প্রবাসা-ভাক্স, ১৩৩৫ [২৮শ ভাগ; ১ম খণ্ড: জবানবলিলন্যপারটারনি জামি त्ने इछाड চাই না। আপনি ছুটি পান ভালই, ন হয় আমি একলাই স্বাৰ। অৰণ্ড আপনার আর্ষিক ক্ষতি যাতে কিছু না হয় প্ত জামি দেখব।” যুবক হালিয়া চলিয়া গেল। ভবানীর চিঠি-পত্র থাত ইত্যাদি স্থবীর নিজেরই একটা দেরাজে বন্ধ করিয়া রাখিয়া णि । কিন্তু গিরিডি যাওয়া সুবীরের অদৃষ্ট্রে ছিল না। সেই দিনই রাত্রে ভানুমতীর অবস্থা আবার একটু খারাপ হইল। ডাক্তার ডাকাডাকি, ওষুধ আনা, নাস ডাকার হাঙ্গাম আবার পুরাদপ্তর মুরু হইল। স্থবীর বুঝিতেই পাপ্পিল, এখন দিন দশের মত তাহার কোথাও যাওয়ার বিন্দুমাত্র আশা নাই। তাহার গুপ্তচরটি সৌভাগ্যক্রমে ছুটি পাইল। মুবীর বলিল, “আমার ত নড়বার উপায় নেই, কয়েক দিনের মত। জাপলি একলাই যান, তাতেই হয়ত আপনার কাজের সুবিধা হবে। যতটুকু যা জানতে পারেন, আমাকে রেজিষ্টি ক’রে চিঠি লিখে জানাবেন।” যুবক একটু ইতস্ততঃ করিয়া বলিল, “খরচপত্র বেশ কিছু হবে।” সুবীর বলিল, “না হ’লেই আশ্চর্য্যের বিষয় হ’ত । তার জন্তে আমি প্রস্তুত হ’য়েই আছি।” সে দেরাজ খুলিয়া দুইশত টাকা বাহির করিয়া যুবকের হাতে দিল। বলিল, “এখনকার মত এই নিয়েই আরম্ভ করুন। টেলিগ্রাম করলেই আরো পাঠাব। টাকার জন্তে কিছু जाहेकांtव न ” बूवक नमकांब्र कब्रिब्र छेक गझेब्र চলিয়া গেল। কাজ খানিকটা অগ্রসর হওয়ায় মুবীরের মন একটু শাস্তু ছইল। জনেক দিন পরে সে আবার খাওয়া-দাওয়া সাজিয়া মায়ের তত্ত্বাবধান করিয়া, গাড়ী লইয়া বাহির হইয়া शक्लिन. हेव्ह झिण, दकृदांकषटनब्र ५कई cर्षेज-श्वब्र मिहेछ । कृझे क्नि ८कांप्नांशष्ठ काठिंब cनण । छjइयर्डौ খানিকটা জাৰায় সামূগাইয়া উঠিলেন। বিবাহের ছাদাম हुकिह षांeबाद cताछादउँौब्र७ किङ्ग जरुनञ्च इहेबांश्णि । তিনি রোজই পুরে খাওয়া-দাওয়ার পর এ-বাড়ী আলির হাজির হইতেন। সমস্ত দিনটা থাকিয়া, সন্ধ্যার পর বাড়ী ফিরিতেন। কাজেই ভানুমতীর খোজ-খবর সারাক্ষণ করার প্রয়োজনটা সুধীয়ের অনেকটাই কমিয়া গেল । তিনদিন পরে গিরিডি হইতে খবর পাওয়া গেল। চিঠিখান হাতে করিয়া সুবীর মিনিট-খানেক চুপ করিয়া রছিল। তাহার জীবনের একটা অংশের উপর এইবার ববনিকা পড়িতে চলিল। চিঠিখান সে টানিয়া খুলিয়া ফেলিল। প্রথম দুই চারিট অপ্রয়োজনীয় কথা । তাহার পর আসল খবর। যুবক লিখিয়াছে,—“যথাসম্ভব খোজ করিয়াছি। বিশেষ কিছু কষ্ট পাইতে হয় নাই। মিসেস্ মিত্রকে এখানকার পুরাতন বাসিন্দারা অনেকেই চেনেন। তিনি বছর আট আগে মারা গিয়াছেন। তাহার একটি পালিত কস্তার কথাও সকলে জানে। তিনি কলিকাতায় স্কুল ও কলেঞ্জে শিক্ষিত হইয়াছেন। কিছুদিন পূৰ্ব্ব পর্য্যস্ত কলিকাতার এক খ্ৰীষ্টান মিশনারী স্কুলে কাজ করিতেন। সম্প্রতি গুহশিক্ষয়িত্রীর কাজ লইয়া রেজুন চলিয়া গিয়াছেন। নাম মিস্ কৃষ্ণ রায়। খুব সুন্দরী বলিঙ্গ খ্যাতি আছে। ইহার পিতামাতার কথা কেহই অবগত নহে। অতি শিশুকাল হইতে মিসেস মিত্রের গৃহেই ইহাকে প্রতিপালিত হইতে দেখা গিয়াছে।” هي সুবীরের হাত হইতে চিঠিখান পড়িয়া গেল। ইহাই সে এতদিন জানিয়াও জানিতে চাহিতেছিল না, আজ আর কোনো সন্দেহ রহিল না। * ( לפי ) আজ বিপিন এবং তাহার জ্যাঠামহাশয় কৰ্ম্মস্থলে চলিয়া বাইবেন। কয়দিন আগে বাড়ীতে যেমন আনন্দের झांeग्न दहि८डक्लिश, जांछ. ठेिक ठांब्र विश्रृंद्रौष्ठ । कठी* অবশু কোনো দিনই বাড়ী থাকেন না, কাজেই তাহার আসা-যাওয়ার গৃহিণী ভিন্ন জার কাহারও মনে বিশেষ কোনো মুখস্থুঃখের উদয় হয় না। কিন্তু বিপিন চিরঞ্চাল ইহাদের সঙ্গে আছে, নিজের মা ত ভাঁহার নাই-ই, বাপ থাকিলেও ৰিপিনের সঙ্গে তাহার কোনো সম্পর্ক নাই । बेिनिन नरॊन, वृश्चैिव निरब्रह्म श्रीडनिप्यश्व शरण ।। ५श्नद्धं ।
