৫ম সংখ্যা ] میر ویسکوییدهایی به معeeیج পূর্কের মত সরল হইয়াছে। সম্ৰাণী কোল হইতে মাথাটি অতি সন্তৰ্পণে নামাইয়। রাথিয়া বলিলেন -“ইহাকে ঘরে বিছানায় শোয়াইয়া দাও।” “সন্ন্যাসী চলিয়া গেল, সকলে সবিস্ময়ে বলাবলি করিতে লাগিল । কেক বলিল, “সাক্ষাৎ ধন্বন্তরি আসিয়া গিল্লি-মাকে আরোগ্য করিয়া গেলেন।” কেত বলিল, *ভগবান এমন সোনার সংসাবে কখনই এমন সব্বনাশ করিতেই পাবেন না, এখনও চন্দ্র স্বৰ্য্য উঠিতেছে।” বুদ্ধ কবিরাজ মহাশযেব মুখ হাসিতে ভরিয়া উঠিল । - “সন্ন্যাসী যখন বাহির হইয়া যান—একজন তাহাকে জিজ্ঞাসা কবিয়াছিল—“ঠাকুর, অপবাৰ লষ্টবেন না— আমাদের গিন্নিমা কি আপনার কেহ হন ?
- সন্ন্যাসী বলিয়াছিলেন—‘এক দিন ছিল, যখন এ-প্রশ্নের উত্তরে বলিতাম, সে আমাৰ নাতিনী। আজ বিশ্বের সকল.মেয়েষ্ট আমার নাতিনী।”
যজ্ঞেশ্বর চুপ করিল। একটি ছোট ছেলে জিজ্ঞাসা করিল,-"দাদা-মহাশয়, -পষ্ট সন্ন্যাসীব নাম কি ?” তাঙ্গব এক ক্ষুদ্র দিদি ভাইয়েব নির্ব দ্ধিতার কৌতুক অনুভব কবিল। সে কছিল,—“দুব বোকা, সন্ন্যাসীদেব কি আবাৰ নাম থাকে ?” যজ্ঞেশ্বব কহিল,-“সন্ন্যাসী সেই লোকটিকে বলিয়াছিল, *সংসার ছাড়িয়া আসিবার জাগে অামাব নাম ছিল যজ্ঞে —এক্ট-মুরাবি ।” 曼 ( t ) গভীর রাত্রি। আকাশ ঘনঘটায় আচ্ছন্ন হইয়া একটা তুমুল দুৰ্য্যোগের উদ্যোগ করিয়াছে । আকাশ জুড়িয়া মাঝে মাঝে একটা তামাটে দীপ্তি প্রকাশ পাইতেছে ; কালো মেঘের কোলে তাছা অতি ভয়ঙ্কর দেখাইতেছে। বাতাস বধিতে আরম্ভ করিল। জোরে বহিল। বৃষ্টি বড় বড় ফোটায় পড়িতে আরম্ভ করিল। তারপর সে কি ভয়ানক ঝড়, বৃষ্টি ! 哆 - বাহিরে ভীষণ ৰঞ্জ কিসের নির্দর আক্ৰোশে সমস্ত পৃথিবীকে রসাতলে দিতে চাহিতেছে। ঘরের ভিতর ঐশ্বৰ্য্য-লাভ കുബ് ബ്- കും. ബ് ുക്ഷ ৬৭৩ छैग्रांन यांनद डांझांब्र गहिड जयडांप्ण छैत्राखछांदव নপাৰৈ বেড়াইতেছে । পাগল প্রকৃতি অসহ রোধে কেশ ফুলাইয়া গর্জন করিয়া মঙ্গ তাওবে মাতিয়াছে। বঞ্জের নির্বাৰে তাঙ্গর অবরুদ্ধ ক্রোধ হুঙ্কার দিতেছে ; বিষ্ক্যতের তীব্র আলো তাহার নিষ্ঠুর খঙ্গের মত ঝলকিয়া উঠিতেছে। cन cयन उांत्रिब्रो ठूब्रिब्रl, बांझ्झांझेब्र, शांकहेब, भांक्षा খুড়িয়া আপনাকে ধ্বংস করিতে চাহে। ভিতরে, স্বরে আবদ্ধ উন্মাদও যেন বৃথা আক্রোশে গুম্রাইয়া-গুমুরাইয়া উঠিতেছে । সেও যেন সমস্ত ব্ৰহ্মাওটাকে দুইহাতে খণ্ড খণ্ড করিয়া ফেলিতে চায়। সেও আপনাকে চুঃ-চুর্ণ কবিরা ফেলিতে চাহে । ঝডেব দমকায়-দমকায় ঘবের চাল লাফাইয়া-লাফাইয়া উঠিতে লাগিল। এই বুঝি সমস্ত ঘর-খার প্রকৃতির ভীষণ উল্লাসে কোথায় উড়াইয়া লইয়া যায়। বৃষ্টির জল ঘর আসিয়া পড়িতেছে। যজ্ঞেশ্বরের সে দিকে খেয়াল নাই। সে ঘবেব ভিতব ছুটিয়া বেচাইতেছে। ীিতে-দাত লাগাইযা একট চাপ। হুঙ্কাব ছাড়িতেছে। দুইহাভ মুষ্টিবদ্ধ কৰিষ মাথাৰ উপবে কাপাইয়া-কপিাষ্টয়া উৰ্দ্ধে তুলিতেছে । যজ্ঞেশ্বর সম্পূর্ণরূপে উন্মাদ হইয়াছে। বাহিবেব দুর্যোগ উত্তরোত্তব বাড়িতেছে ; দূরে গাছপাল ভাঙ্গিতেছে ; তাহাব শম্ব বৃষ্টির অবিশ্রাম ধ্বনি ভেদ করিয়া কানে আসিযা পৌছাইতেছে। আলগা জানাল ঝড়েব দাপটে সশস্বে খুলিতেছে আর পড়িতেছে এবং তাহার ভিতর দিয়া মাঝে মাঝে তীব্ৰ উজ্জল আলো আসিয়া বৃদ্ধ যজ্ঞেশ্বরের শুভ্ৰ কেশের উপর, লোল চৰ্ম্মের উপর পড়িতেছে। তাছাতে তাহাকে বাহিরের সংহারমুর্তির ঠিক সম্পূর্ণ প্রতিচ্ছবির মত দেখাইতেছে। বাহিরে ঝড়-বৃষ্টি যত বাড়িতেছে, ভিতরে যজ্ঞেশ্বরের উন্মত্ততাও যেন তত বাড়িতেছে। বাহিরে নির্দয় প্রকৃত্তি অহঙ্কাৰী দাম্ভিক মানবকে তাহার অনুকম্পায় নির্ভরশীল জানিয়া নিষ্ঠুর বিক্রপে গ্ৰলয় হাসি হাসিতেছে। ভিতরে शृऽलंङ्ग षाँश्ांश्च दिग्-*श्iः, iि:, इiः, शंः ।" যজ্ঞেশ্বর পায়ের জাঙ্কুলের উপর ভর দিয়া দাড়াইয়া,
