পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ? খন্দরের কথা 88 একটি কাপড়ের কল স্থাপন করিতে ও চালাইতে যত অর্থ शय श्य, उांशंद्र चडरुद्र ०-७०९ कग हेडाॉनिद्र बछ বিদেশে যায়। তারপর প্রতি মাসে বা বৎসরে কল চালাইবার খরচের একাংশ বিদেশী দ্রব্যাদি ক্রয়ে ব্যয়িত হয়। একটি ছোট-খাটো রকমের মিল স্থাপনায় ২০ লক্ষ টাকা ব্যয় হয়। তাহার ১০ লাখ বিদেশে যায় কলের মূল্য বাবদ । কল চলিতে আরম্ভ করিলে সৰ্ব্বদাই উহার একটান-একটা অ শ নষ্ট হইতে থাকে। তাহা মেরামতের জন্ত বরাবর কিছু-না-কিছু বিদেশে পাঠাইতে হয়। অপরাপর বিষয়েও বিদেশে অনেক টাকা সৰ্ব্বদাই চলিয়া যাইতে থাকে। কিন্তু চরকা ও র্তীতের কাজের একটি পয়সা ও দেশের বাহিরে যাইতে পারে না। ইহাতে স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাত ও চরকাদ্বারা দেশের আবশুক বস্ত্রাদি উৎপন্ন করিয়া লইতে হইলে প্রকাও প্রকাও মিলের মুল্য বাবদ যে কোটি কোটি টাকা দেশের বাহিরে চলিয়। যাইতেছে, তাহা বন্ধ হইয়া বায়। এই মূলধনকে রক্ষা করাই ত দেশের পক্ষে এক মস্ত উপকার। * আবার একটি বিষয় বিচার করিয়া দেখা যাউক । বিহার গবর্ণমেণ্টের রিপোর্টের উদ্ধতাংশে বুঝিতে পারা যায় যে, ঐ প্রদেশে প্রায় পাচ লক্ষ লোক শুধু তাতের কাজেই জীবিকার্জন করে। ইহা ত কেবল একটি মাত্র বিহার ওড়িষ্যা প্রদেশের কথা যেখানে এক লক্ষ চৌষটি হাজার তাত চলে এবং তাহার দ্বারা পাচ কোটি টাকার কাপড় তৈয়ার হয়। সমগ্র ভারতবর্ষে যখন ৫০,৬• কোটি টাকার কাপড় তাতেই হয়, তখন ঐ হিসাবে দেপা যাইবে যে, র্তীতের দ্বারাই ভারতে অনুন্য ৫০ লক্ষ লোক দিন গুজরান করে। ইহাতে চরকা যে কত জন লোকে চালান তার কোন হিসাব নাই। মিলের দ্বারা কতগুলি লোকের জীবিকা চলে তাহা বিচার করিয়া দেখিতে গেলে মানিয়া লইতে হইবে, যে, লক্ষ লক্ষ লোকের রোজগার বন্ধ হইয়া তাঙ্গ মুষ্টিমেয় লোকের হাতে চলিয়৷ গিয়াছে। আজকাল ভারতবর্ষে যে-সকল মিলে স্বত ও কাপড় তৈয়ার হয়, তাহাতে দেখা যায় যে, ১৯২৩-২৪ - সনে ঐ সকল কারখানায় তিনলক্ষ চোঁদ হাজার মজুর কাজ পাইয়াছে। অর্থাৎ, মিলের চরকাল্প একটি লোকের SAASASAAAAASAAAA মারফৎ যতটা স্বতা বাহির হইতে পারে, ততখানি স্বত দুইশত লোকে মিলিয়া হাতের চরকায় কাটে। কারণ মিলের লোকটির ত আর নিজ হাতে স্বও কাটিতে হয় না ? সে শুধু মিলের চরকাগুলি পরিদর্শন করে, তাদের ষোগান দেয় মাত্র। তাহ হইলেই দেখুন একটি লোক মিলের মজুর হইয়া কিছু উপার্জন করিল বটে, কিছু তারই জন্ত ১৯৯টি গরীবের অবসর সময়ের উপার্জনের পথ বন্ধ হইয় গেল ; আবার দেখুন, ২•• কাটনী হাতের চরকায় যতটা উপার্জন করিতে পারিত, তাহার বদলে যে মিলে একটি মজুর কাজ করিতেছে সে কি ঐ ২•• লোকের সব উপাৰ্জ্জন পায় ? একটি অংশমাত্র সেই দিন-মজুরীর প্রাপ্য—অধিকাংশই যায় মিল-মালিকের ঘরে। তাকে আবার তাহার অনেকাংশ পাঠাইতে হয় বিদেশে কলকজার জন্য। অতএব আমাদিগকে বিচার করিয়া দেখিতে হইবে মিল স্থাপন করিয়া দেশের আবশুকীয় কাপড় উৎপাদন করা যে কত কষ্টসাধ্য, আর যদি-বা সম্ভবই হয়, তবে সেট দেশের পক্ষে প্রকৃত হিতকর কি না, ইহা প্রণিধানযোগ্য। প্রথমতঃ দেখুন, আমাদের নিকট অত মূলধন কোথায় ? গত যাট-বৎসর ধরিয়া চেষ্টা করিতে করিতে আজ পর্য্যন্ত সবেমাত্র ২৫৬টি মিল স্থাপিত হইয়াছে। উহাতে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা মূলধন লাগিয়াছে। এখন যদি আমরা নিজেদের দেশের দরকারের জন্ত সব কাপড় দেশী মিলেই তৈয়ার করাইতে চাই, তবে, কমপক্ষে আরো ৫শত মিল গড়িয়া তুলিতে হইবে। তাহাতে মূলধন চাই একশত কোট। যদি মানিয়াই লই যে, ভারত এত মুলধন সংগ্ৰহ করিতে পারিবে, তাহা হইলেও দ্বিতীয় অসুবিধা দাড়ায় এই যে, অত মিলের কলকজা কতকালে যে বিদেশ হইতে আসিয়া পৌছিবে তা কে জানে ? তাদের কারখানাগুলির শক্তির ত একটা সীমা আছে ? আমরা যতটা কল চাইব পাইব হয়ত তার চেয়ে কম। সুতরাং টাকার জোগাড় হইলেও এতগুলি মিল একসঙ্গে তৈয়ার হওয়া মুস্কিল এবং তাতে কত বৎসর লাগিয়া যাইবে । মিলগুলির অবস্থা আজকাল যেরূপ হইয়া দাড়াইতেছে তাহাতে এই প্রযত্নে সফলতার আশা করা যায় না। যেসব মিল স্থাপিত इहेब्राप्झ ७शब्रहे कठकसगि उ रुक श्ग्र-इग्न । कङक छ