স্বাধীন ও স্বশাসক হইবার জন্য যুক্ত করে, তাহা হইলে তাঁহাকেও আত্মরক্ষার জন্ত যুদ্ধ বলা উচিত। यूरू पनि ®रकर्दां८ग्न दक कब्रि८ठ झब, ठांश इहैंcण जांख्ठारौ इहेब्र श्रद्रांजयरभद्र पूरु दक कब्रिtठ श्व, अग्निब्रक्रांब्र छछ वृक७ दक क्लब्रिटङ इहे८द । উভয় প্রকারের যুদ্ধ বন্ধ করিতে হইলে যুদ্ধনিবারক সন্ধিতে সকল স্বাধীন জাতির স্বাক্ষর করা চাই, অন্তর্জাতিক বিবাদ নিম্পত্তির জন্য অন্তর্জাতিক আদালত চাই, এবং ক্ষতি স্বীকার করিয়াও সেই নিম্পত্তি মানিয়া . লইবার মত প্রবৃত্তি প্রবলতম জাতিদেরও থাকা চাই। কিন্তু প্রবলতম জাতিদের এরূপ প্রবৃত্তি বৰ্ত্তমান কালে নাই। স্বাধীন জাতিরা যদি পরম্পরের মধ্যে সব রকম যুদ্ধ হইতে নিবৃত্ত থাকিতে রাজী হয়, তাহা হইলেও পরাধীন জাতিদের কথা ভাবিতে হইবে। তাহাদের স্বাধীন হইবার কি উপায় হইবে । এ পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসে বাস্তবিক পরাধীন যত জাতি স্বাধীন হইয়াছে, তাহার স্বয়ং যুদ্ধ করিয়া স্বাধীন হইয়াছে, কিম্ব অপর প্রবল জাতিদের মধ্যে যুদ্ধের ফলে স্বাধীন হইয়াছে ; বিনা যুদ্ধে কহ স্বাধীন হয় নাই। অতীতে যাহা হইয়াছে, বৰ্ত্তমানে ও ভবিষাতে তাহার ব্যতিক্রম হইতে পারে না, এমন নয়। কিন্তু ব্যতিক্রম কি প্রকারে হইবে, বুদ্ধিমান চিন্তাশীল জ্ঞানী ব্যক্তিগণকে তাহা নির্দেশ করিতে হইবে। বিন। যুদ্ধে পরাধীন জাষ্ঠিদিগকে যদি স্বাধীন হইতে হয়, তাছা হইলে তাহার উপায় কি ? আমরা যুদ্ধের বিরোধী। ইহা বৰ্ব্বরোচিত উপায়, এবং यङ ब्रकश कृष्कन्ध्न जां८छ् भूक८क ठांहjब्र नभडेि रुणिरण জভিভাষণ হয় মা। এই কারণে আমরা স্বাধীনতা লাভের জন্তও যুদ্ধ পছন্দ করি না। ভারতবর্ষের কথা বিশেষ করিয়া पणिtउ cभरण, अछ कठकeणि कांब्र१ ७ बर्दश दिनायांन আছে বাছার জন্ত বর্তমান কালে ভারতের স্বাধীনতা शॉप्छद्र अछ दूरू बांश्नौह यान कब्रि न । क्रुि ऐशं७ স্বীকার করিতে হইবে, এবং তাং প্রমাণ করাও কঠিন আছে যে, পরাধীনতাজনিত দুঃখ-দুৰ্গতি, অধোগতি, প্রাণহানি, বিত্তছানি যুদ্ধজনিত স্থাৰ ছৰ্দশ অধোগতি প্রাণহানি ভিখানি অপেক্ষ বেদী বই কম নয়। সুতরাং विविध প্রসঙ্গ—যুদ্ধনিবারণের চেষ্টা - ૧૧૭ जभएख्द्र छनौ बूषियान् क्रिडानैण cणांप्कब्र बदि नि कूरु गब्राशैन जाडिप्रब्रचाशैन रहेबांब लेनांब उडोक्न করিতে না পারেন, তাহা হইলে যুদ্ধের সহস্ৰ দোষ সত্বেও ठांशहे छब्रम ठेशांब्र थांकिएष यद९ अदणविठ इहे८६ । cण উপায় অবলম্বন করিয়া জাপানের অধীন কোরিয়া, হল্যাণ্ডের अ१ौन शरदौ” ७ निकफेदखौ अछाछ दौथ्र, जांtभद्विकाब्र অধীন ফিালফাই দ্বীপপুঞ্জ, ফ্রান্সের অধীন আনাম কাম্বোড়িয়া আলজারিয়া সীরিয়া প্রভৃতি দেশ, ইংরেজের অধীন ভারতবর্ষ ও আফ্রিকার নানা দেশ, বা ইউরোপীয় নান। জাতির অধীন আফ্রিকারবহদেশ স্বাধীন না হইতে পারে। . কিন্তু জগতের সভ্যতম” ও প্রবলতম জাতির যদি বলেন, ধে, শান্তির পথে পরাধীন জাতিদিগকে স্বাধীন হইতে দিব না এবং স্বাধীনতাসময়কেও অবৈধ বগিয়া নির্দেশ করিয়া রাখিব, তাহা হইলে তাহাদের শক্তিশালিত অগত্য স্বীকৃত হইলেণ্ড দ্যায়পরায়ণতা ও বুদ্ধিমত্তা কখনও স্বীকৃত হইবে না। তাছাদের নেতৃত্ব s স্থায়ী হইবে না। অতএব আমেরিকান, ফরাসী, জাপানী, हे आगौग्न eथङ्कठि छांठिब्र! श्ब्रि कब्रन ७ यशून, ॐाशङ्गाँ বিনা যুদ্ধে পরাধীন জাতিদিগকে স্বাধীন হইতে দিবেন কি না, পরাধীন জাতিদের স্বাধীনতার চেষ্টা পাশৰ বলে ও অন্ত্রবলে ব্যর্থ করিতে চেষ্টা করিবেন কি না । যদি শাস্তির পথে পরাধীন জাতিদিগকে স্বাধীন হইতে দিবার ইচ্ছ। তাহাদেয় থাকে তাহা হইলে সেই পথ তাহারা নির্দেশ করুন। কেবল পরস্পরের মধ্যে যুভনিবারণের জন্ত সন্ধি স্থাপন করিলে চলিবে না। শস্তির পথে স্বাধীনতা লাভের উপায় নির্দেশ না করিলে লীগ অব নেশ্যন্সের সম্বন্ধে যেমন পরাধীন জাতির বলিয়া থাকে, যে, উহাদ্বারা পরাধীনতার শৃঙ্খল দৃঢ়তর হইতেছে, কেলগের শান্তি-প্যাক্টের সম্বন্ধেও সেইরূপ কথা বলা इद्दे८व । - ১৯২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আমি লীগ,অব-নেশুদের निभङ्गt१ षषन cखनौछांग्र श्लिाम, उषन शृणाग्निम् इहेरठ প্রকাশিত বিলাতী ডেল মেলের ইউরোপীয় সম্বর পড়িতাম। ঐ বৎসরের ৫ই সেপ্টেম্বরের কাগজখানিতে প্রথম সম্পাদকীয় প্রবন্ধে যে একটি ক্ষয় লিখিত হইয়াছিল, .
