8ાન્ય ফিল্মের চেয়ে ঢের ভালো তোলা হয়েছে। চীনারা দ্রুত উন্নতি করছে, সন্দেহ নেই। বিকালে আন্তর্জাতিক রবীন্দ্র সংবৰ্দ্ধনা সমিতির সভ্যের কবির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসেন-চীন, মালাই, নানা প্রকারের ভারতীয়, ইউরোপীয়, সব সমাজের লোক ছিলেন। সন্ধ্যার পরে স্থানীয় ইণ্ডিয়ান এসোসিয়েশন গৃহে জনসাধারণের একটী সভা হয়েছিল। তামিল, গুরুমুখী আর বাঙলা ভাষায় এই সভার বিজ্ঞাপনী বিতরিত হয়। শহরতলী অংশে একটা বড়ো রাস্তার ধারে স্থানীয় এসোসিয়েশনের পাকা বাড়ী, আর করোগেটের দেওয়াল ঘের খানিকট খোলা জমী, সেখানেই সভা ঠিক হ’য়েছে। ভূয়ের উপর শতরঞ্চিতে বসে ছু-তিন হাজার লোক, বেশীর ভাগ তামিল আর পাঞ্জাবী। আশে পাশে চীনের সহানুভূতিপূর্ণ দৃষ্টিতে উকিঝুকি মারছিল। কবি দেহে বড়ই দুৰ্ব্বল ষোধ করছিলেন, কিন্তু এই সমস্ত লোকের নিৰ্ব্বন্ধাতিশয্যে তাকে গিয়ে উপস্থিত হতে হয়েছিল। এর আগেই তার বক্তব্য হিসাবে ছোটো একটী লেখা আমি হিন্দী ক’রে নিয়েছিলুম, কারণ ইংরিজি জানে না এমন লোকেদের সামনে তাকে বলতে হবে ; আর এই লেখাটার ইংরেজিট ইণ্ডিয়ান আসোসিয়েশনে আগে থাকতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়, সেখানে একটী তামিল ভদ্রলোক এটকে তামিলে অমুবাদ করে রাখেন। কবি উপস্থিত হ’লে ‘বনে মাতরম্ হিন্দুস্থান কী জয়, ভারতমাতা কী জয়, শ্রীরবীন্দ্রনাথজী কী জয়’ ধ্বনির সঙ্গে তাকে মঞ্চে বসানে হ’ল ; আসোসিয়েশনের সাহিত্যবিভাগের সেক্রেটারী শ্ৰীযুক্ত আবিদ আলী কবিকে স্বাগত ক’য়ে হিন্দীতে বেশ হুন্দর ভাবে ব’ললেন। তার পর কবি আমাকে তার হয়ে তার বক্তব্যটা বেটী হিন্দীতে লেখা ছিল সেটা পড়তে ব’ললেন। আমার পরে ঐযুক্ত কুপ্প স্বামী আয়ার ব’লে ভামিল ভদ্রলোকটী তার তামিল অনুবাদ পড়লেন। কবিকে তায় পরে আরও একটু বলতে হ’ল। এই জনসভার যার উপস্থিত ছিল তার বেশীর ভাগ অতি সাধারণ লোক –ছোটে-খাটো দোকানদার, ব্যবসায়ী, মোটর-গাড়ীর শোফার, দরওয়ান প্রভৃতি-শিখ, পাঠান, পাঞ্জাবী মুসলমান, তামিল হিন্দু আর মুসলমান, গুজরাট ভাটিয়া আর খোজা, আর ছ-দশজন ভোজপুরে’। কিন্তু এই দুরদেশে স্বদেশ থেকে আগত একজন শ্রেষ্ঠ পুরুষকে দর্শন করবার জন্ত, বুকুক বা না বুবক তার মুখের দুটাে কথা শোনবার জন্য এরা যেরূপ আগ্রহাম্বিত ছ’য়ে এসেছে, যেরূপ শ্রদ্ধা নিয়ে এসেছে, সে আগ্ৰহ আর সে শ্রদ্ধা একটা খুবই উচ্চ ভাবের জিনিস। ২৫ শে জুলাই, সোমবার।