કં૧૦ প্রবালী-আষাঢ়, ১৩৩৫ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড লোকহিতব্ৰত নিবারণচন্দ্র মুখোপাধ্যায়— बनाबाणै $ां★नांनौब्र उrाणै, कर्णौ ७ मांननैल जभौशांब्र নিবারণচন্ত্র মুখোপাধ্যায় পরলোকগমন করিয়াছেন । ১৭১৮ বৎসর বয়সেই তিনি উাহাদের পৈতৃক ব্যবসায় (বিদেশের জাহাজে Eমাল বোঝাই ও মাল খালাস) গ্রহণ করিয়া অধ্যবসায়গুণে ঐ কার্ব্যের বিশেষ উন্নতি সাধন করেন। বৈদ্যবাটীতে যে উচ্চ श्ब्रजी बिनाजग्न श्लि उांशदङ उिनि भूतं भानिक ९५९ फेक দিতেন ; পরে উপযুক্ত গৃহের অভাবে তাহ উঠিয়া যাইবার মত হইলে তিনি পচিশ হাজার টাকা দিয়া বিদ্যালয়গৃহ নিৰ্মাণ করান পরলোকগত নিবারণচন্দ্র মুখোপাধ্যায় এবং সেই স্কুল হইতে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ছাত্র বেশী নম্বর পাইত তাহাকে ১০ টাকা করিয়া মাসিক বৃত্তি কয়েক বৎসর তিনি প্রদান করেন। উহার প্রচুর অর্থব্যয়ে ও অক্লান্ত পরিশ্রমে তিনি tरभाषांtौ cक-चनां८ङ्गाँउ cनांनाशेः श्र?न कब्रिग्न झब्रिटशब्र झू:४ নিবারণ করেন। বৈদ্যঘাট ও টাপানীতে তিনি নিজ ব্যয়ে দুইটি রাস্তা নিৰ্মাণ করান। বহুবৎসর ধরিয়া তিনি ও তাছার মধ্যম ভ্রাতা গ্রীকুমুদৰান্ধব মুখোপাধ্যায় উহাদের গৃহে কয়েকটি করিয়া দরিদ্র ছাত্রকে প্রতি বৎসর ভরণ-পোষণ ও শিক্ষাদান করিয়া আসিতেছেন। প্রতি বৎসর দুর্গাপূজায় তিনি কাঙালীগণকে দশ झांछांब्र पश विठब्रन कग्निtउन ७ निrछ मैंiप्लॉरेब्र छांशंशिक थग्न ও পয়সা প্রদান করিতেন। উত্তরবঙ্গের বস্তার সময় তিনি ২১•• বন্ধহীমকে বস্ত্রদান করেন। রায়পুরে (মধ্য প্রদেশে ) fеfaš atstati sistēs gчf sss Electric Current Supply Co. भ#न कग्निब्रt:इन । ४दशाबॉणै अर्कtळब्र ठिनि योगंचङ्ग*१७ পিতৃস্বরূপ ছিলেন। ধনী হুইয়াও তিনি নিরহঙ্কার, সরল, সত্যবাদী ও ধৰ্ম্মপরায়ণ ছিলেন। ঢাকা দীপালি সজা – ঢাকার দীপালি সজের বাৎসরিক বিবরণীতে অনেক অাশার কথা আছে। এই সমিতির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য, এই সমিতি মহিলাদের স্বারাই পরিচালিত। ँेडेिशने। ~ंख्रिष्itश्न । , मiक्षांब्रां भिक्रांब्रि लट्क भित्रि भिं७ि ८७न्न1 इझ ॥ ४१ ছাড়া দ্বীপালি সমিতির উদ্যোগে মহিলাদের মধ্যে ব্যায়াম-চৰ্চা ও (লাঠি খেলা প্রভৃতি) হইতেছে। এই সমিতি মানাবিধ শিক্ষার ভিতর দিয়া মেয়েদের দেশ সেরার বিপুল কর্তব্যভারগ্রহণের যোগ্য করিয়া তোলা অাদর্শ বলিয়া গ্রহণ করিয়াছেন । বাংলায় ফুর্ভিক্ষ— বাঙলা গবর্ণমেন্ট যে আটটি ছুর্ভিক্ষপীড়িত জেলার বিবরণ উtহাদের ইস্তাহারে প্রকাশ করিয়াছেন, তাহ ছাড়া জারও কোন কোন জেলায়—বিশেষভাবে খুলনা জেলায় দুর্ভিক্ষ আরম্ভ হইয়াছে। উদাহরণ স্বরূপ খুলনায় কথা বলা যাইতে পারে। আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় মহাশয় স্বচক্ষে খুলনার দুর্ভিক্ষপীড়িত অঞ্চল-সমুহ পরিদর্শন করিয়া খুলনায় হতভাগ্য নরনারীদের অবস্থা কিরূপ শোচনীয় হইয়া উঠিয়াছে তাহা বর্ণনা করিয়াছেন। দক্ষিণখুলনায় প্রায় তিনশত বর্গমাইল স্থান ইতিমধ্যেই ভীষণ দুর্ভিক্ষে আক্রান্ত হইয়াছে। লবণাক্ত নদীর উভয় তীরে শস্তহীন ধানের ক্ষেতগুলি ভীষণ অরণ্যে পরিণত হইয়াছে। বাঙলার অপরাপর জেলা যথা বীরভূম, বাকুড়া, মুর্শিদাবাদ, মালদহ, দিনাজপুর রাজসাহী প্রভৃতি জেলার অবস্থারও বিশেষে কিছু পরিবর্তন হয় নাই । বাঙলার লাট সম্প্রতি দুর্ভিক্ষ পীড়িত স্থান সমূহ পরিদর্শন করিয়াছেন। কিন্তু সরকার হইতে আশানুরূপ সাহায্য করিবার বিশেষ কোন ব্যবস্থাই করা হয় নাই। লজ্জার বিষয় যে আমাদের দেশে মহাজনের। এই দারুণ দুর্দিনে কৃষককুলের সর্বনাশ করিতেছে। সহযোগী আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশ— আমরা দুর্ভিক্ষ-পীড়িত অঞ্চল হইতে সংবাদ পাইতেছি, ধনী ও মহাজনেরা অনাহারক্লিষ্ট গৃহাদিগকে বিনা স্বদে বা অল্প স্বদে টাকা ধার দিয়া সাহায্য করা দূরে থাকুক, তাহারা এই হযোগে দ্বিগুণ চতুগুণ স্বদ এবং জমি বন্ধক প্রভৃতি লইয়া তাহীদের সধ্বনাশের পথ আরও প্রশস্ত করিতেছে। ইহার ফলে ছুর্ভিক্ষের পরে কত কৃষক যে ভূমিহীন নিঃস্ব ভিখারীতে পরিণত হইবে, তাছার ইয়ত্ত নাই। একেই বলে কারো সৰ্ব্বনাশ কারো পৌষমাস। ইহা রোধ করিবার একমাত্র উপায় সরকারী তহবিল হইতে কৃষকদিগকে উপযুক্ত তাকভী খণ দিবার ব্যবস্থা করা বা কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইট হইতে তাহাদিগকে ঋণ দেওয়া। কিন্তু অনেক স্থলেই গবৰ্ণমেন্ট যে তাকাতী খণের পরিমাণ নির্দেশ করিয়াছেন, তাহ অত্যন্ত অপ্রচুর—কতকটা লোক দেখানো মত ! স্থানীয় বে-সরকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ এবং জনসেবকদের দৃষ্টি জামরা এইদিকে আকৃষ্ট করিতেছি। ভারতবর্ষ বারদৌলী সত্যাগ্ৰহ বায়দৌলীর সত্যাগ্ৰহ আন্দোলন-গ্রুতগতিতে প্রসার লাভ হইতেছে । বায়দৌলী তালুকের কৃষকেরা এপর্য্যন্ত ষেরূপ আহংসতাবে সরকারী স্বেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে সত্যগ্রহ সংগ্রাম চালাইয়া জাসিয়াছে, তাছা णप्रभं छांग्नरङङ्ग यिन्यग्न ७ अंकां ॐ९थ्रोमब कब्रिग्नांटइ । किड़ tशांचारे श्रवर्णtभ अ३ निब्रछ, अश्नि गठांजरौ कृषकानब्र शशब कब्रियांब्र
