পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্য}] চন্দননগরে দুইচারি কথা 8や《2 ూ^.

      • ^్క^vూww^^^^^^^^^^urw &^^^^^^^^^^^^

পেক্ষা छब्रिजशेन হইলে, তাহারা স্বদেশে প্রকৃত স্বরাজ স্থাপন করিতে পরিবে না। স্বরাজ স্থাপিত হইলে আমাদের সব দুঃখ দুৰ্দ্দশা তৎক্ষণাৎ দূর হইয়া যাইবে, আমরা তখন আর কোন ভ্রম বা দোষ করিব না, এরূপ জ্বরাশা করিতেছি না। প্রবলতম ও স্বাধীনতম জাতিদের শাসক ও মন্ত্রীরা ও দোষ ও ভ্রম করিতেছে, এবং তাহার জন্ত তাহীরা অপলারিত হইয়া তাহাদের জায়গায় অঙ্গ লোকেরা মনোনীত হইতেছে। ঠেকিয়া ও ঠকিয়া সবাই শিখে ; সেইরূপে শিথিবীর অধিকার আমাদেরও আছে। স্বরাজ অর্জন দ্বারাই স্বরাজের যোগ্যতা নিশ্চিত রূপে প্রমাণিত হয়, ইহা সৰ্ব্বদা মনে রাখিতে হইবে। লীলা লাজপৎ রায়ের “ইয়াং ইণ্ডিয়া” নামক যে উৎকৃষ্ট পুস্তক ১৯১৬ সালে আমেরিকায় মুদ্রিত ও প্রকাশিত হইলার পর তাহার প্রচার ভারত গবন্মেণ্ট নিষেধ করেন ( গত বৎসর এই নিষেধ প্রত্যাহৃত হইয়াছে ), তাহার দীর্ঘ ভূমিকার শেষে তিনি ১৯১৬ সালের ১লা মার্চ আমেরিকায় লিখিয়াছিলেন ঃ “Nor do I propose to discuss the fitness of Indians for immediate self-government, as that would largely add to the bulk of the book ; but for a brief and able discussion of the matter I may refer the reader to an article by the Editor in the Modern Review of Calcutta for February, 1916.” বার বৎসর পূৰ্ব্বে আমি মডার্ণরিভিউয়ের ঐ সংখ্যায় যাহা লিপিয়াছিলাম, তাহার শেষ কথাগুলি উদ্ধৃত করিয়া এই প্রবন্ধ শেষ করিতেছি । “We are not perfectly fit for self-rule :-no nation is. We are not entirely unfit for self-rule: —no nation is. Fitness grows by practice and” exercise. We want to grow more and more fit in that way, which is the only way.” “আমরা স্বশাসনের সম্পূর্ণ যোগ্য নহি –কোন জাতিই নহে। আমরা স্বশাসনের একেবারে অযোগ্যও নহি ;-কোন জাতিই নহুে । অভ্যাস ও অনুশীলন দ্বারা ধোগ্যতা বৃদ্ধি পায় । আমরা ঐ উপায়েই অধিক হইতে অধিকতর মোগ্য হইতে চাই –উহাই একমাত্র উপায় ।” চন্দননগরে দুইচারি কথা • ঐ রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ভদ্র মহিলা ও ভদ্র মহোদয়গণ এবং আমার অল্পবয়স্ক বন্ধুগণ, আজ জামায় সে সভার সভাপতি পদে বরণ করা হয়েছে,সে সভায় সভাপতি হ’বার মত উপযুক্ত লোক আমাদের দেশে পাওয়া বড় কঠিন। খেলাতে মজবুত, লেখাপড়ায় পণ্ডিত এবং আবৃত্তিও করতে পারে, এই সমস্ত গুণ একটা লোকের মধ্যে পাওয়া কঠিন। আমাদের জাতির একটা দোষ আছে; আমরা অল্প বয়সেই বেশী বিজ্ঞ হ'য়ে পড়ি, অল্প বয়সেই খেলাধুলোকে ছেলেমামুধি মনে করতে শিথি। ইউরোপে কলেজের ছেলেদের মধ্যে ত থেলা খুব চলিত আছেই, প্রৌঢ় অধ্যাপক এবং অন্ত অনেক প্রৌঢ় এমন কিঃ বৃদ্ধ লোকেও পুরুষোচিত খেলা করে ; যারা খেলাধুলো করে তারা সেখানে খুব সম্মান পায়। ইংরেজী শিক্ষার আরম্ভ কালে আমাদের দেশে শিক্ষিত ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে খেলার অাদর ছিল না , এখন অনেকটা হয়েছে। লেখাপড়া করে এবং খেলাধুলাও করে, এমন লোক এখন অনেক পাওয়া না গেলেও • গত ৬ই মে চন্দননগরে গ্রীযুক্ত হরিহর শেঠ মহাশয়ের ভবনে পালপাড়া,শোর্টিং ইউনিয়নের বাৎসরিক উৎসবে ক্ষপিত। ، ۹ - مس - t) বাহিরে দুরকম খেলারই উপকারিতা আছে। স্বপের বিষয় যে, সে রকম লোকেরও ২১টি দৃষ্টান্ত আছে। বিদ্যাসাগর কলেজের প্রিন্সিপাল বৃদ্ধ সারদারঞ্জন রায় মৃত্যুর খুব কম দিন আগে পৰ্য্যন্তও ক্রিকেট খেলেছেন, এবং ম্যাচে জিতে এসেছেন। অথচ তিনি বিশ্বান ছিলেন। এই রকম লোকই আজকের সভার সভাপতি হ’বার উপযুক্ত। পূৰ্ব্বেই বলেছি, আমরা অল্প বয়সেই বিজ্ঞ হয়ে পড়ি। ঐ অল্প বয়সে বিজ্ঞ হয়ে পড়া শুধু পরিহাসের কথা নয়। প্রকৃত বিজ্ঞতা ৰাড়ে, অথচ মনটা থাকে ছেলেদেরই মত, এই রকম হওয়াই ভাল। তাতে একটা চিরতরুণ জগত গড়ে ওঠে ; আর সেই তরুণ জাতের কাছ থেকেই ভাল কাজ পাওয়া যায় । এটা খুব স্বলক্ষণ, যে, ছেলেরা আজকাল খেলাটাকেও একটা কাজ মনে করে । খেলা স্বাভাবিক । খেলার উপকারিতা আছে। খেলায় স্বাস্থ্য ভাল থাকে ; মনের ফুৰ্ত্তি কখনও চলে যায় না। খেলার দরকার শুধু একজনের জষ্ঠ नग्न, नश्वजप्नग्न छछ, नभशं छांङिग्न छछ । भांश्व गांभांछिक औद । তাহার একত্র বাস করে, একত্র খেলাধুলার আনন্দ উপভোগ করে। এতে সামাজিক ঘনিষ্ঠতা ও সংহতি ৰাড়ে। ঘরের ভিতরে ও ঘরের একত্র খেলীয়"