পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা] | মেটারলিঙ্কীয় নাটকে চরিত্র-সৃষ্টি । eवषय यूर्णब्र नां★क-जनांश्ठद्र जक #ांकूर्फांद्र नौगिब्रांग ७ মেলিস্তাওীয় বৃদ্ধ আর্কল,—আমরা শিশুর মত বৃদ্ধের মধ্যেও রহস্ত-বোধ পরিস্ফুট দেখিতে পাই ; শুধু তাহদের দেখার মাঝে স্পষ্টতার অভাব রহিয়াছে। বৃদ্ধ আর্কেল, এপ্লাভেন সেক্টলেটের বৃদ্ধ মেলিগ্রান, মোনাভানার মার্কেট। ইহার সকলেই শক্তিহীন, অক্ষম ; কিন্তু ইহাদের মধ্যে উচ্চতর স্থায়বোধ, মানবাত্মার সত্যরূপটিকে দেখিবার শক্তি মেটারলিঙ্ক দেখাইয়াছে,নযদিও চরিত্র হিসাবে ইহারা জীবন্ত হইয়া উঠে নাই। । জটিলতার অভাব এখানে সংক্ষেপে আরো দু-একটি কথা বলিয়া বর্তমান জালোচনার অবসান করিতে চাই। মেটারলিঙ্কীয় নাটকে যে বিষয়গত বৈচিত্র্য নাই তাহা বোধ করি বিবৃত করিয়া বলা নিম্প্রয়োজন ; বাহক ঘটনায়ও মেটারলিঙ্ক জটিলতার বিরোধী। ইবসেনের মধ্যে আমরা ঘটনাসমাবেশের যে জটিলতা লক্ষ্য করি, তাহার মধ্যে বিভিন্ন চরিত্রের নানা বিচিত্র ঘাতপ্রতিঘাতেঁর যে কৌশল দেখিতে পাই, মেটারলিঙ্কে তাহ নাই বলিলেই হয়। শেষের দিকে মেটাবৃলিঙ্ককে আমরা কতকটা এই দিকে মন দিতে দেখিয়াছি। মোনাভানার পর হইতে আমরা তাহাকে চরিত্র-বৈচিত্রের দিকে লক্ষ্য দিতে দেখিয়াছি । ‘মেরী মেডলীন’, ‘বার্গোমাষ্টার’ ‘মেঘাপসরণ"ও মৃতের দাবী'র মধ্যে নাটকীয় চরিত্র-বৈচিত্র্যের দিকে তাহার গতি আরো সুস্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে এবং সেই সঙ্গে তাহার শক্তিরও বিকাশ দেখিতে পাইয়াছে। চরিত্র-বৈচিত্র্যের দিক্ দিয়া দেখিতে গেলে মেটারলিঙ্কের শক্তি সীমাবদ্ধ, रेश पौकाब्र कब्रिएउद्दे श्हेप्प। यौवन्नब्र बश् दिन्जि প্রকাশের মধ্যে যে মেটারলিঙ্কের অস্থম্ভব সাড়া দেয় নাই ইহাই বোধ করি তাহার নাটকীর স্বষ্টির মধ্যে বৈচিত্র্যের चह्नज्ठब्रि iिद्भ१ ।। উপসংহার মেটারলিঙ্কীয় ভাবধারার অনুসরণ করিতে গিয়া আমরা দেখিয়াছি মেটারলিঙ্ক ধাদি হইতে অন্ত পৰ্যন্ত बॉनदबौवन निब्रङि ७ निबिछ भडौब उगवांग खरे ही बख शङ्गभांब cकांन भखिएक ८डयन कब्रिब चैौकांद्र कब्रिड भांप्बन नॉरे। मानव-बौदनहरू रह exर्क नबिंब চিত্তলোকে দেখিতে চাহিয়াছেন ও দেখিয়াছেন বলিয়াই cभप्लांणिक यांमदशैवप्नब्र वांनन-कांशनांब कृङ्गभरद्ध cष अनख भख्यूिजब्र ग९aाय कणिब्रांtइ ठांशंब्र क्रिक छूटेि निष्ठ श्रां८ब्रन नांई। ८भप्लेiगिएकब्र निर्जमठांथिब्र জীবনও যে এইজন্ত বহুপরিমাণে দায়ী সে-কথা বোধ করি অস্বীকার করা যায় না। যে কারণেই হোক মেটারলিঙ্ক মানবকে তাহার সাধারণ জীবনক্ষেত্রে রাখিয়া আঁকিতে চাহেন নাই। মানবাত্মা যে পবিত্রতর, শুদ্ধতর নৈতিক ও আত্মিক জগতের মাঝে বিকাশ লাভ করিতে চাহিতেছে, মেটারলিঙ্ক সেই জগতের গভীরতর ও সত্যতর জীবনকেই দেখাইতে চাহিয়াছেন, তাহাতে বাস্তব জীবনের বিচিত্রতা দিক দিয়া মেটারলিঙ্কীয় নাট্য উচ্চস্থান অধিকার করিতে পারে নাই। জীবন কিন্তু বিকশিত হইলেই বাস্তবজগতে প্রকাশ না পাইয়া পারে না। মানুষের জীবন তাহার স্বপ্নলোকের মাৰেই পৰ্য্যবসিত হইতে পারে না। পালিয়াস মেলিস্তাও, কিম্বা এগ্লাভেন সেগীলেটের স্বপ্ন-জগতেই এই জীবনের সত্য এবং সম্পূর্ণ বিকাশ হয় নাই ; তখনও डेश भांनबांग्रांब्र प्रश्ध्रप्णांप्रुहे ब्रश्ब्रिां भिग्नांयह । क्रुि মেঘাপসরণের মধ্যে অবশেষে সেই গভীরতর জীবন তাহার বাস্তবতার মধ্যে মেঘমুক্ত স্বৰ্য্যালোকে রক্তমাংসের জীবস্তুরূপ ধরিয়া আসিয়া দাড়াইয়াছে দেখিতে পাই। মেটারলিঙ্কীয় ভাব-জীবনের পরিণতির এও আর-একটি সুন্দর নিদর্শন। আদি হইভে এই শেষের সময় পৰ্য্যত্ত্ব দেখিতে গেলে মেটারলিঙ্কীয় ভাব-জীবনের ইতিহাসটিকে স্বপ্নলোক হইতে বাস্তবলোকের দিকে মানবাত্মার যাত্রার ইতিহাস বলিলে কিছুমাত্র অত্যুক্তি হইবে না। নবমনস্তত্বের ভাষার ইহাকে অস্তরবিরুদ্ধ জীবনের বিশ্ব-জগতে মুক্তি (Introversion to extroversion) on fore ority অবরুদ্ধ জীবনাবেগ বাহিরে মুক্তির আশায় নিরাশ হইয়া স্বপ্নের মধ্যে যেন সার্থকতার চেষ্টা করিতেছিল। ভালবাসা ও প্রেম আসিয়া সেই রুদ্ধত হইতে অন্তরকে মুক্তি দিয়াছে, তাহাকে আলো-হাওয়ার জগতে বাধাযুক্ত হইয় সহজ জাননে চলিবার শক্তি দিয়াছে, মেটালিীয় জীবনে পৰ্য্যালোচনায় আমার এই সত্যটিকেই প্রত্যক্ষ কৰিয়াছি।