পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা] ময়মনসিংহের পল্লী-কবি কঙ্ক ہبہ۔ --s-~ ۔ ●及@ هيمنعيمه গানে খুজিয়া পাইতেছি না। এক মাত্র নামেই তাহनिर्णयक जयब्रङ्ग गांन कब्रिब्रांयह । कवि-कङ्कडेtअब्र शप्ठ পড়িয়া লীলার বারমালীর ঐতিহাসিক অংশটুকু কতখানি অবিকৃত রছিয়াছে, এক্ষণে আমরা তাহার কথা কিছুই বলিব না। সংক্ষেপতঃ উপাখ্যান-ভাগের আলোচনা করিব । বারমসীতে লীলা ও কঙ্কের অাখ্যান এই আখ্যান-ভাগে শৈশবের খেলা-ধূলা সম্বন্ধে কবিগণ স্বল্প কথায় ই-একটি মধুর চিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন, তাছার তাব মাধুর্ঘ্য দেখাইবার লোভ আমরা সংবরণ করিতে পারিলাম না । ऐश्रृथ्व লীলা কঙ্কের বাল্য-সঙ্গিনী । কঙ্ক গরু চরাইয়া আসিত-লীলা শীতল জল মিষ্ট অভ্যর্থনা লইয়া তাহার আগমন-প্রতীক্ষায় দাড়াইয়া থাকিত। সরলস্বভাব বালিকা তালের পাখা দ্বারা কঙ্ককে বাতাস করিত। রোদের বেলায় কঙ্ককে ধেনু চরাইতে মানা করিত ! জাপ্রম-ধেমু মুরভীর জন্ত ভাতের ফেন লইয়া দঁাড়াইয়া দাড়াইয় তাহার কোমর ধরিয়া গিয়াছে বলিয়া কঙ্ককে বাহিরে রাগ দেখাইয়া তিরস্কায় করিত—তার পরক্ষণেই আবার সেই মুগ্ধ বালিকা কঙ্কের গলা জড়াইয়া ধরিয়া তাহার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিত। কঙ্ক ধেন্থ চরাইতে যাইত, লীলা একাকিনী কুটীর-প্রান্তে বসিয়া আপন মুখ-দুঃখের স্মৃতিটি ভুলিয়া কেবলি সেই অনাথ বালকের কথা ভাবিত। এসংসারে ত কঙ্কের জাপন বলিবার কেহ নাই । যখনই লীলা কঙ্কের অতীত জীবনের কথা তাধিত, তখনই তার নিজের অজ্ঞাতসারে দুই চোখ জলে ভরিয়া উঠিত। কুটীয়-প্রান্তে সেই বালিকা বাষ্পशंगभंनकté शांहिङ । “নাছি মাতা নাছি রে পিতা, নাহি বন্ধু ভাই । এমতি অভাগা করি স্থজিলা গোলtঞ । কেমন সে বিধাতারে জানি পাষাণে বাঙ্কা হিয়া । ब्राङब्र मां **वांण कब्रि क्षिण छांनॉरेब्र! ।” প্রাণের সমস্ত স্নেহটুকু এইরূপে কঙ্কের উপর চালিয়া সেই সমন্থঃখভাগিনী বালিকা নিজের মাতৃশোকটি পৰ্য্যস্ত ভুলিতে, চেষ্ট পাইণ্ড। লীল বুৰিত এ সংসারে কন্ধের আপনার AMAMeeAMAMMeMMMMAMAAA AAAASAAAA বলিবার আর কেউ নাই-কক ভাবিত এসংসারে মুখহঃখের সঙ্গিনী আর-একজন আছে-পে, লীলা। ’ tर्शवान - এইরূপে দিন যাইতে লাগিল। লীলা বাল্য কৈশোর ছাড়াইয়া যৌবনে পদার্পণ করিতেছিল। আর কয় ? কঙ্কও এখন আর বালক নহে। সে তাহার গুরুর নিকট হইতে যথাবিধি শাস্ত্র অলঙ্কার শিক্ষা করিয়াছে । “পুরাণ সংহিতা আদি হরেক প্রকার, मिथिङ्गद्दइ झुथोििश् सिक्क छलकोन्न ।” ?ीछान्न आोभन ७ कgकृङ्ग शैौक्राञङ्५ অতঃপর কঙ্কের জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায় আরম্ভ । এই অধ্যায়ে মুসলমান পীরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ ও তাহার নিকট গোপনে দীক্ষা গ্রহণ। যবন-পীরের সঙ্গে মিলন; কন্ধের সাধারণ জীবন-ধারা গঙ্গাসঙ্গম তুল্য। কেন না এই পীরই কঙ্ককে সত্য পীরের পাগলী বা বিদ্যাল্পনার লিখিতে প্রবুদ্ধ করেন। বিদ্যামুন্দর রচিত হইলে কঙ্কের যশ বেলফুগের সুমিষ্ট গন্ধের স্তায় চারিদিকে ব্যাপ্ত হইয়া উঠিল। হিন্দু-মুসলমান উভয় সমাজেই তাহার সমান প্রতিপত্তি। কারণ, এই সত্যপীর উভর সমাজেরই দেবতা । এই সময় পণ্ডিতগণ কঙ্ককে সমাজে তুলিয়া লইবার জন্ত ধিলক্ষণ চেষ্টা পাইতে লাগিলেন এবং স্বপক্ষে বিশেষ করিয়া দলবল জুটাইয়া তুলিলেন । কিন্তু প্রতিপক্ষ দল আপত্তি তুলিল, কঙ্ক চণ্ডাল বালক, সে জাশৈশব চণ্ডালের অন্নে প্রতিপালিত। কিন্তু গর্গের অসামান্ত পাণ্ডিত্যপ্রতিভার কাছে পরাজিত হইয়া, তাহার রটাইয়া দিল যে, কন্তু শুধু চণ্ডাল নর সে মুসলমান পীরের নিকট দীক্ষিত— সুতরাং মুসলমাল । এই আপত্তি যখন গর্গের অনন্তসাধারণ বিচার-শক্তির প্রভাবে ভাসিয়া গেল তখন প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রতিপক্ষ দল ঘোষণা করিল গর্গের কুমারী কঙ্গ লীলা কঙ্কের প্রতি আসক্ত, শুধু ज्राहे नग्न क्क भान श्रश्ब्लि, बैंनै दाँबाहेका সেই জনাম্রাভযৌবন কুলপুষ্পরূপিনী গৰ্গ-তুহিতার ধর্শ্বনাশ করিয়াছে । গর্গের অপ্রকৃতিস্থত। बाश्रिद्रब्र “हे जनब्रव कक अथवा जैौण ¢रूहहे ठषन