পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা] بی سیمیار کم ۹ به ५काँडे यांझ्ष cवां★-म९ण कब्रेिब्रा नां७ ब्रांषिङ, ठांश इश्tण७ विनिनरक ८न-इtण कृक्ष अडिशिद्ध कवि८ठ পারিত কি না সন্দেহ। কিন্তু ইহাকে ব্যথা দিতে তাহার সমস্ত মন পীড়িত হইয়া উঠিতে লাগিল। তবু না বলিয়া উপায় নাই। কিন্তু ইহার পর তাহারও এখানকার বাস উঠিল, তাহ সে বুঝিতেই পারিল। বিপিনের দিকে চাছিতে সে পরিল না । মাথা তেমনি নীচু করিরাই বলিল, “আপনাকে চিরকাল বন্ধু ব’লেই জাম্ব, তার বেশী কিছু দেবার ক্ষমতা আমার নেই।” বিপিনের মুখ একেবারে ফ্যাকাশে হুইয়া গেল । কয়েক মিনিট সে চুপ করিরাই রছিল, কেবল বেতের চেয়ারখানা তাহার বলিষ্ঠ মুষ্টির পীড়নে মড়মড় করিয়া উঠিল। তাঙ্কার পর হঠাৎ সে সিড়ি দিয়া নামিয়া নীচে চলিয়া গেল । কৃষ্ণ তাড়াতাড়ি নিজের ঘরে চলিয়া আসিল । বিছা মায় উপর উপুড় হইয়া পড়িয়া উচ্ছসিত ক্ৰন্দন রোধ করিবার চেষ্টা করিতে লাগিল। কিন্তু কেন যে এই অশ্রুপাত, তাহ জিজ্ঞাসা করিলে সে বলিতে পারিত না । আর একজনকে ব্যথা দেওয়ার ব্যথা ও ত কম নয় । তাহার উপর নিজের নিঃসঙ্গ ম্লেছপ্রেমহীন জীবনের দুঃখ ও আজ যেন পথ পাইয়া চোখের জলের ভিতর দিয়া গলিরা পড়িতেছিল। কতকক্ষণ যে সে এইরকম ভাবে পড়িরা ছিল, তাহার ঠিকানা নাই। হঠাৎ বাহিরের দরজার করাঘাতের শব্দে তাহার চেতনা ফিরিয়া আসিল । দরজা খুলিয়া দেখিল, কেহ নাই, কেবল একটা চিঠি পড়িয়া আছে। সিড়িতে তখনও পায়ের শব্দ শোনা যাইতেছে । - চিঠিটা খুলিয়া পড়িল। কোনো সম্বোধন নাই, কেবল করেক লাইন লেখা। "আমার মনে হয়েছিল, আমার আশা আছে, তাই অতটা সাহস করেছিলাম। যদি অষ্ঠায় ক'রে থাকি, ক্ষমা করবেন। আমি আর দু-তিন দিন মাত্র এখানে জাছি ; সুতরাং আপনার বেশী অম্বুবিধা কিছু হবে না। এ কথা জার-কেউ না জানলে ভাল। দুঃখ সদ্ধ করতে পারি, কিন্তু দুঃখের অপমান সহ করতে পার্ব मां । । - বিপিন।” ফকার চোখ দিয়া জাবার জল গড়াই পড়িল। مه-سونه | পরস্কৃতিক AMAM MMAMMMAAAASASASS ( २२ } * ভীমুমতী আস্তে আস্তে সারিয়া উঠতেছিলেন। তবে ডাক্তার তাহাকে এখনও হাটিয়া চলিয়া বেড়াইবার অল্পমতি দেন নাই। ঘরের ভিতরেই সোফা বা ইজি চেয়ারে মাঝে মাঝে তিনি উঠিয়া বসিতেন, কথাবার্তা বেশী কিছু বলা বারণ ছিল এবং কথা বলিবার লোকও বিশেষ কেহ ছিল না। সুধীর অবগু প্রায় সমস্তদিনই মায়ের কাছে কাটাইত, কিন্তু সেও কথাবার্তা বেশী বলিত না। বলিতে গেলেই কোন কথা উঠিয়া পড়িবে, তাহা তাহার জানা ছিল, এবং ইহাতে ভানুমতীর খানিকটা উত্তেজনা হওয়া অনিবাৰ্য্য। তাহার শীঘ্র শীঘ্ৰ সারিয়া ওঠা এখন একাত্ত আবখ্যক, তাহা না হইলে এই অপরিসীম জটিলতার অবসান ঘটিবায় সম্ভাবনা নাই । স্ববারের দিনগুলি কাটিতেছিল অদ্ভুতভাবে। তাহার সমস্ত অস্তিত্বটাই যেন স্বপ্ন হইয়া উঠিয়াছিল। সে সুবীর, অথচ সে সুবীর নয়। সে বাহ-কিছুর সঙ্গে নিজের জীবনকে এতদিন একত্রে গাথিয়া চলিয়াছে, সে সকলই হঠাৎ তাহার জীবন হইতে খসিয়া পড়িয়াছে । জন্মের সম্পর্কে যাহাদের সে আত্মীয় বলিয়া জানিত এখন তাহার তাহার কেহ নর, নিজেকে যে ভবিব্যতের তিতর চিরদিন সে কল্পনা করিয়াছে, সেটা হঠাৎ আকাশ-কুমুমের মত শূন্তে মিলাইয়া গিয়াছে। মহা ধনবান ভূস্বামী হইতে একেবারে নাম-বংশ-পরিচয়হীন দরিদ্রের অবস্থার আসিয়া দাড়াইতে তাহার মনেও অত্যস্ত আঘাত লাগিয়াছিল । তাহার কোনো অপরাধ ইহার ভিতর নাই, কিন্তু দৈবের চক্রান্তে সে এমন স্থানে আসিয়া পড়িয়াছে যাহা অনেকের কাছেই হস্তঞ্চর মনে হইবে। ইন্দ্র কয়েক দিন পূৰ্ব্বে একরাত্রির জন্ত আকু হাসানের মত সম্রাটু হইতে চাহিয়াছিল, তখন সে জানিত না যে, তাহার নিজের অবস্থাই জাবু-হাসানের মত। এক রজনীর পরিবর্তে তাগ্য তাঁহাকে বেশী কিছুদিন রাজত্ব করিতে দিয়৷ হঠাৎ চরম রিক্ততার মধ্যে ফেলিয়া নিজের নিষ্ঠুর পরিহাসবৃত্তি চরিতার্থ করিতেছে। যাহ-কিছু ^^-v**^^^^ পরিচিত, সমস্তকে জীবন হইতে একেবারে বাড়িয়া ফেলিতে পারিলে হয়ত তাহার মনে একটু শান্তি শাসিত। কিন্তু