পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-বাহিনীর সব চেয়ে গোড়া ও অসহিষ্ণু Puritanকেও शंब्र भांनाहेब्रांरश्न । क्ख् िउंizकहे रिडौब्र भूखएक cनषि,মুক্ত উদার শিল্পীর প্রাণ, আটের উপভোগে আত্মহারা এবং সব বাধা ও সঙ্কোচ দূর করিয়া তার অনুরাগবিধুর হৃদয়কে যেন উন্মুক্ত করিয়া কথা বলিয়া যাইতেছেন। কিন্তু এই थिझैौमनैौशैौ छैशप्टेम्न अधिकां९. झुप्णइँ जान्न ७क छैत्रप्टेम्ब्रब्र দ্বারা পরাস্ত হইয়া হটিয়া গিয়াছেন, যার মধ্যে দেখি অতি সাদামাটা অর্ধশিক্ষিত এক গুয়ে মামুলী যুক্তি দিী। অথচ এই অমর শিল্পীর যে অপূৰ্ব্ব প্রতিকৃতি গোর্কি ( Maxim Gorky ) আঁকিয়াছেন ভাহা আমাদের হৃদয় হরণ করে। Yasnaia Polianaয় পল্লীতে এক প্রকাও গাছের তলায় বৃদ্ধ টলষ্টয় প্রাচীন জাৰ্ম্মানদেব Odinএর মত বসিয়া আছেন—সে যেন এক বিরাট বনস্পতি । তার কাও হীতে অসংখ্য ছোট ছোট ঝুরি নামিয়াছে—যেন কতশত অদ্ভুত সৰ্প মাটিতে মুখ চুকাইয়া ধরণীর সুদূর স্বগোপন প্রাণ-উৎস হইতে টানিয়া পান করিতেছে! এই ত আমার টলষ্টয় ! এই মাহুষকেই ত ভালবাসিয়াছি। গেয়ে ইস্কুল মাষ্টারের মত যে টলষ্টয় তার অনুগত ভক্তদের নীতিপাঠ” পড়াইয়াছেন তাকে আমি চিনি না। ঐ মে মাটির তলায় অসংখ্য অলক্ষ্য শিকড়, যাহা আকিয়া-বাকিয়া ব্যক্তিত্বের পাতলা খোলস ভেদ করিয়া ভিতরে প্রবেশ করিয়াছে, ও স্থায়ী বস্তুর মৰ্ম্মস্থলটি অ্যাকড়িয়া ধরিয়াছে—সেই শিকড়ের মধ্য দিয়া আমাদের পরিচয় যে বহুদিন হইয়াছে, র্তার রচনা পড়িবার বহুপূৰ্ব্বেই যে এই পরিচয়। টলষ্টয়ের বইয়ের এক অক্ষর পড়িবার আগে আমার জীবনের শিকড় যে তার সঙ্গে জড়াইয়াছিল। বলিতে বলিতে মনে পড়িয়া গেল আমার জীযনে তৃতীয় বিরাট আবির্ভাবের (Revelation) oil ঠিক কোন বছয়ে সেটি ঘটিয়াছিল মনে নাই। Ecole Normale ইস্কুলে প্রবেশ করিবার অল্প পরেই মনে হয়। উত্তর ফ্রান্সের রেলপথে অল্প কিছু দুর যাইতেছিলাম। মনে আছে দিনের বেলায় একটি টানেলের ভিতর ঢুকিয়া গাড়ীটা হঠাৎ খামিয়া গেল এবং আলোবাতি সঙ্গে সঙ্গে নি ভল ? মিনিটের পর মিনিট কাটিতেছে, গাড়ী আর চলে না— মধ্যে মধ্যে এলাকুম সিগনাল সিটি দিতেছে—আমার সহ AASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS 8లిసి AAAAA সম্প্রতি যে একটা দুর্ঘটনা হইয়। গিয়াছে সেই কথাই সকলের মনকে অধিকার করিয়াছে। আমি কিন্তু কেমন যেন জাগিয়া স্বপ্ন দেখিতেছিলাম...••যেন টানেলটার বাহিরে জাসিয়াছি এবং সাম্নে খোল মাঠ সোনার রোদে যেন ভরিয়া আছে—সবুজ ঘাসের ঢেউ, তার ভিতর হইতে মধ্যে মধ্যে লার্ক পাধী উড়িয়া যায়-মনে মনে বলিতেছি— ‘ “এই ত আমার জন্তেই এই চারিদিক হাসিতেছে, এই ত আলোক-স্নাত উদার আকাশে আসিয়াছি। এই গাড়ীটার সঙ্গে যদি কয়েক মুহূর্বের মধ্যে চূর্ণ বিচূর্ণ : इहेब्रः शाहे उांशष्ठ कि आप्न यांग्र ? ठून, क्षष्ण श्रु কে ? আমি ? কখনই না! আমাকে কেহ ধরিয়া রাখিতে পারে না, আমি বায়ু হইতেও স্বল্পতর, অসংখ্য আমার রূপ, আমি হাতের এতটুকু ফাকের ভিতর দিয়া গড়াইয়া বাহির হইতে পারি ; ঐ তক্তা পাথর লোহার পাত, মানুষের হাড় মাস সব যদি পিষিয়া যায় তবু আমায় কেউ স্পর্শ করিতে পারিবে না, আমি মুক্ত হইয়া বাহির হইব, আমি এখানে ভিতরে, আমি বাহিরে, আমি সৰ্ব্বত্র, আমি সৰ্ব্বময় ।” এই ঘটনার প্রায় এক বছর পরে টলষ্টয়ের, “সময় ও শান্তি" বইখানি গ্রাস করিতে করিতে প্রথম Peter Besukhow কে আবিষ্কার করিলাম -সৰ্ব্ব শরীর যেন শিহরিয়া উঠিল। সে মানুষটি ফরাণীদের হাতে বন্দী, তাকে টানিয়া লইয়া চলিয়াছে, Moscowহইতে নেপোলিয়নের সৈন্ত ফরাণীর নিফল হইয়া ফিরিতেছে, Besukhow একটা গাড়ীর পিছনে বসিয়া আছে, Kolongaর রাস্তায় সন্ধ্যার ঘোর লাগিয়াছে, মানুষটি মাথা নীচু করিয়া দুই পায়ের উপর রাখিয়া চিন্তায় ডুবিয়া গিয়াছে-এক ঘণ্টা কাটিয়া গেল কেউ তার খোজও লয় না— হঠাৎ লোকটি হাসিতে বেন ফাটিয়া পড়ে। একেবারে শিশুর হাসি—পা হইতে মাথা পৰ্য্যন্ত লুটাপুটি খাইয়া হাসি । সেই আকস্মিক হাসির ধাক্কায় সকলে অবাক হইয়া তাকাইল। ‘হা ! হা! আমায় ধরেছে, আমায় বেঁধেছে, কে এই আমি ? অমর এই আমার আত্মা—কে একে