পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6:૦૨ প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৫ [২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড SS SSAAAASA SSASAS SS SAAAASAASAASAASAASAASAA -ہی۔مہ-م۔م۔مہ SAAAAAA AAAA AAAA AAAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAMAAA SAAAAA SAAAAA AAAA AAAAMMAMAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA ....-s.-.-.میمور مہم محمہمہمی ہمں بی۔سمہ سہہ ,"سي তিনি কলিকাতায় শিল্প শিখিবার পর লণ্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করিয়া উপাধি প্রাপ্ত হন। ভাস্কর্য্যে তাহার বিশেষ নৈপুণ্য আছে। শ্ৰীযুক্ত শৈলেন্দ্রনাথ দে জয়পুর কলা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিনি ঐযুক্ত অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একজষ্ঠ শিষ্য, কলিকাতায় শিক্ষালাভ করিবার পর অন্তত্বও অভিজ্ঞতা লাভ করিয়াছেন। ইহঁারা ভিন্ন আরও অনেক ভারতীয় উপযুক্ত শিক্ষাদাত আছেন। এই বিদ্যালয়ে চারুশিল্প ও কারুশিল্প উভয়ই শিক্ষা দেওয়া হয়। জয়পুরের মাটী, পাথর, কাঠ ও ধাতুর নানাবিধ মুন্ধর জিনিষ ভারতবর্ষে ও ইউরোপ আমেরিকায় সাদরে ক্রীত হয়। এই বিদ্যালয়টির মত একটি প্রতিষ্ঠান যে সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় শিল্পীদের দ্বারা পরিচালিত হইতেছে, ইহ গৌরব ও সন্তোষের বিষয়। সম্প্রতি ইহার কতকগুলি শিল্পদ্রব্য বাঙ্গালোরের কলামন্দিরের প্রদর্শনীতে প্রেরিত হইয়াছিল। সবগুলিই প্রশংসিত হইয়াছে, এবং চীনামাটির পাত্র এবং মুক্তাদির দ্বারা ধাতুদ্রব্য খচিত করি।ার কাজের জন্ত বিt্যালয় স্বর্ণপদক পাইয়াছে। শ্ৰীযুক্ত কৃষ্ণ ও ঐযুক্ত শৈলেন্দ্রনাথ দের কার্ঘ্য প্রশংসার সহিত উক্লিখিত হইয়াছে। বাঙ্গালোর প্রদর্শনীর সম্পাদক প্রিন্সিপ্যাল রায়চৌধুরীকে লিথিয়াছেন— - “Your exhibits have opened the eyes of man regarding the artistic works produced in 器 country and tempted me also to send one of my students to your care for a few months to get training in porcelain and inlay work, if you can kindly permit.” শ্রমিকদের মধ্যে চাঞ্চল্য বঙ্গে ও ভারতের অন্ত অনেক প্রদেশে শ্রমিকগণ ধৰ্ম্মঘট করিয়া এবং অন্ত নানা প্রকারে নিজেদের অসন্তোৰ জ্ঞাপন করিতেছে। তাহদের অসত্তোন দূর করিবার একমাত্র বৈধ উপায় গুলিনিক্ষেপও অবলম্বিত इहै४itछ्, কিন্তু এই অমোঘ ঔষধেও রোগের শান্তি হইতেছে না। ধনিক ও ধনিকদের বন্ধু গবন্মেণ্ট ইতিহাস ভুলিয়া যাইতেছেন। কোন দেশের লোক যতই কেন দুৰ্ব্বল, অজ্ঞ, ছত্রভঙ্গ হউক না, তাহাদের