পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 দ্বিতীয়টি অধ্যাপক নিউমালের নেতৃত্বে কেজি দল, ইহারা আমাদের উত্তরে জাল সহরে গিরছিলেন—এই झहे नगरे जांभन जांनन खेटकाथ शर्षकांम श्ब्रांप्इन । ইহারা মেঘ ছাড়া আর কিছুই দেখিতে পান নাই। বিজ্ঞানের দিক্ দিয়া বলিতে গেলে এই বিফলতা অতীব ঃখের ব্যাপার। কারণ ছয় বৎসর পূৰ্ব্বে বর্তমান লেখক স্বৰ্য্যেয় প্রাকৃতিক অবস্থা সম্পর্কে যে গবেষণা করেন এবং পরে ম্যাঞ্চেষ্টারের অধ্যাপক ই, এ, মিলনে যাহার ভিত্তি আরও দৃঢ়তর করেন,বর্তমান পূর্ণগ্রাসের সময় তাহার পরীক্ষা করার মুযোগ ঘটিয়াছিল। মার্কিণ ও কেৰুজের দল উভয়েই আমাদের গবেষণা ঠিক মিলিয়া যায় কি না, দেখিবার জন্ত তাহা অতি পরিষ্কার, বাধা-ধর কার্য্যপ্রণালী স্থির করিয়া আসিয়াছিলেন এবং সঙ্গে অতি শক্তিশালী ও উৎকৃষ্ট যন্ত্রপাতিও আনিয়াছিলেন। আরও উত্তরে ল্যাপল্যাণ্ডে, যেখানে জাৰ্ম্মান, সুইডিশ ও ডাচ, দল গিয়া গ্রহণ পৰ্য্যবেক্ষণ করেন, সেখানকার আকাশ এত পরিষ্কার ছিল যে, সচরাচর সেরূপ থাকে না। কিন্তু ইংল্যাণ্ডে সকল দলই হতাশ হন, একটি ছাড়া। ইহার রাজজ্যোতিষী সার ফ্রাঙ্ক ওয়াটুলন ডাইসনের নেতৃত্বে গিগলসউইকে ছিলেন। গণনামতে, ইংল্ণ্ডে হর্ঘ্যের ৯৬ পারসেণ্ট অংশ গ্রাস হুইবার কথা ছিল । কিন্তু গ্রহণের দিনটিই দাড়াইল বৎসরের মধ্যে সকলের চেয়ে বাদগা। একজন দর্শক লণ্ডনের উপকণ্ঠস্থ পালামেণ্ট টিলা হইতে দেখিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। তিনি “টাইমস্ পত্রিকায় লিখিয়াছিলেন যে গ্রহণের দিন এত বৃষ্টি হইয়াছিল যে, তাহার মনে হইতেছিল তিনি বাইবেলে উক্ত নোয়ার দ্যায় আয়াত পৰ্ব্বতের শিখর হইতে জলপ্লাবন দেখিতেছিলেন । সুর্য্যগ্রহণের বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বুঝিতে হইলেবৈজ্ঞানিক কারণ বুঝিতে হইবে। আমাদের শাস্ত্রমতে ও সাধারণে প্রচলিত সংস্কার এই যে, রাহুনামক এক রাক্ষস পর্বে পর্বে পূর্কের অাক্রোশবশতঃ চজ ও স্বৰ্য্যকে গিলিয়া ফেলে। অবগু এ সমস্ত শাস্ত্রবচন ছেলেভুলানো ছড়ারই মত অর্থশূন্ত। কিন্তু আমাদের দেশের জ্যোতিষীরা ब्रांश् ७ ८कछूब्र रञ्जॉनिक अर्थ निद्रा उंख् नॉज़बछानब्र প্রবালী—ভাদে, ১৩৩৫ AA AeSeSMeMAeMAMM S AMMAM AMAMAE AAAA SSAAAASA SAASAASSAAAASA SSASAS SS SAAAAAA AAeAMeAeAMAMeAMMS MeAMAMAMMAMAAAA [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড