পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૯૦ ની প্রবাসী—ভান্দ্র, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড BBS BD DDDBS BBBBBBBD DBB BB BBB DDBBB BB BBB SBBBBBB S কাছে সময় থাকতে বলে রাখা ভালো, মতটা আমার নয়। - S BDD BBBS BBB BB BBBS BBB BBB BBS BB BBS BB BBBBB ওমৃরাও লেয়, যারা নিজের মন রেখে চলে, ষ্টাইল তাদেরই। আর যারা আমলা দলের, দশের মন রাখা স্বাদের ব্যবসা, ফ্যাশান তাদেরই। বঙ্কিমী ষ্টাইল বঙ্কিমের লেখা বিষবৃক্ষে বঙ্কিম তাতে নিজেকে মানিয়ে নিয়েচেন,—বঙ্কিমী ফ্যাশান নসিরামের লেখা “মনোমোহনের মোহন বাগানে”, নসিরাম তাতে বঙ্কিমকে দিয়েচে মাটি করে। বারোয়ারি তাবুর কানাতের নীচে ব্যবসাদার নাচওয়ালীর দর্শন মেলে, কিন্তু শুভদৃষ্টিকালে বধুর মুখ দেখবার বেলায় বেনারসী ওড়নার ঘোমটা চাই । কানাৎ হোলো ফ্যাশানের, আর বেনারসী হোলে ষ্টাইলের, বিশেষের মুখ বিশেষ রঙের ছায়াং দেখ বার জন্তে । অমিত বলে, হাটের লোকের পায়ে-চলা রাস্তার বাইরে আমাদের পা সৰ্বতে ভরসা পায় না ব'লেই আমাদের দেশে ষ্টাইলের এত অনাদর। দক্ষযজ্ঞের গল্পে এই কথাটির পৌরাণিক ব্যাখ্যা মেলে। ইন্দ্রচন্দ্রবরুণ একেবারে স্বর্গের ফ্যাশান-হ্রস্ত দেবতা, যাজ্ঞিকমহলে তাদের নিমন্ত্রণও জুট্ৰত। শিবের ছিল ষ্টাইল, এত ওরিজিন্তাল, যে, মন্ত্রপড়া যজমানেরা তাকে হবাকব্য দেওয়াটা বে-দস্তুর বলে জানত । অক্সফোডের বি-এর মুখে এ সব শুনতে আমার ভাল লাগে। কেননা, আমার বিশ্বাস, আমার লেখায় ষ্টাইল আছে—সেইজন্তেই আমার সকল বইয়েরই এক সংস্করণেই কৈবল্যপ্রাপ্তি, তারা "ন পুনরাবৰ্ত্তস্তে ।” আমার খালক নবকৃষ্ণ অমিতর এসব কথা একেবারে সইতে পারত না—বলত, “রেখে দাও তোমার অক্সফোর্ডের পাস ।” সে ছিল ইংরেজি সাহিত্যে রোম-হৰ্ষক এম্-এ ; তাকে পড়তে হয়েচে বিস্তর, বুঝতে হয়েচে অল্প । সেদিন সে আমাকে বললে, “অমিত কেবলি ছোট লেখককে বড়ো করে, বড়ে লেখককে খাটো করবার জন্তেই। অবজ্ঞার ঢাক পিটোবার কাজে তার সখ, তোমাকে সে করেচে তার ঢাকের কাঠি।” দুঃখের বিষয়, এই আলোচনা-স্থলে উপস্থিত ছিলেন আমার স্ত্রী, স্বয়ং ওর সহোদর। কিন্তু পরম সন্তোষের বিষয় এই যে, আমার গুলিকের কথা তার একটুও ভাল লাগেনি। দেখলুম, অমিতর সঙ্গেই তার রুচির মিল, অথচ পড়াশুনে বেশি করেননি। স্ত্রীলোকের আশ্চৰ্য্য স্বাভাবিক বুদ্ধি। o অনেক সময় আমার মনেও খটকা লাগে যখন দেখি, কত কত নামজাদা ইংরেজ লেখকদেরকেও নগণ্য করতে অমিতর বুক দমে না । তারা হোলো, যাদের বলা যেতে পারে, বহুবাজারে চলতি লেখক, বড়ো বাজারের ছাপমার ; প্রশংসা করবার জন্তে যাদের লেখা পড়ে দেখবার দরকারই হয় না, চোখ বলে গুণগান করলেই পাসমার্ক পাওরা যায়। অমিতর পক্ষেও এদের লেখা পড়ে দেখা অনাবশ্বক, চোপ বুজে নিজে করতে ওর বাধে না। আসলে, যার নামজাদ তার ওর কাছে বড় বেশী সরকারী, বর্ধমানের ওরেটিং-রুমের মতো ; আর যাদেরকে ও নিজে আবিষ্কার কল্পেচে তাদের উপর ওর খাসদখল, যেন স্পেশাল ট্রেনের সেলুন কামরা । জমিতর নেশাই হোলো ঠাইলে। কেবল সাহিত্য-বাছাই কাজে নয়, বেশে ভূষার ব্যবহারে। CC BBBB BBBBBB BB BBSBBBBB BBB C BBB BDDD DD DDS C BBBBB kBBBBB BBBS BBB BB DDB BB BBBS BBBBB BBB BBSBB DDD DBBB পরিপূঃ মুখ, মূৰ্ত্তিভর ভাবট, চোখ চঞ্চল, হাসি চঞ্চল, নড়াচড়া চলাফের চঞ্চল, কথার জবাব দিতে