বল, জ্ঞান ও দলবদ্ধতা বৃদ্ধি পাইয়া তাহাদের স্তায্য দাবীর জয় হইবেই হইবে। অতএব, বিদ্বেষ ও তিক্তত উৎপাদন না করিয়া, জ্ঞাতসারে বা অজ্ঞাতসারে রক্তপাতের আয়োজন না করিয়া, ভায়সঙ্গত ভাবে শ্রমিকদের অসন্তোষ দূর কয় উচিত। যাহাদের শ্রমে ধনিকরা ঐশ্বৰ্য্যশালী হইতেছেন ও বিলাস সম্ভোগ করিতেছেন, তাহারা পশুর অধম জীবন যাপন করিবে, পশুর মত কেবল গ্রাসাচ্ছাদন পাইবে, ইহা छांया नtइ । श्रांशकब्र शृंश, निभ ७ जांनन शांtउब्र অবসর, যথেষ্ট খাদ্য ও বক্স, রোগে চিকিৎসার সুবিধা, সস্তানগণকে পালন করিয়া শিক্ষাদানের সুযোগ, প্রভৃতি সুবিধা অষ্ঠ মানুষদের মত শ্রমিকদেরও প্রাপ্য। এই প্রাপ্য তাহাদিগকে দিবার জন্ত সকল দেশের ধনিক ও গবন্মেষ্ট সমূহের তৎপর হওয়া কর্তব্য। কিন্তু অনেক দেশেই তাহারা যেন, “আমাদের দিনটা ত কোন প্রকারে কাটিয়া যাইবে, তাহার পর আমুক না প্রলয়”, এই নীতির অনুসরণ করিয়া চলিতেছেন। বৰ্ত্তমান সময়ে পৃথিবীয় অনেক দেশে যে প্রভূত ঐশ্বৰ্য্য ও ঘোর দারিদ্র্য পাশাপাশি রহিয়াছে, তাহাঁতে ধনিক ও শ্রমিকের সহযোগিতার উৎপাদিত ধনের বণ্টন প্রথা ষ্টায়ামুসারী নহে বলিয়া বুঝা যাইতেছে। সকল ধনিক যে ইচ্ছাপূৰ্ব্বক জ্ঞাতসারে শ্রমিকদিগকে বঞ্চিত করেন, তাহা নহে ; অনেকেই প্রচলিত প্রথার দাস, গতানুগতিকের অনুসরণ করেন। কিন্তু ইহা সাধারণতঃ সত্য, যে, জ্ঞাতসারেই হউক বা অজ্ঞাতসারেই হউক, অপরকে বঞ্চিত না করিয়া কেহ প্রভূত ধনশালী হইতে পারে না। এই হেতু কোনও চিন্তাশীল ব্যক্তি ধনী হইয়া উঠিলে তাহ। তাহার অনুতাপের কারণ হওয়া উচিত। শ্রেমিকদের জন্য রুশিয়ার সাহায্য বর্তমান সময়ে ভারতবর্যের শ্রমিকের প্রায় সবাই নিরক্ষর ও অজ্ঞ। তাহাদের স্বয়ং দলবদ্ধ হইয়া সুশৃঙ্খল ভাবে শ্রমিকসংঘের কাজ চালাইবার ক্ষমতা নাই। এই জন্ত তাহদের অশ্রমিক শিক্ষিত নেতার প্রয়োজন আছে। এই নেতাদের দায়িত্ব খুব গুরুতর। বিশেয বিবেচনা না করিয়া, বিশেষ ভাবে প্রস্তুত না হইয়া, ধৰ্ম্মঘটের সময় গ্রাসাচ্ছাদনের বম্বোবস্ত না করিয়া তাহাদিগকে ধৰ্ম্মঘটে প্রবৃত্ত করা অনুচিত। শ্রমিকদের নিজের প্রদত্ত চাদ হইতে স্থঃ একটি ধৰ্ম্মঘট ফও সৰ্ব্বদা থাকা উচিত। তাহারা অনেকে যে মজুরী পায়, তাহা হইতে চাদ দেওয়া দুঃসাধ্য জানি ; কিন্তু ধনিকদের নিৰ্ম্মম নিষ্পেষণ হইতে তাহাদিগকে উদ্ধার করিবার জন্ত ধৰ্ম্মঘট ঘোষণা করাইয় তাহাদিগকে ভিক্ষুকে পরিণত করাও উচিত নছে । একটা কথা উঠিয়াছে, যে, ধৰ্ম্মঘটকারী শ্রমিকদের জন্ত রুশিয়ার টাকা লওয়া উচিত কি না। আমাদের বিবেচনায় কি রুশীয়, কি ব্রিটিশ, কি অন্ত বৈদেশিক শ্রমিকসংখ, কাহারও নিকট ভিক্ষা করা জাতীর আত্মঘস্থানের হানিকর । আপনা হইতে টাকা আসিলে লওয়া যাইতে পারে। উহ