সদ্‌গতি করিয়াছিলেন। ব্যাপারটা একটু বিশদভাৰে বুঝানো যাইতেছে। স্বৰ্ধগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ ছুই-ই গ্রহণ বলিয়া ধরিয়া নেওয়া হইলে ও দুইএর কারণ একটু বিভিন্ন । পৃথিবী স্বর্ধকে কেন্দ্ৰ করিয়া শূন্তে ঘুরিতেছে ; চন্দ্র আবার পৃথিবীকে কেন্দ্র করিয়া ঘুরিতেছে। প্রথম পথকে রৰিমার্গ ( Ecliptic ) বলা যাক ( কারণ যদিও বাস্তবিক পৃথিবীই ঘোরে, তবুও আমরা পৃথিবীতে অবস্থিত বলিয়া মনে হয় পৃথিবী নিশ্চলই রহিয়াছে, স্বৰ্য্য আকাশপথে ভ্রমণ করিতেছে )। স্বৰ্য্যের ‘আপাতদৃগুমান পথকে রবিমার্গ বঃ সুর্য্যকক্ষ বলে । তেমনি চঞ্জের পথকে চন্দ্রমার্গ বলা যাউক । এই দুই পথ এক নয়, উভয়ের অবনতি প্রায় ৫• ডিগ্রি। যে দুই বিন্দুতে এই দুই মার্গ পরস্পরকে ছেদ করে, প্রাচীন জ্যোতিষীরা সেই দুই বিন্দুকে রাহু ও কেতু বলিতেন । এই বিন্দু আকাশে স্থির নয়, স্বৰ্য্যের বিপরীত দিকে একটু একটু করিয়া অগ্রসর হইতেছে। সমস্ত আকাশ পরিভ্রমণ করিতে সুৰ্য্যের সম্বংসর ব৷ ৩৬৫ দিন লাগে, কিন্তু এক সম্পাত বিন্দু (রাহু ) হইতে সেই সম্পাতবিন্দুতে ফিরিয়া আসিতে স্বৰ্য্যের ৩৪৬ দিবস লাগে। যদি চন্দ্র ও সেই সময় ঐ সম্পাতবিন্দুতে উপস্থিত হয়, তাহt হইলে তখন চন্দ্র স্বৰ্য্য ও পৃথিবী এক লাইনে পড়ে। চন্দ্র ও স্বৰ্য্য যদি পৃথিবীর বিপরীত দিকে থাকে, তাহা হইলে পৃথিবীর ছায়া চন্দ্রের উপর পড়ে সুতরাং চন্দ্রগ্রহণ হয়। ইহা শুধু পূর্ণিমা তিথিতেই ঘটিতে পারে। যদি চন্দ্র পৃথিবী ও স্বৰ্য্যের মাঝখানে আসে, তাহা হইলে চন্দ্রের ছায়৷ পৃথিবীতে পড়ে এবং সেই ছায়ার মধ্যস্থ লোকে স্বৰ্য্যৰুে আংশিক বা পুরাপুরিভাবে দেখিতে পারে না। ইহাৰেই স্বৰ্য্যগ্রহণ বলে এবং ইহা শুধু অমাবস্তাতেই ঘটে। কারণ চন্দ্র পৃথিবী ও সুৰ্য্যের মাঝখানে আসাতে, চক্রের কে দিক আমাদের দিকে থাকে তাহাতে স্বৰ্য্যের আগে পড়ে না, সুতরাং আমরা কিছুই দেখিতে পারি না। অতএক স্বৰ্য্যগ্রহণ বা চআগ্রহণ ঘটিতে হইলে ছুটি জিনিষ দরকার, প্রথমতঃ, তাহ অমাবস্তার বা পূর্ণিমার ঘটিবে ; দ্বিতীয়তঃ চজ-স্বৰ্য্য-পৃথিবী এক লাইনে হইবে। এক অমাবস্তী হইতে অন্ত অমাবস্ত পৰ্য্যন্ত সময়মান ( চtশ্রমাস ) ১৯ দিনঃ এবং স্বৰ্য্য চন্দ্র পৃথিবী পরপর এক লাইনে আগে ৯ SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMeeeM MM MSMSMMMMSAASAASAASAAAS