত। বাইরে থেকে লাকে মনে করে ঐ টাকাটাই বুঝি সব, ন-জানি কত সুখেই এরা রয়েছে । তারা দেখে মস্ত বড় বাড়ী, মোটরকার, জাকজমক । কিন্তু এর তলায় তলিয়ে ত আর তারা দেখতে যায় না। দেখতে পায় না সেখানে কত দৈন্য কত রিক্ততা । আমার জীবনটাও একটা এমনিধার করুণ ট্র্যাজেডি। ইন্দিরা। [ অফুটকণ্ঠে ] আমাকে এ-সব বলায় কি লাভ মি: ভাদুড়ি । আপনার বলেই বা কি লাভ আর আমার শুনেই কি লাভ ? জীবনের ট্র্যাজেডি একটু অন্তরালে রাখতে হয়। যার তার সামনে অমন ব’লে বেড়াতে নেই । কিন্তু রেব আমাকে না বলে উঠে গেল কেন ? সে কি আজ আর পড়বে না। [ পরমুহূৰ্ত্তে রেব ঘরে ঢুকিল । ] রেব । [ গম্ভীর মুখে । ] বাবা মা তোমাকে ডাকছেন, শীগগির যাও । [ ভছিড়ি আস্তে আস্তে চলিয় গেলেন। অপরাধীর মত। ] মিনিট-পাচেক পরে পাশের ঘর হইতে ভাদুড়ি-জায়ার তর্জন শোন যাইতে লাগিল । ভাইডি-জায়া [ পাশ্বের কক্ষ হইতে ] কোথায় গেছিলে ? সেই থেকে আমি খুঁজে বেড়াচ্ছি ! মিষ্টার দে’র বাড়ী থেকে মোটর এসে কতক্ষণ দাড়িয়ে রয়েছে। কাপড় ছাড়তে যাই বলে সেজেগুজে ঐ মেয়েটার কাছে মেয়ে | রস-কথা হচ্ছিল। দাড়াও আমি বার করছি তোমার | রসতত্ব ! ঘণ্টাপানেক পরে ইন্দিরাদের বাড়ীর সম্মুখে মোটর থামিল। সে নামিয় নিশদূে আপৃন ঘরে চুকিল। টেবিলের টানদেরাজ বুলিয়৷ নিৰ্ম্মলের একটি ছোট ফটো বাহির করিল। তন্ময় হইয়া দেখতে দেখিতে তাহা টেবিলের উপর নামাইয়া রাখিয় তাহার উপর মাথা ললি। ঘনকৃষ্ণ কেশভার ছড়াইয় পড়িল । ] মোহিনী । [ দরজা ঠেলিয়া ] ইন্দু দোর খোল । রাত হয়েছে খাবি নে ? ইন্দিরা । [ চমকিয়া উঠিয়া তাড়াতাড়ি ফটোথনা একখানা বইয়ের আড়ালে লুকাইয়া রাখিয়া দরজা খুলির দিল । ] এই যে খুলি মা ! মোহিনী। কি ব্যাপার কি ? এসেই ঘরে দোর দিয়েছিস । এদিকে শাস্তা তোর জন্যে সেই সঙ্কোর জানে থেকে এসে ব’সে আছে । মোহিনীর পিছু পিচু শাস্ত ঘরে চুলি। मृथ्। मानौभ। अनि यान। सागि ७श्नहे डेङ्गु ধরে নিয়ে যাচ্ছি । মোহিনী । বেশী রাত ক’রো না বাছা। আমি ততক্ষণ খাবার সাজিয়ে ঠিক ক’রে রাখি। তোমৰ । একসঙ্গেই বসবে। [ প্রস্থান করিলেন । শাস্তা। [ সহাতে ] ফটোর উপর এত অনুরাগ :ি আসল মাহুষটিকে ত নাস্তানাবুদ করছ ইন্দু! ইন্দির । তার মানে ? শাস্তা । [ বইটা সরাইয়া ফেলিয়া ফটোখন বন্ধ করিয়া ] বলি এতক্ষণ দোর বন্ধ করে করছিলে নি । এখন ভালমানুষের মত মানে জিজ্ঞেস করছ ইন্দু ? ইন্দিরা। আপনি কেমন করে জানলেন শাস্তানি ? শাস্তা। আমি যে হাত গুণতে জানি ভাই। কিন্তু ভাবছি তোমাদের দু-জনের ধ্যানের পালা শেষ হৰে কক্ষ এবং কেমন ক’রে । আমি আজ এমন অসময়ে এসেছি নে জান, আজই বিকেলের ডাকে নিৰ্ম্মলবাবুর একথান ট্রি পেলুম ••• ইন্দিরা । [ বিবর্ণ মুখে ] তিনি ভাল আছেন স্ত।

  • ांछ। । [ शनिग्न ] डॉल यां८छ्न श्नन् । किडु न চিঠি ত আমাকে লেখা নয় ভাই, আমাকে উপলক্ষ্য করে তোমাকেই লেখা । আচ্ছা তোমাকে কি উনি চিঠি লেখেন, ३न्नू ?