পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

હરક - প্রবাসী—শ্রাবণ, ులిరిఁ وهمه آلا واقق مهراه ] স্থঃখ, জল, যন্ত্রণ, পাপ, তাপ, চিন্তা, অচিন্ত, যা-কিছু সমস্ত। আজ হইতে গৰ্গ-মুক্ত পুরুষ। - কঙ্কের জন্বেষণ কঙ্ককে নিষ্পাপ জানিয়া গৰ্গ তখন বিচিত্র ও মাধব নামক "দুই অনুগত শিষ্যকে তাহার অন্বেষণে প্রেরণ করিলেন। বিচিত্র ও মাধব চলিয়া গেল। - . বারমাসী তারপর বারমাসী আরম্ভ। কঙ্কের নিরুদ্দেশের পর বিরছিনী লীলার কি ভাবে জীবন কাটিতেছিল, কবি বারমাসীতে বর্ণনা করিয়াছে। সঙ্গে সঙ্গে যড় ঋতুর ছয়টি মুক্তি জীবন্ত ভাবে আমাদের চক্ষের সম্মুখে আঁকিয়া ধৰিয়াছেন। এই সুদীর্ঘ বারমাসী তুলিয়া দেখাইবার স্থানাভাবে আবখকও নাই। যিনি ইহার ভাবমাধুৰ্য গ্রহণে ইচ্ছুক তিনি মূল গ্রন্থ পাঠ করিতে পারেন। আমরা স্থানাস্তরে এ সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করিব । সবশেষ এইরূপে পূর্ণ একবৎসর যায়, কন্ধের কোনো সন্ধান পাওয়া গেল না । ব্যর্থ মনোরথে বিচিত্র ও মাধব দুইবার ফিরিয়া আসিল । নিরাশায় বুক ভাঙ্গিয়া পড়িল। লীলা سمـاة هناك “হেমন্ত চলিয়া যায় শীত আইসে যুরে— জাইঞ্চল পাতিয়া লীলা গুয়ে ভুয়ের পরে। 豪 彎 攣 發籍 攣 攣 এইত না ছিল লীলার সোনার যৌবন, হেমন্ত নিয়ারে যেমন পুড়ে পদ্মবন। १छग्नि छब्रछ औजांब्र औषण ८क**ांनं । cन ८क* रॐकारेब्रॉइड्रेल छांडूळौब्र औi" " একদিন বঙ্ক দৈবাৎ গৃহে ফিরিল বটে—তখন গর্গ প্রাণাধিক দুহিতাকে চিতাশায়ী করিয়া প্ৰজলিত কাঠখণ্ড হাতে চিতা প্রদক্ষিণ করিতেছিলেন। অতঃপর সশিষ্য গর্গের অগস্ত্যযাত্রা— “সঙ্গে লয়ে অনুগত শিল্প পঞ্চজম, সংসার তেয়াগি গেল জন্মের মতন ॥ ואןדי אffs লীলার বারমালী, কবি-চতুষ্টয়ের হাতে পড়িয়া, বিভিন্ন শাখায় রূপান্তরিত হইয়াছে। আমরা এক্ষণে তৎসম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করিব। কবিগণের এই স্বাধীন বিহারে লীলার জীবনধারা বিভিন্ন পথে প্রবাহিত হইয়াছে। शैौणांब्र खैब्रिषिच् चांठांदिक यब्र१-क्रिय जशिष्ठ कब्रिब्रांtइन দামোদর দাস। কিন্তু অন্ত জন, অনেক দূর প্রায় শেষ পৰ্য্যন্ত পুৰ্ব্বকবির পথ অনুসরণ করিয়া ভিন্ন পথে চলিয়া शिबांरश्न। ७हे नाथांब गैौणांब्र नृङ्गा जत्रांडांबिक, क्लूि তাহ আরও করুণ মৰ্ম্মস্পর্শী। দেখিতে পাই বিরছিণী লীলা প্রিয়তমের নিদারুণ বিরহযন্ত্রণ সহ করিতে না পারিয়া ঘামনা লতা”র সাহায্যে উদ্বন্ধনে প্রাণত্যাগ করিয়াছে । “ডালেতে আছিল বান্ধ বামুনার লতা। দাড়াইয়া দেখিছে লীলা মুখে নাই কথা । ভাবিয়া চিন্তিয়া কছা কি কাম করিল, শুক্‌না ঘামুনা লতা গলায় বাধিল।” লীলায় এই অস্বাভাবিক মরণ-চিত্র যিনি অঙ্কিত করিয়াছেন, তিনিও কবি । কবিত্ব-সম্পদ তাহারও যথেষ্ট-ছিল। নীরব নৈশ প্রকৃতির সঙ্গে মিশাইয়া মিশাইয়। এই অস্তমিতা মুক-বিরহিণীর চিত্রটি অতি সাবধানেই অঙ্কিত করিয়াছেন। স্বপ্ত জগৎ-নদী ঢেউশূন্ত-মাঝি-মাল্লাগণ এই মাত্র বাউল গান ছাড়িয়া নিদ্রার ক্রোড়ে মাথা পাতিয়াছে । গাছের পাতা একটিও কাপে না । লীলা তখন ধীরে ধীরে নদীর পাড়ে আসিয়া পড়িল । তার চক্ষু ফুটি শুষ্ক দুঃখের জলন্ত অগ্নিশিখা,নীরব সহিষ্ণুতার প্রগাঢ় ধূম্ৰপুঞ্জে আচ্ছাদিত রহিয়াছে । “চত্র তারা গণে কষ্ঠা কাইপা সাক্ষী করে— . মুখে শব্দ নাহি কস্তার চক্ষে নাহি জল, দেবতার কিরপা মাগে কঙ্কা পাতিয়া জাইঞ্চল। তারপর সবশেষ তৃতীয় কোনো মিলন-প্রিয় ৰবি। এই ব্যক্তি বহুদূর পর্য্যস্ত সঙ্গীর অনুসরণ করিয়াছিলেন । শেষে বোধ হয় লীলার শোচনীয় অকালমৃত্যু তাহার প্রাণে বরদাস্ত হইল না । তিনি গর্গের জ্ঞান-মন্ত্র-বলে তাহাকে পুনৰ্জ্জীবিত করিয়া বেশ করিয়া কঙ্কের সঙ্গে घब्र-नश्नांब्र गांठाहेब्र निब्रांप्रुन । ५हे शङिब्र प्लांबाँ আধুনিক ও বিশেষত্ববর্কিত । গীতির শেষাংশে এতদঞ্চলের একজন ধনবান ব্যক্তির প্রশংসা-গীতি জুড়ির দিয়া আত্ম-প্ৰসাদ লাভ করিয়াছেন। ছয় ত সময়ে উক্ত दाकि चाँच्न कति खेत्रकृएछ इहेब्रा कोकिएदन !