পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] AA AMAMAMAEAAA S নারীদের শরীরচচ্চ1, বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের ডাক্তারী পরীক্ষা করা প্রভৃতি অনেকগুলি প্রয়োজনীয় প্রস্তাব সন্মিলনীতে গৃহীত হইয়াছিল এবং ভারতীয় বালিকাদের জন্ত বাধ্যতামুলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন, নারীশিক্ষালয়ে কারুশিল্প, গৃহশ্ৰী-সৌষ্ঠব শিক্ষা ও গৃহস্থালীর কাজ শেখানে এবং স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে স্ত্রীলোকের উপযুক্তসংখ্যক প্রতিনিধি প্রেরণের প্রয়েজনীয়ত। উল্লেখ করিয়া “নারীদের দাবী” নামক একখানি নিবেদনপত্র পেশ করা হইয়াছিল। সভায় ভারতে স্ত্রী-শিক্ষা-বিস্তারকল্পে একটি অর্থভাণ্ডার স্থাপনের প্রস্তাবও शृशैउ झग्न এবং সেই উদেখে ৩০ হাজার টাকা সংগৃহীত হয়। সন্মিলনীতে গৃহীত নিম্নলিখিত প্রস্তাব দুইটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য — - ** गभिशनौ शौ-निक (करज বাল্য-বিবাহের কুফল সম্বন্ধে সম্পূর্ণ সজাগ এবং অপরিণত বয় বালক-বালিকার সন্তানের হওয়াকে ভয়ঙ্কর নিন্দনীয় বলিয়া মনে করেন। স্বতরাং ন্মিলনী ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভা ও প্রাদেশিক আইন সভাসমুহকে অনুরোধ করিতেছেন যে তাহারা যেন বরোদ, মহীশূর, রাজকোট, জীৱ, গোলাল,ইন্দোর, লিদি এবং বুদী প্রভৃতি দেশীয় রাজ্যগুলির অনুকরণে আইন করিয়া বালক-বালিকার বিবাহের বয়স বেশী করিয়া " | এই সম্মিলনী দাবী করিতেছেন দে আইন করিয়া বালকు ស្គ সুনিতম বয়স যথাক্রমে ২১ ও ১৬ বৎসর করা নিষেধ gಳ್ತ রার সাহেব হরবিলাস সর্দার বালাবিবাহ সভার স্বচক আইন প্রণয়নের সাধু প্রচেষ্ট সমর্থন করেন। কিন্তু ఫీt s o ণে ঐ আইনের খসড়াতে বালক-বালিকা বিবাহের বয়স ई ২ বৎসরের পরিবর্ত্তে সভার গৃহীত প্রস্তাবানুগামী করা হউক। এই সন্মিলনী গত বৎসরের তার এবৎসরও ডাঃ স্তার হরি সিং *** গরবাস-সম্মতি আইনের খসড়া সমৰ্থন করতেন। সন্মিলনীর উদ্যোক্তাগণ এই झईछि श्रदश «थाब्रांछनैौग्न ** गडब*ॉन कब्रिबाहे गरुडे इन नहैि। जांनात्र নিখিল-ভারত স্ত্রী-শিক্ষা সম্মেলন মিসেস হামিদ আলী ( বামে), ¢ፃ AMAAAA শ্ৰীমতী সরোজিনী নাইডু ও মিসেস কাজিনস (মধ্যভাগে) প্রভৃতি প্রতিনিধিগণ কথা তাহারা এই সম্পর্কে জনমত গঠন করিতে ও শাসনকর্তাদের সহানুভূতি লাভের জন্য চেষ্টিত হইয়াছেন। তাহারা বুঝিয়াছেন যে সরকারের সহানুভূতি ও দেশের নেতাদের—বিশেষ করিয়া সংরক্ষণশীল নেতাদের—সমর্থন না পাইলে ঐরুপ আইন পাশ হইতে পারে না। তাই সন্মিলনীর অধিবেশন শেষ হইলে মান্দীর রাণী সাহেবার নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল বড়লাটের সহিত সাক্ষাৎ করিয়াছিলেন। প্রতিনিধি দল সভায় গৃহীত প্রস্তাব দুইটি আলোচনা করিয়া একটি নিবেদনপত্র পাঠ করেন, তাহাতে বলা হয় যে, যে সমিতির পক্ষ হইতে র্তাহারা এখানে আসিয়াছেন তাহাতে ভারতের সমস্ত প্রদেশ হইতে প্রায় ২০eশত প্রতিনিধি যোগদান করিয়াছিলেন । যাহাতে ভারতের কোথাও বাল্য-বিবাহরূপ কুপ্রথা আর না থাকিতে পারে তজ্জন্ত উক্ত সমিতি প্রবল আন্দোলন চালাইতে সঙ্কল্প করিয়াছেন, কারণ, তাহারা মনে করেন যে যত দিন পর্য্যস্ত আইন প্রবর্তন করিয়া ইহার সম্পূর্ণ উচ্ছেদ সাধন না হইবে ততদিন দেশে স্ত্রীশিক্ষার প্রসার হইবে না। উক্ত আবেদন-পত্রের একস্থানে বলা হইয়াছে – “আমরা জানি যে আপনার কাজ অনেক বেশী এবং সময় অতি