পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“সত্যমৃ শিবম্ সুন্দরমূ” “নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ” २vनं छांभं । ১ম খণ্ড শ্রাবণ, ১৩৩৫ { ৪র্থ সংখn অরবিন্দ ঘোষ ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেক দিন মনে ছিল অরবিন ঘোষকে দেখবো। সেই আকাক্ষা পূর্ণ হ’লো। তাকে দেখে যা আমার মনে জেগেছে সেই কথা লিখতে ইচ্ছা করি। খৃষ্টান শাস্ত্রে বলে বাণীই আদ্য শক্তি। সেই শক্তিই স্বষ্টিরূপে প্রকাশ পায়। নবযুগ নব স্বষ্টি, সে কখনো পঞ্জিকার তারিখের ফর্দ থেকে নেমে আসে না। যেযুগের বাণী চিন্তায় কৰ্ম্মে মামুষের চিত্তকে মুক্তির নূতন পথে বাহির করে তাকেই বলি নব যুগ। আমাদের শাস্ত্রে মন্ত্রের আদিতে ওঁ, অস্তেও ওঁ । এই শম্বটিকেই পুর্ণের বাণী বলি। এই বাণী সত্যের অয়মহং ভো-কালের শখ কুহরে অসীমের নিশ্বাস। ফরাসী রাষ্ট্র-বিপ্লবের বান ডেকে যে-যুগ অতল ভাবসমুদ্র থেকে কলশৰে ভেসে এলো তাকে বলি যুরোপের এক নব যুগ। তার কারণ এ নয়, সে দিন ফ্রান্সে যার পীড়িত তারা পীড়নকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই বাধালে। তার কারণ সেই যুগের আদিতে ছিল বাণী। সে-বাণী কেবল মাত্র ফ্রান্সের আগু রাষ্ট্রক প্রয়োজনের খাচায় বাধা খবরের কাগজের মোড়কে ঢাকা ইস্কুল বইয়ের বুলি আওড়ানো টিয়ে পাখী নয়। সে ছিল মুক্তপক্ষ আকাশবিহারী বাণী ; সকল মানুষকেই পূর্ণতর মনুষ্যত্বের দিকে সে পথ নির্দেশ ক’রে দিয়েছিল। ७कन इंगिब्र उtषांश्नब्र पूङ श्णिन भारॆनैौनि, গারিবাডি। তার যে-মন্ত্ৰে ইটালিকে উদ্ধায়ক রূলেন সে ইটালির তৎকালীন শত্রু বিনাশের দ্রুত ফলদায়ক মারণ উচাটন পিশাচ মন্ত্র নয়, সমস্ত মানুষের নাগপাশ মোচনের সে গরুড় মন্ত্র, নারায়ণের আশীৰ্ব্বাদ নিয়ে মর্ত্যে অবতীর্ণ। এইজন্তে তাকেই বলি বাণী। আঙ্কুলের আগায় যে স্পৰ্শবোধ তার দ্বারা অন্ধকারে মানুষ ঘরের প্রয়োজন চালিয়ে নিতে পারে। সেই স্পৰ্শবোধ তারই নিজের। কিন্তু স্বর্ঘ্যের আলোতে নিধিলের যে স্পৰ্শবোধ