— - जांघएकब्र कांछ श्णि ७ऐसणि ३ जकां८ण एभüfब्र श्रृंब्र SSAS SSAS میت-مردمی মালয় দেশের কলোনিয়ায় সেক্রেটারী The Hon. E. C. H. Woolfe এর সভাপতিত্বে ভিক্টোরিয়া থিয়েটার গৃহে লিঙ্গাপুরের ছাত্র আর শিক্ষকদের কাছে কবির বক্তৃতা ; সন্ধ্যার পর ঐযুক্ত cashin কাশিন বলে স্থানীয় একজন ইউরেশীয় ভদ্রলোকের বাড়িতে ডিনারের নিমন্ত্রণ ; আর রাত্রে চীনাদের নিমন্ত্রণে চীনা থিয়েটার দর্শন । ফ্যঙকে কথা প্রসঙ্গে বলি—শহরের ভিতরে চীনে মন্দির তো দেখলুম ; বৌদ্ধ বিহার-টিহার এখানে নেই, যেখানে বৌদ্ধ তিক্ষুদের সঙ্গে ছদও আলাপ করতে পারি? ফ্যঙ, বললেন, সিঙ্গাপুরে একটী বিখ্যাত বৌদ্ধবিহার আছে, আপনাদের নিয়ে যাই, আজ সকালেই। এই বিহারটা মালয় পেশ সব চেয়ে বড়ো নয়, কিন্তু এথেকে চীন বিহারের সম্বন্ধে একটা ধারণা করতে পারবেন। সব-চেয়ে বড়ো চীনা বৌদ্ধ বিহার হ’েচ্ছে পিনাঙএ, পিনাঙ-এ গেলে পরে সেটাও আপনাদের দেখতে হবে । স্বরেনবাবু, ধীরেনবাবু, ফাঙ, ফ্যঙ-এর ভাগনে, আর আমি, এই পাঁচজনে মোটরে করে বেরুলুম। শহরের বাইরে বসতি যেখানে খুব ঘন নয় এই রকম দুই একটা সড়ক দিয়ে মন্দিরে এলুম। মন্দিরের কাছে একট। চীনা বস্তীর মধ্য দিয়ে পথ, রাস্তার ছু ধারে সারা সারী থোলার বাড়ী ; বাড়ীগুলির সামনেট জমীর উপরে আর পিছনট মালাই বাড়ীর মতন খোটার উপরে প্রতিষ্ঠিত, খোঁটাগুলিকে রাস্তার দু-ধারে চওড়া পগার বা খাল গিয়েছে তার মধ্যে গাড়া হ’য়েছে। রাস্ত নয়, যেন জ্ব-ধারের নীচু জমির মধ্য দিয়ে চওড়া আ’ল। রাস্তার পাশে বাড়ী করার জন্ত শুধন জমীর অভাব হওয়ার তাতে চীনাদের উপায়োস্তাব্লিকা শক্তি হার মানেনি। মন্দিরটা একটী উচু টিলার। মোটর দাড়ালো; বায়ে কতকগুলি অটিচালা, তাতে দোকান পাট বসবার জন্য তক্তপোষ আর কাঠের পাটাতন পাতা রয়েছে । জানলুম এখানে উৎসব উপলক্ষ্যে মেল-টেলা বলে। ডান দিকে কতকগুলো দোকান, এখানে চীন পুজার উপকরণ আর চীনা মুখাদ্য মেঠাই-মও পাওয়া যায়, পয়সার ভাঙানী भां७ग्र शांग्र। कठकखणि अत्रशैन अथर्फ दूरु श्रांज़ दूका ভিক্ষা করছে, শততালীযুক্ত নীল কাপড়ের জামা আর পাজামা পরা - নোংরার চূড়ান্ত। এদের স্থা চার পয়সা দিয়ে,ঢালু জমী বেয়ে, মন্দিরের সামনে এসে দাড়ালুম। বেশী উীড় নেই। চীনা বাস্তু-গঠন-প্রণালীতে,সবুজ টালিতে ছাওয়া লালইট-বা”র-করা বাড়ী ; পাণ্ডটে রঙের গ্রানাইট পাথরের খাম যুক্ত একটু porch ব, বারাল-মতন সাম্নে, তার দেয়ালটা ঐ পাথরেই ঢাকা ; দু-ধারে পাথরের উপর চীনা দেবদেবীর লীলার ছটা bas-relief বা উচু করে কেটে তোলা ছবি चांtझ्, जांब्र शांप्ठद्र नैौरक निtब्र७ मै ब्रकम नॉषtब्र-का?
