পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ) , মেটালিন্ধের নারীচরিত্র মেটালিষ্ট্ৰীয় নাটকে মুরু হইতে শেধ পৰ্য্যস্ত নারীकब्रिtणब्र थांशांछ जक्र कब्रिदांब्र विरुग्न । अरुज्ज्ञैदानब्र গভীরতর লীগাটিকে মেটালিঙ্ক নারীচরিত্রের মধ্যেই দেখিয়াছেন ও দেখাইয়াছেন। ১৯৯৩ সাল পৰ্য্যন্ত জয়জেল নাটকেও আমরা নারীচরিত্রকেই দৃঢ় ব্যক্তিত্ববিশিষ্ট দেপিতে পাই। পুরুষচরিত্রগুলি যেন ব্যক্তিত্বহীন, তাহাদের মধ্যে তান্ধাদের জীবন যেন প্রবল হইছা ইচ্ছায় মধ্যে প্রতিষ্ঠালাভ করিতে পারে নাই বলিয়াই মনে হয়। এম্, ক্লার্ক মহাশয়ও এই বিশেষত্বটি লক্ষ্য করিয়াই বলিয়াছেন— “মেটালিঙ্কের নাটকে নারীচরিত্রগুলিই নিঃসন্দেহে সবচেয়ে স্বদর ইষ্টয়াছে। নারী যে পুৰুষের চেয়ে স্বল্পতর অঙ্গদৃষ্টির অধিকারিণী এবং তাঁহার সঙ্গজ স্বভাবগত বিচারশক্তি যে পুরুষের চেয়ে বেশী এই বিশ্বাসটি বার বারই তাহার নাটকে প্রকাশ পাষ্টয়াছে...একমাত্র নারীই বিশ্বপ্রকৃতির ও বস্তুজগতের সত্যের সহিত নিগূঢ় সম্বন্ধ রাখতে পারিয়াছে। জগতের কেন্দ্র ও প্রাণধমনীত নারী।” + নারী ও পুরুষের স্বাস্থ্য কোথায় তাহার আলোচনা দীনের সম্পদে ‘নারী প্রবন্ধে মেটাঙ্কি স্বয়ং যাহা করিয়াছেন তাহা আমরা দেখিয়াছি । * নাটকের মধ্যেও বহু কাল পর্যন্ত মেটারলিঙ্ক এই ভাবটিকেই প্রকাশ করিয়া আসিয়াছেন। নারী ও পুরুষ মেটারলিঙ্কের মতে যাহা-কিছু গভীরতর জীবনের বস্তু বাহ-কিছু গভীরতম অমুভবের বিষয় সে-সমস্তই নারী অতি সহজে জানিতে ও বুঝিতে পারে ; পুরুষ বিচার-প্রধান, সে তাহার বুদ্ধি-বিচারের ফলেই সহজ বোধটিকে গভীরতর সত্যের সহিত স্বচ্ছন্দ যোগটিকে হারাইয়া ফেলিয়াছে। আজকালকার তাষায় বলিতে গেলে, নারী তাহার মগ্ন চৈতন্তের প্রেরণায় প্রেরিত হইয়া চলে বলিয়াই অনেক পরিমাণে অভ্রান্ত। কিন্তু পুরুষ বুদ্ধির পথে চলিয়াছে ; জীবজগতের ক্রমবিকাশের সর্বশ্রেষ্ঠ পরিণতি এই মানুষের মধ্যে হইয়াছে ; আর মাছৰ বুদ্ধির অভিনয় আবিষ্কারের মেটারলিঙ্কীয় নাটকে চরিত্ন-স্মৃষ্টি t Maurice Maeterlinck ( M.Clark ), p. 258. * भूमिकांत्रिरु ‘cभांब्रणिप्लद्र अछांठ-मबौऊ' ( यवांगै, बांदां; *७७२) ఆఫిసి बांब्राई ५३ cथétरुग्न अश्किब्र णांछ कब्रिब्रांटाइ। यांइष्वज्ञ মধ্যে পুরুষ আবার বিশেষভাবে এই অভিনব শক্তির পথে অগ্রসর হইয়া গিয়াছে। ক্রমপরিণতির অসীম পখে পুরুষের যাত্রা মোটে মুরু হইয়াছে বলিলেই হয় ; এই বিশ্বজগতে বুদ্ধি আজও সহজ সংস্কারের তুলনায় শিশু এবং শিশু বলিয়াই সে অনন্ত জীবনের রহস্তময় শক্তিকে ও সত্যকে আজও লাভ করিতে পারে নাই, তাহার সম্মুখের পথখানি আজও তাই অজ্ঞাত রহস্ত-কুহেলিকায় ঢাকা ; তাই তাহার বুদ্ধি আজও নিয়তিকে আয়ত্ত করিবার নবশক্তিকে আবিষ্কায় করিতে পারে নাই। নারী কিন্তু এই বুদ্ধির পথে প্রয়াণ করে নাই, সে বুহু পরিমাণে আদিম মানবের স্বভাবজ সহজ বোধটিকে লইয়াই তাহার পথে চলিয়াছে ; আর পুরুষ আদিম মানবের সেই সহজ জ্ঞান ও সামঞ্জস্তের পথ ছাড়িয়া দিয়া না জানি কোন দুরাকাঙ্ক্ষার বেগে বুদ্ধির বিপদ স্কুল পথে চলিয়াছে। তাই অনুভব-জীবনের গভীয় গোপনে নিয়তি যাহা কিছু করিতে অগ্রসর হইতেছে, নারী তাহা প্রত্যক্ষ দেখিতে পাইলেও পুরুষ অন্ধের মতই নিয়তির গতিবিধিকে কিছু মাত্র জানিতে পারিতেছে না। এইজন্তই আমরা মেটালিকীয় নাট্যে নারীকে যেমন সহজ শক্তিমী ও নিয়তি-জয়িনী দেখিতে পাই, পুরুষকে তেমন দেখিতে পাই না। এইজন্ত মেটাবলিঙ্কের অধিকাংশ নাট্যে বাস্তবিক সজঘাতটি দেখিতে পাই নারীর মধ্যে। পালিয়াস, পালোমিডিস, এগ্লাভেন, মীলিমাণ্ডার প্রিঞ্জিভাল, লান্সিওর, তীরুস্—ইহাদের মধ্যে আমরা সেইজন্তই তেমন কোনো শক্তি বা ইচ্ছার জাগ্রত প্রবলতা লক্ষ্য করি না, অথচ ইহাদের পাশাপাশি নারী চরিত্রগুলির মধ্যে মেটারলিঙ্ক নিয়তির বিরুদ্ধে প্রবল হইয়া দাড়াইবায় শক্তিকে মূর্ব করিয়া তুলিয়াছেন দেখিতে পাই। বাস্তব জীবন ও পুরুষ কিন্তু বাস্তব জগতের শক্তি ও কৰ্ম্মের ক্ষেত্রে নামিয়া আসার সঙ্গে-সঙ্গেই মেটারলিঙ্কের পুরুষ-চরিত্রগুলিও প্রবল হইয়া উঠিতেছে দেখিতে পাই। আমরা দেখিয়াছি c", "nfr" stqa" (The Life of the Bee) av