পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—ভাদে, లిలి( [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড ব্যর্থ হয়। আমার মঙ্গল কোথায়, বিধাতাপুরুষই জানেন। जांशांद्र थङ कुर्डीश जांब्र शृथिवैौ८ङ नाहे " शरखाईब्र খামিল, সন্ন্যাসী স্থিরদৃষ্টিতে তাহার পানে চাছিলেন তারপর সহসা যজ্ঞেশ্বর দুই হাত দিয়া সন্ন্যাসীর প৷ . জড়াইয়া ধরিয়া উচ্চকণ্ঠে কছিল,—“অনেক আশা করিয়া আজ আমি তোমার কাছে আসিয়াছি। আমাকে তোমায় কৃপা করিতেই হইবে,—নহিলে ছাড়িব না -আমায় তুমি ফিরাইতে পারিবে না।” সন্ন্যাসী বলিলেন,—“তুমি কি চাও?” যজ্ঞেশ্বর কহিল,—“অর্থ। সম্পদ ! আমি শুনিয়াছি, আপনি ইচ্ছা করিলে অসম্ভবও সম্ভব করিতে পারেন । আপনার আদেশের উপর আমার জীবন-মরণ নির্ভর করিতেছে। অামি সম্পদ চাই,—সম্পদ !” তারপর নদীর পরপারে দৃষ্টি নিবদ্ধ করিয়া মৃদ্ধস্বরে কহিল,-“তুমি কি বুঝিবে, ঠাকুর । দারিদ্র্যের অসহনীয় পীড়ন কি ভয়ানক তা তুমি কি জানিবে ? তুমি সন্ন্যাসী, তুমি একক। তোমার কোন অভাবও নাই,—প্রয়োজনও নাই –একমাত্র আপনার ক্ষুন্নিবৃত্তি-তাহার জন্তও ' তোমাকে ভাবিতে হয় না। তুমি সংসারত্যাগী—পাচজনের চিন্তা ছাড়িয়া একজনের চিন্তু লইয়াই আছ। তুমি নিজের আত্মার উন্নতি লইয়াই ব্যস্ত! একমাত্র শিশুসস্তান যখন,— ওঃ ! স্বার্থপর সন্ন্যাসী। দারিদ্র্যের কি কঠোর নিষ্পেষণ ভূমি তার কি জানিবে ।” ধীরে ধীরে প্রকৃতিস্থ হইয়া যজ্ঞেশ্বর সন্ন্যাসীর পানে ফিরিয়া চাহিল। বলিল,--ই প্ৰভু! সম্পদ চাই। যৎসামান্ত নয়। যথেষ্ট নয়! অসীম ঐশ্বৰ্য্য ! যাহা অতিবড় কৃপণও জাগুণজ করিতে পারে না। যা জগতের কেহ কংবুও কল্পনাও আনিতে পারে নাই। অসীম সম্পদ 5ाहे ।” সন্ন্যাসী অনেকক্ষণ চুপ করিয়া রছিলেন। কোন দিকে তাহার দৃষ্টি ছিল,—তাহ জানিতে পারা যায় না। অন্ধকারে, তাহার মুখের ভাব কিরূপ তাহাও যজ্ঞেশ্বর দেখিতে পাইল না। অমাবস্তার কৃষ্ণ তমস্তারাশি তাঁহাদের চারিদিকে গাঢ় হইয়া উঠিল। যজ্ঞেশ্বর বসিয়া রছিল। अकांड निखरुडांब डिठब्र श्ब्रि उांशद्र बक्रन्थकरमब्र नच তাহার নিজের কাণেই অত্যন্ত সুস্পষ্ট হইয়া বাজিতে লাগিল । অবশেষে সন্ন্যাসী মুখ ফিরাইয়া কহিলেন,-“তুমি অসীম সম্পদই চাও ?” যজ্ঞেশ্বর কহিল,—*হঁ৷ ” সন্ন্যাসী বলিলেন,-“ভাল ! পার্থিব এবং আধ্যাত্মিক উভয় প্রকার সম্পদের চুয়ারই তোমার নিকট উন্মুক্ত রছিল। যেটা হইতে ইচ্ছ, অনন্ত ঐশ্বৰ্য্য আহরণ করিয়া লইয়া যাও ।” যজ্ঞেশ্বর ঠিক বুঝিতে পারিল না। একটু বিস্ময়পূর্ণ বিনয়ের স্বরে জিজ্ঞাসা করিল,-“বাবা, কি আদেশ করিলেন ?” সন্ন্যাসী সহজ করিয়া বলিলেন,—“আর্থিক অথবা পারমার্থিক, কোন প্রকার সম্পদ তুমি পাইতে ইচ্ছ কর ?” - আর্থিক অথবা পারমার্থিক ! নিশ্চয়ই যজ্ঞেশ্বর আর্থিকসম্পদের কথাই বলিয়াছিল । কিন্তু সন্ন্যাসী কি তাহ বুঝিতে পারেন নাই ?—তাই উভয় প্রকার সম্পদের কথাই ধরিয়া লইলেন, এবং উভয় দ্বারই যজ্ঞেশ্বরের সম্মুখে উন্মুক্ত করিয়া দিলেন ? _ যজ্ঞেশ্বর উত্তর দিল না। এতক্ষণ সে আর্থিক সম্পদের কথাই বলিতেছিল বটে, কিন্তু এখন আধ্যাত্মিক সম্পদের কথা শুনিবামাত্র বিদ্যুৎ চমকের মত আর-একটা কথা তাহার মনে পড়িয়া গেল। তাহার মাতামহ অসীম অধ্যাত্মসূস্পদে সম্পদশালী ছিলেন। মনে পড়িল, অতি শৈশবে, দাস-দাসী, আত্মীয়-পরিজন তাহার চারিদিকে নিয়ত গুনাইত,—“আমন দাদামহাশয়ের নাতি । উহাকে সংসারে বাধিয়া রাখা যাইবে কিসে ?” কতবার সেও মনে মনে স্থির করিয়াছে, তুচ্ছ সম্পদ পরিত্যাগ করিয়া দাদা शझां*८ग्नन्न भङ निङा जन्थ्टमब्र जकांtन यांच्च कब्रिtद । রাজরাজেশ্বরের অনস্ত অক্ষয় ভাণ্ডার লুণ্ঠন করিয়া লইয়া সস্তপ্ত মানবকে স্থই হাতে মুধা বিলাইবে। জাবার মনে পড়িল, পিসিমার মুখে শোনা তাহার বৃদ্ধ-পিতামহের কথা। সেই স্বনামধন্ত পুরুষের ঐশ্বর্ষের কথা প্রবাদের মত দেশ-বিদেশে ছড়াইয়া গিয়াছিল