পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী-ভাদ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড । cखांबब, कि विश्वब, कि यांनर-थङ्कडिब्र, कि गानांप्त्रज्ञ, कि সাহিত্যের বহিৱৰ্ণরের জনতা ছাড়াইয়া নিভৃত অন্তঃপুরের भरश शर्कौरवरौब्र चश्छब्र निभजन अश्१ कब्रिदांब्र छछ छैषष्ट्रक हरेबांझ् ऐशष्ठ आशि अॉनांश्ठि इहेबांहि । পাণ্ডবগণ অক্ষৌহিণী নারায়ণী সেনাকে ছাড়িয়া এক কুককে প্রার্থনা করিয়াছিলেন তাহাতেই তাহারা জয়ী হইয়াছিলেন। তোমরাও পুথিগত অভ্যন্ত বিদ্যার পথ, সহজের পথ, সমালোচকের পথ ছাড়িয়া নিজের অন্তরতম ধ্রুব অাদর্শের এক মহাপথ ধরিয়া সার্থকতায় উত্তীর্ণ হইবে এই আমি আশা করিতেছি। সতীশের সম্মুখে একটি সার্থক পরিণাম প্রতীক্ষা করিয়া আছে ইহা অামি বিশ্বাস করি—তুমিও তাহার সঙ্গী হইবে এই আমার কামনা। সেক্সপিয়র সম্বন্ধে নুতন করিয়া অনেক কথা ভাবিবার ও বলিবার অাছে, কিন্তু তাড়াতাড়ি করিয়ো না । এখনো মনের কথা মনে রাখিয়া দাও। কোন বৃহৎ প্রতিভার প্রকৃত মৰ্ম্মস্থানে পৌছিতে সময় লাগে। হঠাৎ একটা কোন মতের মধ্যে নিশ্চিতভাবে নিজেকে খাড়া করিলে অনেক সময় স্পৰ্দ্ধ প্রকাশ পায়। কিন্তু বাছাই হৌক আর কাহারো কথায় নিজের বিচার-শক্তিকে খাট করিয়ো না—সব-চেয়ে বে বড় আদর্শ তাহাই দিয়া সাহিত্যকে পরিমাপ করিবে । সে আদর্শ সৰ্ব্বত্রই এক— তাহা নিত্য-তাহ ধর্শ্বের বৃহত্তম আদর্শ—তাহা সংসারে ও সাহিত্যে এক ভাবেই থাটে—সংসারে তাহার বিকাশ অন্তভাবে এই মাত্র প্রভেদ। নীতি-ব্যবসায়ীদের সঙ্কীর্ণ ধৰ্ম্মের ভড়ঙের কথা আমি বলিতেছি না। ব্যস্ত আছি। ইতি ১৪ই জ্যৈষ্ঠ ১৩১৩ ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর $ - ििब्रि বিদ্যালয়কে কতকগুলি জঞ্জাল হইতে মুক্ত করিতে হইবে, সে বিষয়ে সৰেই মাত্ৰ নাই। শীঘ্রই সে-চেষ্টায় এরভ হইব। আপাতত মনের মধ্যে অবিচলিত শান্তি ब्रक कब्रिद्रा इक्ल वरण, वृक्क दिवप्न कांज कब्रिह बां७ ।। बांश्रिब्रम्न ८कोप्न वांछैनाएउहे भनएक क्लक्ष्ण श्हेप्छ रिब्र म । অভিভাবকদের দিক্ হইতে আমাদের সমস্ত লক্ষ্য ফিরাইয় আনিয়া বিদ্যালয়ের অন্তর্গত অাদর্শের দিকেই জামাদের লক্ষ্য স্থির রাখিতে হইবে। সত্য বৰ্ত্তমান দুর্ঘটনায় অত্যন্ত চঞ্চল হইয়া পড়িয়াছে। ইহা তাহার নিশ্চয় বোঝা উচিত যে, গুরুতর বিক্ষ-বিপত্তি স্বীকার করিয়া লইয়াই আমাদিগকে কাজ করিতে হইবে। এ সংসারে কেবল আমরাই সমস্ত বাধাবিপদ হইতে নির্মুক্ত হইয়া অনায়াসে কাজ করিয়া যাইব এমন অপরিমিত সৌভাগ্য আমরা কিছুতেই আশা করিতে পারি না । দুৰ্য্যোগের জন্ত প্রস্তুত থাকিতেই হইবে। বস্তুত এখন আমি কেবল সত্যেন্ত্রের জন্তই উদ্বিগ্ন আছি আর কোনো দুশ্চিন্তা আমার নাই। আমি স্থায়িভাবে বিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হইয়া বসিবার উপযুক্ত বল ও স্বাস্থ্য সংগ্ৰহ করিবার জন্তই এখানে আসিয়াছি। বারবার কাজে যোগ দিয়া বারবার ফিরিয়া - আসিয়া কোনো ফল নাই। যদি একবারের মত দীর্ঘকাল অনুপস্থিত থাকিতে হয় সেও ভাল তবু ক্ষণে ক্ষণে দেখা দিয়া বিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করা কিছু নয়। এখানে আমার শরীর ভালই আছে। রথী এখনো সম্পূর্ণ মুস্থ হয় নাই। ইতি ১৭ই ভাদ্র ১৩১১ ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর थिलोडेझङ् बग्निप्रा কল্যাণীয়েৰু ছুটির পরে বিদ্যালয়ের মধ্যে নুতন প্রাণ সঞ্চারের কথাই চিন্তা করছিলুম। অভ্যাসের জড়তায় ভিতরের কথাটা ভুলে গিয়ে অনেক সময় কৰ্ম্ম নিৰ্জ্জীব হয়ে যায়— আমরাও তার কাছ থেকে কিছু পাইলে তাকেও আমর, কিছু দিতে পারিনে—অস্তঃকরণের সঙ্গে, কাজের সঙ্গে মৰ্ম্মগত যোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এর প্রতিকার করুবার চেষ্টা করতে হবে নইলে বিদ্যালয় আমাদের পক্ষে কেবল ठांब्र इछ३ ॐ द, जांगांप्नब्र आंब्र बश्न कबूद न। छैश्वब्र ক্রমেই জামাদের দ্বয়ের গ্রন্থিমোচন করে দিয়ে আমাদের ।