পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$$8 প্রবালী-ভাঙ্গ, లలి? 1 २*** कॉन, *य थ७

  • न’ ४ञ्च छैशृङ्ग ५कü अश्वांछांबिक ८जांब्र निग्रां । * श ७ ण छैफ्रांप्रर्थकांtण ठांशंब्री ७ ७णिब्र ॐन्न ७कफे विवै শ্রীতিকর্কশ জোর দেয়। তাহারা যখন কীৰ্ত্তনের স্বরে গাছিতে থাকে—

খাল তালুকে বসত করি, তোর অধিকার কবে হ’লে, ও শমন, তোর অধিকার-কবে হ’লো। তখন আমার মনে হয়, গায়কেরা গান বন্ধ করিলে শমন তাঙ্কার দাবী ত্যাগ করিতে অসক্ষত নাও হইতে পারেন। পূৰ্ব্ববঙ্গের ভাষায় আর যে দোষ হউক, তাহ। শক্তিহীন নহে। তাহার তুলনায় যশোহর-খুলনার ভাষা যে বিলক্ষণ দুৰ্ব্বল তাহাতে সন্দেহ নাই । এ প্রদেশে অনেক সময “ল” ও “ন’-এ অভেদ দেখা যায়। যথা, ললিত-ললিত, লাভ-নাভ, নাতি-লাতি, মণীজ --মলিনির । এ অঞ্চলে অনেক সময় ক্রিয়াপদে ‘এ’-কারের স্থানে ই-কার হয় এবং একারের পূর্ববর্তী ই-কারের লোপ হয়। যথা, যাক্টতেছি—যাতিছি । এখানে তে স্থানে তি হইয়াছে এবং 'তের পূর্ববৰ্ত্তী ষ্ট’ লুপ্ত হইয়াছে। এইরূপ খাইতেছি—খাতেছি, করিতেছি —কবৃতিছি, ভাবিতেছি—ভাব তিছি, ইত্যাদি । এখন তোমাদের পশ্চিমবঙ্গের ভাষাসম্বন্ধে কিছু বলিব । তোমাদের একটা ধারণা আছে, তোমরা পশ্চিমবঙ্গবাসিগণ যে ভাষায় কথা বল, বলিবার ভাষার পক্ষে তাহাই শ্রেষ্ঠ এবং আদর্শ। এই ধারণাটা তোমাদের মনে এতই বদ্ধমূল যে, তোমাদের বাঙ্গালার সহিত যাহাদের বাঙ্গলাৰ সম্পূর্ণ ঐক্য নাই তাহাদিগকে তোমরা “বাঙ্গাল” নামে অভিহিত কর। “বাঙ্গাল” বলিতে তোমরা কি বুদ্ধ, তাহ,তোমরাই জান-হয়ত অসম্ভ বা বৰ্মর বা নিকৃষ্ট ভাষাভাষী বা এমুনি একটা কিছু। এই হিসাবে জামাদের নিকট জগদীশচন্দ্র ও প্রফুল্লচন্দ্র, মধুनृश्मन ७ नरौनकक्ष, थांननारधांश्न ७ डिब्रअन «यङ्कठि বাঙ্গালার অনেক মুকুটমণিই বাঙ্গাল। ইহাদিগকে *বাঙ্গাল’ এবং ইহাদের জন্মস্থানগুলিকে “বাঙ্গালদেশ" বলায় তোমাদের গৌরব বৃদ্ধি হয় কি না, সে বিবেচনা cछायब्राहे कब्रि७ । बांह इछेक, श्रक्रिभदन बनिtछ कि कठोकू इॉन बूकांग्र, ठांश आवि जांज● बूदिब्रां ॐ*िष्ठ পারি নাই। তোমাদের বাগৰিতওীয় এ বুড়া বয়সে বে এ সম্বন্ধে একটা-কিছু পরিষ্কার বুৰিব এমন ভরসাও নাই। কিন্তু এটা আমি বেশ জানি যে, শাস্তিপুরের কথার সহিত বাঁকুড়ার কথার বিস্তর অনৈক্য এবং যাহারা খাস কলিকাতাবাসী, মারহাট-খালের বাছিরের লোকমাত্রই তাতাদের নিকট বাঙ্গাল। তোমরা প্রত্যেকেই মনে কর, তোমাদের কথাই নিখুৎ ও আদর্শস্থানীয়। যাক, তোমাদের ও বিতণ্ডায় এ বুড়ার কোন প্রয়োজন নাই। এখন তোমাদের পশ্চিমবঙ্গের ভাষা সম্বন্ধে সাধারণভাবে দুই-চারিটা কথা বলিব । আমার মনে হয়, তোমরা পশ্চিমবঙ্গীয়গণ একটু অতিরিক্তমাত্রায় ‘এ’-কারের পক্ষপাতী। সাহিত্যিক ভাষায় লেখা হয়, “সেখানে যাইয়া শুনিতে পাইলাম যে সাধু গলায় দড়ি দিয়৷ মরিয়াছে।” তোমাদের প্রাদেশিক ভাষায় এ কথাগুলি রূপান্তরিত হইয়। এইরূপ আকার ধারণ করে,—“সেখানে গিয়ে শুনতে পেলুম ( বা পেলাম ) যে সেধো গলায় দড়ী দিয়ে মরেছে।” গুধু যে ক্রিয়াপদেষ্ট তোমরা ‘এ’কারের দিকে হেলিয়া পড়, তাহা নহে ;– বিশেষ্য ও বিশেষণ পদেও তোমাদের এ পক্ষপাতিত্ব দেখা যায়। “সেধো মরেছে”, “কেলে বলছে,” “সে গেয়ে ভূত কি না তাই পেনো মদ খায়”—ইত্যাকৃার মুন্দর ও মুরুচিসম্পন্ন ভাষা তোমাদের পশ্চিমবঙ্গে বিরল নহে। বলিকাতাবাসিগণ অতীতকালে ক্রিয়াপদে ‘লাম” স্থানে 'লুম এবং তাম্ স্থানে তুম ব্যবহার করেন। যথা-গেলুম, খেলুম, গুল্লুম, যেভূম, খেতুম, ইত্যাদি। তোমাদের পশ্চিমবঙ্গে চন্দ্রবিন্দুর একটু অস্বাভাবিক আধিপত্য দেখা যার। পূৰ্ব্ববঙ্গে ওটির যেমনই অভাব, তোমাদের পশ্চিমবঙ্গে ওটার হেঁগেল হইতে আঁদাড় পৰ্য্যস্ত তেমনই ছড়াছড়ি। সে দিন বায়ু বলিয়াছিলেন, তিনি না কি একবার কৌতুক করিয়া পূর্ববঙ্গ হইতে সমুদায় চন্দ্রবিন্দু উড়াইয়া নিয়া পশ্চিমবঙ্গে রখিয়া দেন ; এইজন্ত পশ্চিম বঙ্গে, বিশেষতঃ বাকুড়া অঞ্চলে নিতান্ত অস্থানে ও চন্দ্ৰবিলুন, বিলক্ষণ উৎপাত দেখা যায়। যেমন, কাচ, কুঁড়ে, জোক, cषेछ, जरु, गा?, cडीठ, ढूंज, गूच, $इ, दाठ, दूरे,